গম্ভীরের অনুপস্থিতিতে লক্ষ্মণ

স্পোর্টস ডেস্ক: পারিবারিক সমস্যার কারণে ইংল্যান্ড থেকে দেশে ফিরে এসেছেন ভারতীয় দলের হেড কোচ গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir)। ২০ জুন থেকে বেন স্টোকসদের (Ben Stokes) বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজের লড়াই শুরু (India vs England) করবেন শুভমান গিলরা (Shubman Gill)। এখন জোরকদমে চলছে তার মহড়া। জানা গিয়েছে, গম্ভীরের অনুপস্থিতিতে ভারতের অনুশীলন ও প্রস্তুতির নজরদারি করতে যাচ্ছেন ভিভিএস লক্ষ্মণ (VVS Laxman)। এক ক্রীড়া সংবাদমাধ্যম সূত্র খবর, বিসিসিআই-এর (BCCI) সেন্টার অফ এক্সেলেন্স-এর প্রধান লক্ষ্মণ এখন ইংল্যান্ডেই আছেন। ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ দল (India U-19) ব্রিটেন সফরে গিয়েছে, তারই কোচ তিনি। এই দল পাঁচটা লিস্ট এ ম্যাচ খেলবে, যার শুরু হবে ২৭ জুন। এরপর দুটি প্রথম শ্রেণির ম্যাচও খেলবে। এর ফাঁকেই শুভমানদের প্রস্তুতিতে নজর রাখতে পারেন লক্ষ্মণ। এর আগেও জাতীয় দলের হেড কোচের দায়িত্ব সামলেছেন ‘ভেরি ভেরি স্পেশ্যাল’। তবে প্রত্যেকবারই ‘স্টপ গ্যাপ’ হিসেবে, পাকাপাকিভাবে নয়। ১১ জুন গম্ভীরের মা হৃদরোগে আক্রান্ত হন। খবর পেয়ে কালবিলম্ব না করে দেশে ফেরেন গম্ভীর। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফি চলাকালীনও পারিবারিক সমস্যার জন্য দেশে ফিরতে হয়েছিল তাঁকে। গম্ভীরের আমলে ভারত আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতলেও, টেস্ট ফর্ম্যাটে ভরাডুবির জন্য সমালোচিত হয়েছেন। এমনকী এমন জল্পনাও উঠেছে যে গম্ভীরের চাপেই লাল বলের ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন দুই মহাতারকা বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা।
Arun Srinivas appointed as Meta India Head amid digital ad market growth

Meta has announced the appointment of Arun Srinivas as its new India Head, a key leadership role at a time when the digital advertising market in India continues to grow rapidly. With over 25 years of experience in sales, marketing, and business leadership across top consumer and tech companies, Srinivas brings a rich mix of corporate expertise and operational insight. Arun Srinivas started his career in the fast-moving consumer goods (FMCG) space, joining Reebok in 1996. Over five years, he held three key roles – Product Manager, Regional Sales Manager for South India, and eventually Marketing Manager. His early exposure to brand building and regional market dynamics helped build a solid base in consumer understanding. In 2001, he joined Hindustan Unilever as Branch Sales Manager. Over a career spanning more than 15 years at Unilever, he held several leadership positions across categories and geographies. He rose through the ranks to become Category Vice President for Foods South Asia, where he was responsible for the business in India, Pakistan, Sri Lanka, and Bangladesh. Before that, he led Skin Care & Makeup and Beverages categories as Vice President, handling well-known brands like Fair & Lovely, Ponds, Vaseline, Lakm, and Knorr.
Gold prices in India rose due to geopolitical tensions

Gold prices in India continued to rise on Friday, June 13, as global tensions grew after Israel launched strikes on Iran. This is the second day in a row that gold prices have gone up. In Delhi, the price of 24-carat gold touched Rs 99,463 per 10 grams, the highest among major cities. The rate for 22-carat gold in the capital was Rs 91,183 for the same quantity. The rise in prices is being linked to worries over a possible wider conflict in the Middle East, which has made investors turn to gold as a safe place to park money. This trend is common during times of geopolitical unrest. The price of gold increased in most metro cities on Friday. The rise was sharp, with 24-carat gold going up by Rs 880 per 10 grams and 22-carat gold climbing Rs 800 per 10 grams. In Bangalore, 24-carat gold was priced at Rs 99,305 and 22-carat gold stood at Rs 91,025. In Chennai, the prices were slightly higher at Rs 99,311 for 24-carat and Rs 91,031 for 22-carat gold. Delhi topped the list at Rs 99,463 (24-carat) and Rs 91,183 (22-carat). Mumbai, Kolkata, and Pune also saw steep rises. The 24-carat gold rate in Mumbai was Rs 99,317, while 22-carat gold was priced at Rs 91,037. Kolkata followed with Rs 99,315 (24-carat) and Rs 91,035 (22-carat). Pune recorded Rs 99,323 for 24-carat and Rs 91,043 for 22-carat gold.
DNA পরীক্ষায় সনাক্ত বিজয় রূপানির দেহ

