বাংলায় বর্ষা কবে আসবে?

ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা (Monsoon) প্রবেশের আনুষ্ঠানিক সময় ১০ জুন। উত্তরবঙ্গে অবশ্য আরও আগে বর্ষা ঢুকে পড়ে। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, উত্তরবঙ্গে বর্ষা প্রবেশের অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়ে গিয়েছে। দিন দুয়েকের মধ্যেই উত্তরে প্রবেশ করতে পারে বর্ষার বাতাস। পাশাপাশি, দক্ষিণবঙ্গেও জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে দক্ষিণবঙ্গ নিয়ে নির্দিষ্ট কোনও পূর্বাভাস নেই। মৌসম ভবন জানিয়েছে, গত ১৬ বছরে এত তাড়াতাড়ি দেশে বর্ষার আগমন হয়নি। পশ্চিমবঙ্গেও এ বছর সময়ের আগে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর তেমন ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে। যদিও বাংলায় বর্ষা প্রবেশের বিষয়ে নিশ্চিত করে এখনও কিছু বলা হয়নি। আপাতত বঙ্গোপসাগরের উপর নিম্নচাপের অনুকূল পরিস্থিতি রয়েছে। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে মধ্য ও উত্তর বঙ্গোপসাগরের সংযোগস্থলে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা। তার জেরে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে একাধিক জেলায়। ভিজতে পারে কলকাতাও।

একনজরে দেখে নিন ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় দল

স্পোর্টস ডেস্ক: রোহিত শর্মা টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার পর নতুন অধিনায়ক খুঁজতে হত ভারতকে। ইংল্যান্ড সফরের জন্য শনিবার সেই অধিনায়কের নাম ঘোষণা করে দিল বোর্ড। ভারতের নতুন টেস্ট অধিনায়ক হলেন শুভমন গিল (Subhman Gill)। ইংল্যান্ড সফরের জন্য ১৮ জনের দলও ঘোষণা করল বোর্ড। কেন শুভমন গিলকে অধিনায়ক করা হল, তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকর। তিনি জানিয়েছেন, “একটা বা দুটো সিরিজের জন্য অধিনায়ক বাছা হয় না। আমাদের দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করতে হবে। শেষ এক বছরে আমরা শুভমানকে দেখেছি, আগেরবার যখন ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলেছিলাম তখনও দেখেছি। ড্রেসিং রুমে জোরালো প্রভাব ছিল ওর। আমরা জানি ও টি২০তে গুজরাতের নেতৃত্ব তবে আমরা আশা করছি ওই সঠিক লোক। হ্যাঁ, এটা খুব চাপের দায়িত্ব তবে আশা করছি নেতৃত্ব দেওয়ার ওই সঠিক ব্যক্তি। আমাদের শুভকামনা রইল।” পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে ভাল খেলে দলে জায়গা করে নিয়েছেন করুণ নায়ার। উইকেটরক্ষক হিসাবে দলে রয়েছেন ঋষভ পন্থ। তিনি দলের সহ-অধিনায়কও। দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক হিসাবে দলে রয়েছেন ধ্রুব জুরেল। মিডল অর্ডার সামলানোর জন্য রয়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দূল ঠাকুর, রবীন্দ্র জাডেজার মতো ক্রিকেটার। এবার একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইংল্যান্ড সফরে ভারতের স্কোয়াড- শুভমন গিল (অধিনায়ক), ঋষভ পন্থ (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, লোকেশ রাহুল, সাই সুদর্শন, অভিমন্যু ঈশ্বরণ, করুণ নায়ার, নীতীশ রেড্ডি, রবীন্দ্র জাডেজা, ধ্রুব জুরেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দূল ঠাকুর, জসপ্রীত বুমরাহ, মহম্মদ সিরাজ, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, আকাশ দীপ, অর্শদীপ সিংহ এবং কুলদীপ যাদব।

