খাদ্যপণ্য থেকে জ্বালানি, মূল্যবৃদ্ধির হার কত?

Reporter name :

Reporter Image :

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Telegram

এপ্রিলে পাইকারি মূল্যবৃদ্ধির (Wholesale Price Increase) হার দাঁড়িয়েছে ০.৮৫ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে এই হার ছিল ২.৪৫ ও ২.০৫ শতাংশ। এপ্রিলে খাদ্যপণ্যের (Food products) দাম বেড়েছে ২.৫৫ শতাংশ, শিল্পজাত পণ্যের দাম বেড়েছে ২.৬২ শতাংশ হারে। তবে জ্বালানি (Fuel) ও বিদ্যুতের দাম (Electricity Price) কমেছে ২.১৮ শতাংশ হারে।

খাদ্যের মধ্যে শস্য, মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্যের দাম বৃদ্ধি এক্ষেত্রে বেশি অবদান রেখেছে, বিপরীতে দাম কমেছে চিনি ও ভেজিটেবল অয়েলের। এপ্রিল মাসে এফএও-এর গড় খাদ্য মূল্যসূচক এসে দাঁড়িয়েছে ১২৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে। যা মার্চের ১২৭ দশমিক ১ পয়েন্টের তুলনায় এক শতাংশ ঊর্ধে।

এপ্রিলের এই সূচক এক বছর আগের একই মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি। তবে অন্যদিক দিয়ে দেখতে গেলে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর পর, সর্বোচ্চ থেকে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ কম। গমে রফতানি বেড়েছে কারণ রাশিয়া থেকে রফতানি কমেছে। বেড়েছে চালের দাম বেড়েছে তার চাহিদার কারণে। ব্রিটেন ভূট্টার মজুদ করারে কারণ এপ্রিলে খাদ্যসূচক বেড়েছে।

এফএও বলছে, মুদ্রার ওঠানামা বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের বাজারকে প্রভাবিত করেছে। সেই সঙ্গে শুল্ক নীতির সমন্বয় বাজারের অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি করেছে।

সর্বভারতীয় পাইকারি মূল্য সূচক (WPI) সংখ্যার উপর ভিত্তি করে মুদ্রাস্ফীতির বার্ষিক হার ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসের জন্য (এপ্রিল, ২০২৪ এর তুলনায়) ০.৮৫% (অস্থায়ী)। ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে মুদ্রাস্ফীতির ইতিবাচক হার মূলত খাদ্য পণ্য, অন্যান্য উৎপাদন, রাসায়নিক ও রাসায়নিক পণ্য, অন্যান্য পরিবহন সরঞ্জামের উৎপাদন এবং যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের উৎপাদন ইত্যাদির দাম বৃদ্ধির কারণে।

Share the Post:

Related Posts