ওয়েব ডেস্ক: বিমান দুর্ঘটনার তিন দিন পর ডিএনএ নমুনার মাধ্যমে গুজরাতের প্রাক্ত মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানির (Vijay Rupani) দেহ শনাক্ত করা হল। তাঁর পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। তার সঙ্গে মৃতদেহের ডিএনএ নমুনা মিলেছে। দেহটি পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। হাসপাতাল থেকে বিজয় রূপানির দেহ নিয়ে গিয়েছে পরিবার। গত ১২ জুন আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের গ্যাটউইকগামী বিমানে উঠেছিলেন বিজয় রূপানি। লন্ডনে কন্যার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু ওই বিমান রানওয়ে ছাড়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ভেঙে পড়ে। সামনের একটি বিল্ডিংয়ে ধাক্কা খেয়ে বিমানটিকে বিস্ফোরণ হয় এবং আগুন জ্বলে ওঠে। এয়ার ইন্ডিয়ার অভিশপ্ত সেই এআই১৭১ বিমানে রূপাণী-সহ মোট ২৪২ জন ছিলেন। এক জন মাত্র যাত্রী বরাতজোরে বেঁচে গিয়েছেন। ২৪১ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। সরকারি হিসাবে এখনও পর্যন্ত অহমদাবাদের বিমান দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ২৭০। উল্লেখ্য, ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বিজয় রূপানি। বিমান ভেঙে পড়ার পর বিস্ফোরণের অভিঘাতে যাত্রীদের অধিকাংশের দেহই ঝলসে গিয়েছে। গুজরাত প্রশাসন প্রথম দিনই জানিয়েছিল, দেহ শনাক্ত করার জন্য ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে দেখা হবে। তা ছাড়া কোনও লাশই শনাক্ত করা সম্ভব নয়। বিমানের যাত্রীদের আত্মীয়দের ডিএনএ নমুনা জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। বিমানটি যেখানে ভেঙে পড়েছে, সেটি ছিল ডাক্তারদের একটি হস্টেল ভবন। সেখানে এবং তার আশপাশেও অনেকের মৃত্যু হয়েছে। রূপানির পরিবার প্রথম দিন থেকেই হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিল। তিন দিন পর তাদের দেওয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে রূপানির নমুনা মিলে যায়। এখনও পর্যন্ত ডিএনএ নমুনার মাধ্যমে আহমেদাবাদে ৩২টি দেহ শনাক্ত করা হয়েছে।
৫ হাজার টাকায় 5G ফোন লঞ্চ করছে মুকেশ আম্বানির জিও!