Microsoft-এর ৬,০০০ কর্মী ছাঁটাই

টেকনোলোজির দুনিয়ায় ফের কর্মী ছাঁটাইয়ের (Employees Fired) সিঁদুরে মেঘ। এবার ৬,০০০ কর্মীকে বরখাস্ত করল ‘টেক জায়ান্ট’ মাইক্রোসফট (Microsoft)। তবে এখানে সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়াররা (Software Engineer)। কারণ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের একটি বিশ্লেষণ অনুযায়ী, বরখাস্ত হওয়া কর্মীদের মধ্যে নাকি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রয়েছেন ৪০ শতাংশের বেশি। সবথেকে অবাক করার মতো বিষয় হল, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) কারণেই কর্মীদের ছাঁটাই করেছে এই বহুজাতিক টেক সংস্থা। জানা গিয়েছে, শুধু জুনিয়র কোডাররাই নন, ছাঁটাইয়ের শিকার হয়েছেন প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট ও টেকনিক্যাল প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্টের উচ্চপদস্থরাও। এআই (AI) প্রকল্পে যুক্ত থাকা কর্মীরাও ছাঁটাইয়ের আওতায় পড়েছেন। মাইক্রোসফটের ‘এআই ফর স্টার্টআপস’-এর ডিরেক্টর গ্যাব্রিয়েলা দে কুইরোজ নিজেই ছাঁটাই হওয়ার কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান এবং সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শোক প্রকাশ করেন। সূত্রের খবর, সংস্থার তরফে অনেক ইঞ্জিনিয়ারকে আগেই ‘ওপেন এআই’ ভিত্তিক চ্যাটবট ব্যবহার করে কোড লেখার পরিমাণ বাড়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। মাইক্রোসফটের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেফ হালস তাঁর ৪০০ জন ইঞ্জিনিয়ারের দলকে এআই চ্যাটবট ব্যবহার করে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কোড লেখার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যেখানে সাধারণত ২০-৩০ শতাংশ কোড এআই তৈরি করত। এর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারদের সেই দল ছাঁটাইয়ের কবলে পড়ে। অর্থাৎ, কোড লেখার দক্ষতা শেষমেশ যেন চাকরি হারানোর কারণ হয়ে দাঁড়াল ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে। এখন প্রশ্ন উঠেছে, মাইক্রোসফট-এর ইঞ্জিনিয়াররা কি নিজেরাই নিজেদের পরিবর্তে এআই-কে প্রশিক্ষণ দিচ্ছিলেন? এর উত্তর খুঁজলে মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলার কথা বলতেই হয়। এর আগে তিনি বেশ কয়েকবার এআই-কে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি একাধিকবার উল্লেখ করেছেন যে, কিছু প্রকল্পে এআই প্রায় এক-তৃতীয়াংশ কোড লিখছে। তবে এই প্রযুক্তিগত বিপ্লবের মাঝেই বহু দক্ষ কর্মীর হঠাৎ চাকরি হারানো, কর্পোরেট কর্মীদের কঠিন বাস্তবকে তুলে ধরেছে।

রিয়াল মাদ্রিদকে বিদায় লুকা মদ্রিচের

স্পোর্টস ডেস্ক: রিয়াল মাদ্রিদকে (Real Madrid) বিদায় জানালেন লুকা মদ্রিচ (Luka Modrić)। ব্যালন ডো’র জয়ী তারকা মিডফিল্ডার জানালেন, এই মরসুমের শেষে রিয়াল ছাড়বেন। আগামী শনিবার (২৪ মে) রিয়াল সোসিদাদের বিরুদ্ধে সান্তিয়াগো বার্নাবেউতে (Santiago Bernabeu) তাঁর শেষ ম্যাচ। মাঝমাঠে মদ্রিচের ‘পার্টনার’ টোনি ক্রুস (Toni Croos) আগের মরসুমেই বিদায় জানিয়েছিলেন, এবার ছোট চেহারার ক্রোয়েশিয়ানের বিদায়ে রিয়ালে এক অধ্যায়ের শেষ হল। ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে মদ্রিচ লেখেন, “সময় এসেছে। এটা সেই মুহূর্ত যেখানে আমি কোনও দিন আসতে চাইনি, কিন্তু ফুটবল এমনই, এবং জীবনে সব জিনিসের শুরু আছে আবার শেষও আছে… শনিবার সান্তিয়াগো বার্নাবেউতে আমি আমার শেষ ম্যাচ খেলব। ২০১২ সালে আমি পৃথিবীর সেরা দলের জার্সি পরতে এবং বড় বড় সাফল্যের আকাঙ্ক্ষায় এসেছিলাম। কিন্তু তারপরে যা হয়েছে তা আমার কল্পনার বাইরে।” মদ্রিচ আরও লেখেন, “রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলা আমাকে খেলোয়াড় এবং মানুষ হিসেবে পালটে দিয়েছে। ইতিহাসের সেরা ক্লাবের অন্যতম সফল যুগের অংশ হতে পেরে গর্বিত বোধ করি। এই ক্লাবকে, বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ, আমার টিমমেট, কোচদের, এবং সবাই যারা আমাকে সাহায্য করেছে, তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।” “এতগুলো বছরে আমি অবিশ্বাস্য মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছি, অসম্ভব মনে হওয়া প্রত্যাবর্তন, ফাইনালগুলো, সেলিব্রেশন, বার্নাবেউতে জাদুকরী রাত। আমরা সবকিছু জিতেছি, এবং আমি খুব খুব খুশি হয়েছি। তবে খেতাব এবং জয় ছাপিয়ে আমি সমস্ত রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকদের ভালোবাসা হৃদয়ে বহন করছি… আমি পরিপূর্ণ হৃদয়ে বিদায় নিচ্ছি। গর্ব, কৃতজ্ঞতা এবং অমোচনীয় স্মৃতি নিয়ে। ক্লাব বিশ্বকাপের পর আমি আর মাঠে এই জার্সি পরব না, তবে চিরকাল রিয়াল মাদ্রিদ ভক্ত হয়ে থেকে যাব।”

