ধেয়ে আসছে ‘শক্তি’

বঙ্গোপসাগরে (Bay of Bengal Low Pressure) ঘণীভূত হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’ (Shakti)। ঘূর্ণিঝড় শক্তির মোকাবিলায় তৎপর সাগর ব্লক প্রশাসন ৷ রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) উপকূলবর্তী এলাকার ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা। সমুদ্র সৈকতে চলছে পর্যটকদের সতর্ক করার জন্য মাইকিং। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হচ্ছে ‘শক্তি’। এই ঝড়ের নামকরণ করেছে শ্রীলঙ্কা। উপকূলের দিকে ধেয়ে আসতে শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড়। তবে সরাসরি রাজ্যে ল্যান্ডফল হওয়ার সম্ভবনা নেই। যদিও অন্যান্য রাজ্যে ল্যান্ডফল হলেও তার প্রভাব কিছুটা পড়তে পারে সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে। ঘূর্ণিঝড় শক্তির মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে কপিলমুনির আশ্রম লাগোয়া সমুদ্র সৈকতে চলছে মাইকিং প্রচার। পুণ্যার্থীদের স্নানের পর নিরাপদ স্থানে ফিরে যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে ৷ পাশাপাশি, গঙ্গাসাগরের যে সব এলাকায় নদীবাঁধ দুর্বল। দুর্যোগের সময় ওই সমস্ত নদী বাঁধের পাশে থাকা মানুষজনকে সরিয়ে স্কুল বা ফ্লাড সেন্টারে নিয়ে আসার পরিকল্পনা চলছে ৷ মজুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার।

চাকরিহারাদের কী বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী?

কলকাতা: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ৩১ মে-র মধ্যে নতুন করে পরীক্ষায় বসার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে শিক্ষা দফতর। তবে তাতে আপত্তি রয়েছে বলে জানান চাকরিহারারা। তাঁদের দাবি, বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে কী ভাবে ‘যোগ্য’দের চাকরিতে পুনর্বহাল করা যায়, তা দেখুক সরকার। পুনর্বিবেচনা মামলার রায়ের আগে বি়জ্ঞপ্তি প্রকাশ না করার দাবি চাকরিহারাদের। তবে এদিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) জানান, ‘‘যাতে ভুল বার্তা না যায়, তাই। সকলকেই আইন মেনে চলতে হয়। রাজ্য রিভিউ পিটিশন করেছিল। বলেছি সকলকে যাতে চাকরি দেওয়া হয়, কারও যাতে চাকরি না যায়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সবটাই রেডি করে রাখছি। সুপ্রিম কোর্ট বললে পরীক্ষা দিতে হবে না। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। না করলে কোর্ট বলবে, নির্দেশ মানল না। সেই প্রক্রিয়া চলবে।’’ মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, ‘‘সুপ্রিম কোর্ট আগের নির্দেশে বলেছে। দু’টো ভাগ রয়েছে। শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী। আমাদের করার ইচ্ছা ছিল, চাই যে চাকরিহারাররা সকলে চাকরি ফিরে পাক। অনেকে একক ভাবে কোর্টে গেছেন। কোর্ট থেকে নেগেটিভ রিপোর্ট আসছে। এটা যে কেউ যেতে পারেন। এটা অধিকার। রাজ্য করলে সকলের স্বার্থ দেখতে হয়। আমরা অপেক্ষা করছিলাম। চাকরি খেতে চাই না। যেহেতু রিভিউ হয়নি, পিটিশন পেন্ডিং, কোর্টে গরমের ছুটি। আমাদের হাত বাধা। ২টো প্রক্রিয়া চালু থাকবে। নির্দেশ মেনে বিজ্ঞপ্তি জারি করব। রিভিউতে ভাল ফল পেলে সেটা গ্রহণ করব।’’ পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী জানান, কাউন্সেলিং হবে ২০ নভেম্বর। যদি রিভিউ না হয়। মমতা বলেন, আমরা বলছি না, কোর্ট বলছে। লিখিত পরীক্ষা, ইন্টারভিউ সব প্রক্রিয়া করে নেব, যদি রিভিউতে বিচার না পেলে। ২৪,২০৩ পদ শূন্য। হাই কোর্টের নির্দেশে ওই পদের জন্য নিয়োগ হবে। এছাড়া অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হয়েছে। ১১,৫১৭ অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি হয়েছে নবম-দশমের জন্য। একাদশ-দ্বাদশের জন্য ৬,৯১২ অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হচ্ছে। গ্রুপ-সির জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হচ্ছে। ৫৭১টি পদ। গ্রুপ ডির জন্য অতিরিক্ত হাজার করা হচ্ছে। মোট শূন্য পদ ৪৪ হাজার ২০৩। নবম-দশম চাকরিহারাদেন নিয়ে ২৩,২১২। একাদশ-দ্বাদশ ১২,৫১৪, গ্রুপ সি ২৯৮৯, গ্রুপ ডি ৫,৪৮৮। এমনকী যাঁরা চাকরি করেছেন, বয়স পেরিয়ে গিয়েছে, এ রকম অনেকে রয়েছেন। চাকরিহারাদের ক্ষেত্রে বয়সে ছাড় দেওয়া হব। বয়সের জন্য আটকাবে না। চাকরিহারারা বয়স পেরিয়ে গেলেও পরীক্ষায় বসতে পারবেন। যাঁরা কাজ করছেন অভিজ্ঞতার জন্য সুবিধা দেব। রিভিউ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রিভিউয়ের জন্য অপেক্ষ্ করতে হবে। বললে হবে না, পরীক্ষা দেব দেব না। তাহলে চাকরি থাকবে না। এটা আমাদের নির্দেশ নয়, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ। সরকার কোর্টে গিয়ে বাতিল করেনি। এটা আমাদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়। কিছু স্বার্থপর মানুষ বাতিল করেছেন। আজ তাঁরা বন্ধু হয়ে ঢোকার চেষ্টা করছেন। সকলকে বলব, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী, অপশন দুই এবং অপশন এক দুটোই কাজে লাগান। রিভিউ পিটিশন করে বিচার না পেলে, আপনারা পরীক্ষা না দিলে আর চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে না। কবে আদালত খুলবে জানি না। গরমের ছুটি শেষ হলে রিভিউ পিটিশন নিয়ে আবার রেজ করব। আমাদের আইনজীবীরা সাধ্যমতো লড়বেন। বিচারের দায়িত্ব বিচারপতিদের হাতে। মানবিক ভাবে তুলে ধরব, যাতে চাকরি বাতিল না হয়।’’