ওয়েব ডেস্ক: ইন্টারনেট পরিষেবায় বিপ্লব এনেছিল মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) জিও (Jio)। জিও-র ধাক্কায় বেহাল দশা একাধিক টেলিকম সংস্থা। হুড়হুড়িয়ে কমেছে ইন্টারনেটের দাম। জিও-এর এই পদক্ষেপ গতি এনেছিল ভারতের ডিজিটাল মাধ্যমে। ভারতের আম জনতাকে ইন্টারনেট ব্যবহারের অধীনে নিয়ে আসার জন্য জিও শুধু সস্তা প্যাক এনেই খান্ত হয়েনি। পরবর্তীকালে ৪জি কিপ্যাড ফোনও লঞ্চ করে। যার সৌজন্যে ভারতের শহর, গ্রামগঞ্জে, অলিতে গলিতে পৌঁছে যায় ইন্টারনেট। এবার আরও এক ফোন লঞ্চ করতে চলেছে মুকেশ আম্বানির সংস্থা। মাত্র ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যেই বাজারে আসছে ‘জিও ভারত ৫জি ফোন’। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি এই স্মার্টফোনে থাকছে ৪জি ও ৫জি নেটওয়ার্ক সাপোর্ট, বড় আকৃতির ডিসপ্লে, উন্নতমানের ক্যামেরা এবং ভিওএলটিই ফিচার—যার ফলে ব্যবহারকারীরা উপভোগ করতে পারবেন ঝকঝকে কল কোয়ালিটি। জিও ইকোসিস্টেমের সমস্ত জনপ্রিয় অ্যাপ ফোনে আগেই ইনস্টল থাকবে, ফলে ব্যবহার হবে আরও সহজ। মুকেশ অম্বানির জিও এক সময় মোবাইল পরিষেবায় বিপ্লব এনে দিয়েছিল। সস্তায় ইন্টারনেট পরিষেবা ও ৪জি কিপ্যাড ফোন এনে গ্রামগঞ্জের ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিল ডিজিটাল কানেকশন। এবার দেশের প্রায় ২৫ কোটি ২জি ব্যবহারকারীকে স্মার্ট দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত করতেই নতুন এই ফোন আনছে সংস্থা। শহরের বাইরে, যেখানে এখনও স্মার্টফোন পৌঁছয়নি, সেখানেই জিওর এই নতুন ফোন হতে পারে প্রযুক্তির নতুন দরজা। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি বছরের শেষের দিকেই দেশের বাজারে হাতের নাগালে চলে আসবে এই জিও ভারত ৫জি ফোন। অত্যন্ত সাশ্রয়ী দামে আধুনিক ফিচারে ভরপুর এই ফোন গ্রাম থেকে শহর—সর্বত্রই তৈরি করতে পারে ডিজিটাল যুগে এক নতুন অধ্যায়।
বর্ষা নিয়েও বড় আপডেট দিল আলিপুর হাওয়া অফিস

ওয়েব ডেস্ক: গত কয়েকদিন ভ্যাপসা ও অস্বস্তিকর গরমে নাজেহাল অবস্থা হচ্ছিল দক্ষিণবঙ্গবাসীর। তবে সপ্তাহান্তে স্বস্তির খবর শোনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী চার দিনের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গে ঢুকে পড়তে পারে বর্ষা (Monsoon)। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার ফলে এবার রাজ্যজুড়ে বৃষ্টির (Rain Update) পরিমাণ বাড়বে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। পূর্বাভাস (Weather Forecast) অনুযায়ী, আগামী সোমবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি শুরু হতে পারে। আলিপুর হাওয়া অফিসের মতে, দক্ষিণ বাংলাদেশ ও উত্তর বঙ্গোপসাগরের উপরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে, যা দক্ষিণ ওড়িশা পর্যন্ত বিস্তৃত নিম্নচাপ অক্ষরেখায় পরিণত হয়েছে। এর পাশাপাশি, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলেও রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। এই দুই সিস্টেমের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর থেকে ক্রমাগত জলীয় বাষ্প ঢুকছে, যা বৃষ্টির উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করছে। রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সমস্ত জেলাতেই রয়েছে ঝড়-বৃষ্টির (Thunderstorm) পূর্বাভাস। কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ এবং বীরভূম জেলায় ঘণ্টায় ৪০–৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। অন্যান্য জেলাতেও ৩০–৪০ কিমি বেগে ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার থেকে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া এবং ঝাড়গ্রাম জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে রবিবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, উত্তর দিনাজপুর— এই ছয় জেলায় মুষলধারে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার ও মঙ্গলবার বৃষ্টি কিছুটা কমলেও, বুধবার থেকে ফের সক্রিয় হবে বর্ষা। মালদহ ও দুই দিনাজপুরেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টির কারণে উত্তরবঙ্গের একাধিক নদীর জলস্তর বাড়তে পারে, ফলে নিচু এলাকায় জল জমে প্লাবন এবং পাহাড়ে ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে। কলকাতাতেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত বজায় থাকবে ঝোড়ো হাওয়া ও ভ্যাপসা গরমের যুগলবন্দি। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে শহরে। তবে বৃষ্টি শুরু হলে শহরবাসী সাময়িক স্বস্তি পেতে পারেন বলে মনে করছে হাওয়া অফিস।
পর্যটকদের জন্য খুলছে ভূ-স্বর্গ

ওয়েব ডেস্ক: ভারত-পাক সংঘাতের আবহে চেনা ছবি হারিয়েছিল কাশ্মীর (Kashmir)। রক্তে ভিজেছিল ভূ-স্বর্গ (Heaven on Earth)। পর্যটক শূন্য (No Tourists) ছিল উপত্যকা। এপ্রিলের পর থেকে প্রায় দু’মাস জুড়ে বন্ধ ছিল ভূ-স্বর্গের (Heaven on Earth) দরজা। তবে এবার পর্যটকদের জন্য এক নয়া ঘোষণা সামনে এসেছে। আগামী মঙ্গলবার থেকে কাশ্মীরের পর্যটন কেন্দ্রগুলি খুলে দেওয়া হবে। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছেন জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা (Manoj Sinha)। কাশ্মীরের পহেলগামে (Kashmir Pahalgam) নৃশংস জঙ্গি হামলার পর কাশ্মীরের পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। বন্ধ ছিল পর্যটন কেন্দ্রগুলি (Tourists Spots)। বাতিল হয়েছিল একাধিক পর্যটকের ভ্রমণের পরিকল্পনা। কার্যত ধস নেমেছিল ভূ-স্বর্গের পর্যটন ব্যবসায় (Tourists Business)। পর্যটক শূন্য কাশ্মীরের হাল ফেরাতে আগেই জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা মন্ত্রিসভার বৈঠক করেছিলেন পহেলগামের রিসর্টে। আর এর মাঝেই এবার পর্যটকদের মুখে হাসি ফোটাতে কাশ্মীরের দরজা খুলে দেওয়ার কথা জানালেন লেফটন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা (Manoj Sinha)। জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন সূত্রে খবর, নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বেতাব ভ্যালি, পহেলগাম এলাকার বাজার-পার্ক, আচাবল গার্ডেন সহ আরও কিছু পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ রাখা হয়েছিল। আগামী মঙ্গলবার থেকে খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৭ জুন থেকে ১৬টি পর্যটন কেন্দ্র খুলে যাবে। নিরাপত্তার দিকটা খতিয়ে দেখে আগামী দিনে অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রগুলিও খুলে দেওয়া হবে।
দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছেই

ওয়েব ডেস্ক: করোনার (Corona) কড়াল গ্রাসে ফের জেরবার হচ্ছে দেশের মানুষ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের (Affected) সংখ্যা। ভয় বাড়ছে জনমনে। আগেই দেশে করোনা আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা সাত হাজারে পৌঁছেছিল। আর এবার দেশে কোভিড আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ালো ৭৪০০। অর্থাৎ প্রায় সাড়ে সাত হাজার ছুঁই ছুঁই কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত ২৬৯ জন। গোটা দেশে আক্রান্তের নিরিখে কেরল (Kerala) রয়েছে শীর্ষ তালিকায়। সেই রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত মোট ২১০৯ জন। তবে শুধু আক্রান্তের সংখ্যা নয়, জনমনে আতঙ্ক বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা দেখেও। জানা গিয়েছে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে (Covid19) প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন। কেরলের (Kerala) পরই নাম রয়েছে গুজরাতের (Gujrat)। সে রাজ্যে আক্রান্ত মোট ১৪৩৭ জন। তৃতীয় স্থানে নাম রয়েছে বাংলার (West Bengal)। পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal)আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪৭। তবে স্বস্তি এটাই যে বাংলায় গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তের হদিশ মেলেনি। তালিকায় নাম রয়েছে দিল্লি (Delhi), মহারাষ্ট্র (Maharastra), কর্নাটক (Karnatak), উত্তরপ্রদেশ (Uttarpradesh) ও তামিলনাড়ুর (Tamilnadu)। রাজধানী দিল্লিতে (Delhi) আক্রান্ত ৬৭২ জন। তবে সে রাজ্যে সুস্থতার হার আশার আলো দেখাচ্ছে। সে রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ৪২ জন। মহারাষ্ট্রে (Maharastra) আক্রান্তের সংখ্যা ৬১৩। সে রাজ্যেও সুস্থতার হার ভাল। কর্ণাটকে (Karnatak) গত ২৪ ঘন্টায় সে আক্রান্ত ১৩২ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫২৭। যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশে আক্রান্ত মোট ২৪৮ জন। পাশাপাশি, তামিলনাড়ুতে গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ১২ জন। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩২। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের পর নতুন করে করোনার চোখ রাঙানিতে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। হু হু করে বাড়তে থাকা আক্রান্তের সংখ্যায় উদ্বেগ বাড়ছে চরমে। তবে সরকার এ বিষয়ে যথেষ্ট সতর্ক। অযথা আতঙ্কের কারণ নেই বলে আশ্বাস মিলেছে সরকারের তরফে। এছাড়াও চিকিৎসকেরাও উদ্বেগ না ছড়িয়ে, সুস্থ থাকার একাধিক পরামর্শ দিচ্ছেন।
First instalment of 15% due by June 15 for FY 2025–26