কমলা সতর্কতা জারি কোন কোন জেলায়?

ফের আবহাওয়া নিয়ে বড়সড় আপডেট দিল মৌসিম ভবন (Kolkata Weather Update)। ২৭ মে বঙ্গোপসাগরে (Bay of Bengal) তৈরি হতে পারে গভীর নিম্নচাপ। সেই নিম্নচাপ আদৌ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে কিনা তা এখনও জানায়নি ভারতের মৌসিম ভবন (IMD Weather Update)। আইএমডি-র তরফে জানানো হয়েছে, ২৭ মে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে নিম্নচাপ। তবে সেই নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে কিনা এখনও স্পষ্ট নয়। পাশাপাশি, আরব সাগরেও ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আরও জানা গিয়েছে, আরব সাগরের পূর্ব-মধ্যাঞ্চলে আরও একটি নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে। আশপাশের আবহাওয়া ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টিতে মদত দিয়েছে। বিভিন্ন আবহাওয়া মডেলের পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নচাপের তীব্রতা ও গতিপথ নিয়ে একাধিক পার্থক্য দেখা গেলেও বেশিরভাগ মডেলই উপকূল বরাবর উত্তরের দিকে অগ্রসর হয়ে ২৪ মে-র মধ্যে একটি ডিপ্রেশনে পরিণত হতে পারে এমনটাই জানানো হয়েছে। পাশাপাশি, শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গে জারি রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা। কোথাও কোথাও আবার ঝোড়ো হাওয়া বইবার সম্ভবনা। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এখনও চলবে দুর্যোগ

কলকাতা: জোড়া চক্রবৎ ঘূর্ণাবর্তের (Twin Cyclone) জেরে জেলায় জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস (Rain Alert)। গতকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে কলকাতা সহ পাশ্ববর্তী অঞ্চলগুলিতে। উত্তর বাংলাদেশ ও পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপর দুটি চক্রবৎ ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। তার জেরেই আচমকা বৃষ্টি । বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal Weather) চলছে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি। সেইসঙ্গে উত্তরবঙ্গেও (North Bengal Weather Update)  চলছে বর্ষণ। আজও বৃহস্পতিবার বিক্ষিপ্তভাবে দক্ষিণবঙ্গে কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি চলবে, এমনটাই পূর্বাভাস (Weather Update) দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আজ ও ২৩ মে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ সহ নদিয়াতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বাকি জেলাগুলিতেও বিক্ষপ্তভাবে বৃষ্টি চলবে। ২৪ মে দুই পরগনা সহ মেদিনীপুরে বৃষ্টিপাত চলবে। পাশাপাশি ২৫ মে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াতে বৃষ্টি হবে। সেইসঙ্গে উত্তরবঙ্গেও চলবে বৃষ্টি। ২৬ মে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। তবে এই বৃষ্টি তীব্র দাবদহ থেকে মুক্তি দিয়েছে। উত্তরবঙ্গেও দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুরে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস রয়েছে। জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। ২৩ মে উত্তরবঙ্গে সব জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত, সেই সঙ্গে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। এই জেলাগুলিতে কমলা সতর্কতা জারি আছে। বাংলায় বর্ষা (Monsoon) কবে, এখনই কিছু স্পষ্টভাবে জানায়নি আবহাওয়া দফতর। তবে কেরলে বর্ষা আগে ঢোকে তারপর বাংলায়। এবার নির্দিষ্ট সময়ের আগে কেরলে বর্ষা ঢোকার পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম বিভাগ। বাংলার মধ্যে উত্তরবঙ্গে সবার আগে বর্ষার প্রবেশ ঘটে। বর্ষা আগমনের স্বাভাবিক সময় ৮ জুন। দক্ষিণবঙ্গে আসে ১০ জুন। তবে এবার  আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে সময়ের আগেই ঢুকেছে বর্ষা, সেই মতো বাংলায় আগে আসার সম্ভাবনা একটা রয়েছে।