Check the AIS and Form 26AS before filing

The deadline to file your Income Tax Return (ITR) for the financial year 2024–25 is July 31, 2025. That may seem a while away, but starting early can help you avoid any last-minute mistakes or confusion. One of the most important things you should do before filing your return is to check your Annual Information Statement (AIS) and Form 26AS. These documents contain details of your income and financial transactions during the year. If you forget to report something, you could end up receiving a notice from the tax department. Form 26AS is your tax credit statement. It lists tax deducted at source (TDS), TCS, property purchases, and large financial transactions made during the year. AIS is a more detailed version of this. It includes everything in Form 26AS plus additional details like interest earned on savings accounts, dividends, rent received, capital gains from shares or mutual funds, foreign transfers, and more. AIS also allows you to give feedback if you find any mistakes or if something doesn’t belong to you. HOW TO ACCESS YOUR AIS To access your AIS, log in to the incometax.gov.in website using your PAN and password. From the main menu, click on the “Annual Information Statement (AIS)” option. Hit “Proceed” and you’ll be taken to the AIS portal. There, click on the AIS tile to see your information.

রাতভর বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত মুম্বই

এবছর সময়ের আগেই কেরলে ঢুকেছে বর্ষা (Kerala Rain Update)। প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে মুম্বই, পুণে-সহ উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে। সোমবার সকাল থেকে প্রবল বৃষ্টিতে নাজেহাল মুম্বইয়ের সাধারণ জনজীবন (Mumbai Rain)। বৃষ্টি ও বজ্রপাতের জেরে বিমান ওঠানামা ও গণপরিবহনে প্রভাব পড়েছে। আইএমডির তরফে জানানো হয়েছে, এখনও ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা বৃষ্টি হবে মুম্বইয়ের বেশ কিছু এলাকায়। কুরলা, সায়ন, দাদর ও পারেল সহ কয়েকটি নিচু এলাকার অবস্থা নাজেহাল। এদিকে, প্রবল বৃষ্টির জেরে সকাল থেকেই দৃশ্যমানতা কম। ফলত, সমস্যা হচ্ছে গণপরিবহণে। রেললাইনে জল জমে যাওয়ায় সেন্ট্রাল, ওয়ের্স্টান ও হারবর লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। বদল হয়েছে বেশ কিছু ট্রেনের সময়সূচীতে। মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মজুত রাখতে বলা হয়েছে পর্যাপ্ত ত্রাণ। নজর রাখতে বলা হয়েছে, রাস্তাঘাট, ওভারব্রিজ বিশেষ করে ইলেকট্রিক লাইনে। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস বলছে, আগামী কয়েকঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়-সহ বেশকিছু এলাকায় বজ্রপাত ও বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। বাণিজ্যনগরীতে জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা।

উত্তাল হবে বঙ্গোপসাগর

উত্তর-পূর্ব ভারতের (North East India)  রাজ্যে ঢুকে পড়েছে বর্ষা (Monsoon)। মৌসুমী বায়ু অনুকূল পরিবেশ পেয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বর্ষা সিকিম (Sikkim)  এবং উত্তরবঙ্গের (North Bengal)  কিছু অংশে প্রবেশ করবে। বাংলাতেও (Bengal Monsoon) আগাম বর্ষার অনুমান আবহাওয়া দফতরের। পশ্চিম মধ্য ও উত্তর বঙ্গোপসাগর (Bay Of Bengal) সং‌লগ্ন এলাকায় আগামী ২৭ মে মঙ্গলবার নিম্নচাপ তৈরির প্রবল সম্ভাবনা। পরবর্তী দুই দিনের মধ্যে আরও শক্তি বাড়াবে এই নিম্নচাপ। উত্তর বঙ্গোপসাগরের দিকে অভিমুখ। উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে বুধবার থেকে। মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে বুধবার থেকে। বৃহস্পতিবার থেকে বাংলা এবং ওড়িশা উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে প্রবেশ নিষেধ। দক্ষিণবঙ্গে আজ সাত জেলায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপু্‌র, ঝাড়গ্রাম মুর্শিদাবাদ, নদিয়া  জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি ও সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। মঙ্গলবার বিক্ষিপ্তভাবে ঝড় বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গে। নয় জেলাতে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। উপকূলের জেলা কলকাতা, হাওড়া, হুগলি,  উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম নদিয়া জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা বাতাস। বুধবার বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়-বৃষ্টির দক্ষিণ বঙ্গের  জেলাতে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে। ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। বৃহস্পতিবার ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা মাঝারি বৃষ্টি। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে আট জেলাতে। ভারী বৃষ্টি কলকাতা হাওড়া হুগলি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলাতে। শুক্র শনিবারেও বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি হবে দক্ষিণবঙ্গে। পশ্চিমের জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। সব জেলাতেই মেঘলা আকাশ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি সাত জেলাতে। হুগলি পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া বাঁকুড়া পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম জেলাতে, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। শনিবারে বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলাতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। অপরদিকে উত্তরবঙ্গে সোমবার বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাতাস বইবে সব জেলাতে। দার্জিলিং থেকে মালদা সব জেলাতেই ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। সোমবার ঝড়ের গতিবেগ বেশি থাকতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। বুধবার থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হবে উত্তরবঙ্গে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। শুক্রবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার কোচবিহার জলপাইগুড়ি এবং মালদা জেলাতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। ৭০ থেকে ১১০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সতর্কতা। অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জলপাইগুড়ি কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে। এই তিন জেলায় প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। শনিবারেও এই তিন জেলাতে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা বজায় থাকবে। কলকাতায় মূলত আংশিক মেঘলা আকাশ। বিকেলে মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা। সকাল থেকেই গরম এবং অস্বস্তি থাকবে। আজ বিকেল বা রাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।  বুধবার ২৮ মে থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। সপ্তাহান্তে ভারী বৃষ্টির।

ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা

২০১৯-২০ সাল নাগাদ গোটা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল করোনা (Corona) বা কোভিড (Covid)। এর পর সামাজিক বিধিনিষেধ, ভ্যাকসিনের পরে বেশ কয়েকটা বছর বেশ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল মানুষ। কিন্তু সেই আতঙ্ক ফের ফিরে এল নতুন সাজে, অর্থাৎ নয়া ভ্যারিয়েন্টের (New variant) রূপ নিয়ে ফিরে এসেছে করোনা আতঙ্ক। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। কেরলে ২৭৩ জন আক্রান্ত, তামিলনাড়ুতে ৬৬, মহারাষ্ট্রে ৫৬, যার মধ্যে মুম্বাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। দিল্লিতে-২৩, অন্ধ্রপ্রদেশে -৪, উত্তরপ্রদেশে-৪, পুদুচেরিতে-১২, গুজরাতে-৭, উত্তরাখণ্ডে-৩, রাজস্থানে-২, হরিয়ানায়া-৪। তবে পিছিয়ে থাকল না বাংলা। ১১ জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছেএর মধ্যে বাইপাসের  আপোলোতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬ জন। বেলভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন। পিয়ারলেস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক শিশু। একজন প্রসূতিও আক্রান্ত। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটে দুজন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। আক্রান্তরা অধিকাংশই সর্দিজ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ভর্তি।  সবাইকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে দেওয়া হচ্ছে অক্সিজেন। তবে, আক্রান্তরা কেউ গুরুতর অসুস্থ নন, বলে খবর হাসপাতাল সূত্রে খবর।

হুমকি মেল, আরডিএক্স মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে তাজমহল!

ওয়েব ডেস্ক: বোমা বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হবে তাজমহল (Taj Mahal)৷ হুমকি মেল পেতেই হাই অ্যালার্ট জারি৷ অজ্ঞাত পরিচয় সাব্বাকু শঙ্করের ইমেল আইডি থেকে উত্তরপ্রদেশ পর্যটন বিভাগ এবং দিল্লি পুলিশের কাছে হুমকি আসে৷ সেখানেই দাবি করা হয় বিকাল ৩টে ৩০ মিনিট নাগাদ তাজমহল আরডিএক্স (রয়্যাল ডেমোলিশন এক্সপ্লোসিভ) দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হবে। পুলিশি তদন্তে উঠে আসে কেরল থেকে ওই ইমেলটি করা হয়েছে৷ তাজমহলের আশেপাশের এলাকায় নিরাপত্তাকর্মী, পুলিশ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে সিআইএসএফ, তাজমহলের নিরাপত্তারক্ষীরা, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল, ডগ স্কোয়াড, পর্যটন পুলিশ, এএসআই টানা তিন ঘণ্টা ধরে চিরুণী তল্লাশি চালায়। তল্লাশি অভিযানে প্রধান গম্বুজ, জুঁই মেঝে, মসজিদ, বাগান এবং করিডোর সহ বিভিন্ন এলাকা জুড়ে তল্লাশি চালানো হয়। তীব্র তল্লাশি সত্ত্বেও, কোনও সন্দেহজনক জিনিস পাওয়া যায়নি। তাজমহলে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পর্যটকদের পেন নিয়েও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তাজমহলের পূর্ব এবং পশ্চিম উভয় ফটকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সিসিটিভিতে নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে অনুমান, এটি একটি ভুয়ো বার্তা। সাইবার সেল পুলিশ স্টেশনে মামলা দায়ের হয়েছে।

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস কোন কোন জেলায়?