The Income Tax department has sent out a reminder that the first instalment of advance tax for the financial year 2025–26 is due on June 15. It wrote on X, “1st instalment of Advance Tax for FY 2025–26 is due by 15th June 2025. Plan Smart. Pay Advance Tax.” Advance tax simply means paying your income tax in parts throughout the year, instead of waiting till the end. If your total tax due for the year is more than Rs 10,000, then you must pay it in advance in four instalments. This applies whether you’re a salaried employee, freelancer, or a business owner. By June 15, you need to pay 15% of your total tax. For instance, if your total tax for the year is Rs 1 lakh, you should pay Rs 15,000 by this date. Missing this deadline could result in financial penalties, so it’s important to verify your tax obligations immediately to avoid unwanted interest charges by year-end. WHY SHOULD YOU PAY IT NOW? If you miss the deadline, interest starts adding up on the unpaid tax. As per Section 234C of the Income Tax Act, the government charges 1% interest per month on the amount that should’ve been paid. Over the year, this can add up to 12% extra, an unnecessary expense that you can easily avoid. Therefore, adhering to advance tax deadlines is essential to avoid such charges and to maintain financial stability. Additionally, this interest is calculated on a monthly basis, which means even a slight delay can result in additional costs. ADVANCE TAX PAYMENT SCHEDULE Beyond the June 15 deadline, taxpayers must remember subsequent instalments: 45% of the total tax needs to be paid by September 15, 75% by December 15, and the full amount by March 15.
দেশ ছাড়ছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী?

ওয়েব ডেস্ক: দেশ ছাড়ছেন ইজরায়েলের (Israel) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু? ‘শনিবার সকাল ১১টা ২২ মিনিটে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর (Benjamin Netanyahu) প্রেসিডেন্সিয়াল বিমান ‘Wing of Zion’ আকাশে উড়েছে। সূত্রের খবর, ইজরায়েলি সময় দুপুর ১টা বেজে ৬ মিনিটে বিমানটি গ্রিসের এথেন্স-এ নেমেছে। দেশ ছেড়ে বিদেশে আশ্রয় খুঁজছেন ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী? শুক্রবার ইরানের (Iran) সরকারি ঘাঁটি, পরমাণু ঘাঁটি সহ একাধিক জায়গায় আক্রমণ চালিয়েছিল ইজরায়েল (Israel)। মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দু’বার ইরানের উপর হামলা চালিয়েছে নেতানিয়াহুর দেশ। এবার শুক্রবার মাঝরাতে পাল্টা আক্রমণ চালাল ইরান। প্রাণের ভয় কি দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর? এদিন রাতে জেরুজালেম ও তেল আভিভের উপর একের পর এক ব্যালিস্টিক মিসাইল হামলা চালিয়েছে ইরান। জানা গিয়েছে, এর আগে ইজরায়েল লক্ষ্য করে ড্রোন হামলাও চালায় ইরানি সৈন্যবাহিনী। কিন্তু ইজরায়েলি এয়ার ডিফেন্স সেই হামলা প্রতিহত করলেও, মাঝরাতে মিসাইল হামলায় ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির ছবি ধরা পড়েছে। সূত্রের খবর,প্রথমে ইরান ব্যালিস্টিক মিসাইল ছোঁড়ে তেল আভিভে। ইজরায়েল ডিফেন্স ফোর্সের দাবি, কিছু মিসাইল প্রতিহত করেছে তাদের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। রাতভর হামলার ফলে ঘরছাড়া হতে হয় তেল আভিভের সাধারণ মানুষকে। হামলার জের কমলে ইজরায়েল সেনার তরফে জানানো হয়, স্থানীয়রা নিরাপদ আশ্রয় ছেড়ে বেরোতে পারলেও সেনা ছাউনির কাছাকাছি থাকতে পারে। কারণ যখন তখন হামলা হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।