E-filing utilities needed to submit returns are not live on portal

The Income Tax Department may have rolled out all ITR forms for the Assessment Year 2025–26. But before you rush to file your income tax return, here’s something important to know – the actual e-filing process isn’t open yet. It’s because the e-filing utilities are not live on the portal. WHAT’S THE DELAY ABOUT? While all seven ITR forms (ITR-1 to ITR-7) and even the updated ITR-U form are ready, the filing process can’t begin until the government activates the utility software. These utilities are essential tools that help taxpayers fill in, check, and submit their returns online or offline. Each year, the department provides the filing utility in different formats, online, offline (Java or JSON), and Excel. These formats are designed to suit different users. Many individual taxpayers prefer the online mode for its simplicity and ease, while professionals often use the JSON or Excel versions. But whether online or offline, these utilities are a must. They allow you to fill in the form correctly, validate the data, and upload it securely. Without these, the system won’t accept your return – no matter how ready you are. WHEN WILL THE UTILITIES BE RELEASED? There is no official word yet on when the utilities will be released. However, it is widely expected that the rollout will begin in phases, likely starting with the simpler forms like ITR-1 and ITR-4, sometime between late May and early June. These are commonly used by salaried individuals and small business owners. There’s no official date yet. But sources say the department may begin releasing utilities in stages, starting with simpler forms like ITR-1 and ITR-4, sometime in late May or early June.

ইউরোপা লিগ চ্যাম্পিয়ন টটেনহ্যাম

স্পোর্টস ডেস্ক: ১৭ বছরের ট্রফি খরা কাটাল টটেনহ্যাম হটস্পার (Tottenham Hotspur)। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডকে (Manchester United) হারিয়ে উয়েফা ইউরোপা লিগ (UEFA Europa League) চ্যাম্পিয়ন হল তারা। অ্যাথলেটিক ক্লাব বিলবাওয়ের মাঠে ইউরোপার ফাইনালে ব্রেনান জনসনের একমাত্র গোলে এল বহুদিনের আকাঙ্ক্ষিত ট্রফি। তার উপর বোনাস হল, প্রিমিয়ার লিগে ১৭ নম্বরে শেষ করেও পরের মরসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলবে টটেনহ্যাম। কোচ অ্যাঞ্জ পোস্তাকোগলু (Ange Postecoglou) যাবতীয় সমালোচনার জবাব দিলেন। এদিকে ম্যান ইউ এখন হতাশার অন্ধকারে। এই টুর্নামেন্টকেই পাখির চোখ করেছিলেন তাদের কোচ রুবেন অ্যামোরিম (Ruben Amorim)। পুরো টুর্নামেন্ট অপরাজিত থাকার পর হার হল ফাইনালে, তাও মাত্র এক গোলে। পুরো দ্বিতীয়ার্ধ পেয়েও সমতা ফেরাতে পারলেন না ব্রুনো ফার্নান্ডেজরা (Bruno Fernandez)। তাঁদের গোলের সামনে ব্যর্থতা যেমন দায়ী, তেমন টটেনহ্যাম ডিফেন্স এবং গোলকিপারকেও কৃতিত্ব দিতে হবে। এক চরম হতাশাজনক মরসুমের পর অ্যামোরিম জানিয়ে দিলেন, সমর্থকরা এবং ম্যান ইউ ক্লাব কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে যে তিনি এই দায়িত্বে থাকার সঠিক লোক না, তাহলে তিনি স্বেচ্ছায় সরে যাবেন। তারজন্য কোনও ক্ষতিপূরণ চান না। আগামী মরসুমে কোনও ইউরোপিয়ান টুর্নামেন্টে খেলবে না ওল্ড ট্রাফোর্ডের (Old Trafford) ক্লাব। দলটাকে গড়ে নেওয়ার এটাই ভালো সুযোগ, তাই এই হার শাপে বর হতেই পারে। টটেনহ্যামে দীর্ঘদিন খেলেছেন হ্যারি কেন (Harry Kane)। কিন্তু কোনও ট্রফি জিততে পারেননি। তা নিয়ে প্রচুর মিম, ট্রোল হয়েছে। এ মরসুমে বায়ার্নের হয়ে কেরিয়ারের প্রথন ট্রফি জিতলেন কেন, এদিকে টটেনহ্যামও ট্রফি পেয়ে গেল। বিষয়টা কাকতালীয় বটেই, কিন্তু এ নিয়ে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল চর্চা চলছে। কেউ কেউ তো ম্যাচের আগে বলে দিয়েছিলেন, হ্যারি কেন ট্রফি পেয়েছেন, এবার টটেনহ্যামও জিতবে। হলও ঠিক তাই।