কলকাতা: চলতি সপ্তাহে জেলায় জেলায় রয়েছে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (West Bengal Rain Forecast)। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে (Low Pressure in Bay of Bengal) তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ। যার জেরে সপ্তাহভর কলকাতা (Weather Update) সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। ২৭ মে পশ্চিম মধ্য এবং সংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি হতে পারে নিম্নচাপ। ২৮ মে থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে জেলায় জেলায়। বর্ষার আগে এই নিম্নচাপের জন্য খানিক স্বস্তি পাবে বঙ্গবাসী। কোন কোন জেলায় বৃষ্টি? ২৮ মে- দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের কিছু অংশে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ২৯ মে- বৃষ্টির সম্ভবনা দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে। ৩০ মে- ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা দুই বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম এবং হুগলি জেলার কিছু জায়গায়। দুই বঙ্গে ৩০ মে পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। ২৮ মে কোচবিহারে লাল সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। ২৯ মে কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে বৃষ্টি হতে পারে। ৩০ মে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং মালদার কিছু অংশে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। প্রসঙ্গত, এবছর নির্ধারিত সময়ের এক সপ্তাহ আগেই ২৫ মে শনিবার কেরলে শুরু হয়েছে বর্ষা। সাধারণত কেরলে ১ জুন বর্ষা ঢোকে। বাংলায় বর্ষা ঢোকার সাধারণত ৮ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত। কেরলে আগেই বর্ষা ঢুকলেও বাংলায় সময়ের আগে ঢুকবে কিনা, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। যদিও হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কেরলে বর্ষা ঢুকলেও বাংলায় তার কোনও সরাসরি প্রভাব পড়বে না। বঙ্গবাসীর নজর বাংলায় বর্ষা ঢোকার দিনের দিকে।

তিন রাজ্যে নতুন করোনা আক্রান্তের হদিশ

ওয়েব ডেস্ক: ফিরছে করোনার (Corona Virus) চোখ রাঙানি। চলতি মাসে কেরালায় ১৮২ জন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। মারা গিয়েছে ২ জন। বাংলাতেও ক্রমশ বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। চলতি মরসুমে ৩ জন করোনা পজিটিভের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। পাশাপাশি, গুজরাত, মহারাষ্ট্রের পর এবার দিল্লি, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা , বেঙ্গালুরু ও কেরালাতেও নতুন করে করোনা আক্রান্তের (Covid 19 cases raising in India) হদিশ। তবে এই মুহূর্তে সংক্রমণ ততটা গুরুতর নয়। বাড়িতেই চলছে আক্রান্তদের চিকিৎসা চলছে। রাজ্যগুলিতে সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। গোটা দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কেরলে। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়েছে এই রাজ্যে। এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা ১৮২। কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রয়েছে ব়্যাপিড রেসপন্স টিম। গোটা দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কেরলে। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়েছে এই রাজ্যে। এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা ১৮২। কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রয়েছে ব়্যাপিড রেসপন্স টিম। জানা গিয়েছে, যাদের মধ্যে উপসর্গ দেখা দিয়েছে তাদের টেস্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলিকে RT-PCR কিট ও অন্যান্য চিকিৎসা ব্যবস্থা পর্যাপ্ত রাখতে বলা হয়েছে। এই মুহূর্তে কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা ১২১ জন।

India now fourth-largest economy

India has climbed a spot in the global economic rankings, overtaking Japan to become the world’s fourth-largest economy, NITI Aayog CEO BVR Subrahmanyam said on Saturday. The country’s GDP has touched the $4 trillion mark, placing it behind only the United States, China and Germany in size. Speaking after the 10th Governing Council meeting of the policy think tank, Subrahmanyam attributed the rise to a combination of domestic reforms and a global environment that is increasingly leaning in India’s favour. “As I speak, we are now the fourth-largest economy. We’ve reached a $4 trillion economy,” he told reporters, citing the latest IMF estimates to underscore India’s economic ascent. “Only the US, China and Germany are ahead of us. If we stick to our path, we could become the third-largest in just 2.5 to 3 years.” The milestone comes amid an evolving global economic landscape where India is positioning itself as a key alternative manufacturing hub. Subrahmanyam responded to recent remarks by former US President Donald Trump, who said iPhones sold in the US should be made domestically rather than in countries like India. “The specifics of future US tariffs remain unclear,” he said, “but India will continue to offer a cost-competitive manufacturing base regardless of those dynamics.” He also revealed that a fresh wave of asset monetisation initiatives is in the pipeline. The government is preparing a second round of its asset monetisation programme, expected to be rolled out in August. The economic milestone comes at a politically significant time, just as India looks to deepen its role in global supply chains and attract fresh investments under its ‘Make in India’ push.