সমস্ত সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ইডি, কড়া ধমক সুপ্রিম কোর্টের

ওয়েব ডেস্ক: ‘তামিলনাড়ু স্টেট মার্কেটিং কর্পোরেশন’ (তাসম্যাক)-এর বিরুদ্ধে ওঠা প্রায় এক হাজার কোটি টাকার আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তভার সম্প্রতি ইডির হাতে তুলে দিয়েছে মাদ্রাজ হাই কোর্ট। এর পরেই সংস্থাটির দফতরে হানা দেয় তদন্তকারী সংস্থা। এর বিরুদ্ধেই শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল তামিলানাড়ু সরকার। বৃহস্পতিবার সেই মামলারই শুনানি ছিল প্রধান বিচারপতি গবই এবং বিচারপতি অগাস্টিন জর্জ মাসিহের বেঞ্চে। শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘একটা সংস্থার বিরুদ্ধে কী করে মামলা দায়ের হতে পারে? কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হওয়া উচিত ছিল। একটা সংস্থার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা! আপনাদের ইডি সমস্ত সীমা ছাড়াচ্ছে।’’ শুধু তা-ই নয়, ইডির তদন্তেও স্থগিতাদেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। শীর্ষ আদালতে তামিলনাড়ু সরকারের হয়ে সওয়াল করেন অভিজ্ঞ আইনজীবী কপিল সিব্বল। তিনি জানান, রাজ্য সরকার ২০১৪ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত ৪১টি এফআইআর দায়ের করেছে সংস্থাটির বেশ কয়েক জন আধিকারিকের বিরুদ্ধে। এ দিকে ইডি সদ্যই তদন্তভার হাতে পেয়ে দফতরে হানা দিল। সকলের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করল। সিব্বলের মন্তব্য, ‘‘এটা গোপনীয়তার বিষয়।’’ একই কথা বলেন তাসম্যাকের আইনজীবী মুকুল রোহতগী। এর পরেই ওই সংস্থার বিরুদ্ধে কী অভি‌যোগ রয়েছে, তার কী কী প্রমাণ ইডির হাতে এসেছে, এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে হলফনামা জমা দিতে বলে সুপ্রিম কোর্ট। ইডির হয়ে আদালতে সওয়াল করছিলেন কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু।

একসপ্তাহ ধরে চলবে প্রবল দুর্যোগ

কলকাতা: বঙ্গোপসাগরের (Bay Of Bengal) উপরে তৈরি হয়েছে জোড়া চক্রবৎ ঘূর্ণাবর্ত (Twin cyclones), তার জেরে প্রবল বৃষ্টির পূর্বাভাস (Heavy Rain)  দিল আবহাওয়া দফতর (Weather Office)। এই দুটি চক্রবৎ ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে উত্তর বাংলাদেশ ও পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরেr উপরে। যার প্রভাবে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকছে পশ্চিমবঙ্গে। যার জেরে ব্যাপক বৃষ্টির পূর্বাভাস। আগামী কয়েকসপ্তাহ ধরে চলবে এই দুর্যোগ। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে থাকবে ঝোড়ো হাওয়ার দাপট। ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। আগামী ২৩ তারিখ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গ এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত জেলাতেই বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত চলবে। ২১ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ভারী বিক্ষিপ্ত বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত চলবে। ২১ মে দঙ্গিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টিপাত চলবে। এর পর ২২ ও ২৩ তারিখ যথাক্রমে পশ্চিম বর্ধমান,বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াতে ভারী বৃষ্টিপাতে পূর্বাভাস রয়েছে। বাকি জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টিপাত চলতে থাকবে। উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও উত্তর দিনাজপুরে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। সেইসঙ্গে  জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে বিক্ষিপ্ত ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ২৩ মে উত্তরবঙ্গের সব জেলায় ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবিদ্য়ুৎ সহ বৃষ্টিপাত হবে। এই জেলাগুলিতে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি ২৪ মে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, মেদিনীপুরে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত চলবে। ২৫ মে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াতে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তরবঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত চলবে। ২০-২৫ মে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম থাকবে। ফের দুই বঙ্গেই ২৬ মে থেকে ফের বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। অবিরাম বৃষ্টির কারণে গরমে হাত থেকে রেহাই মিলবে। আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করবে।