দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা কবে?

ওয়েব ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ক্রমশ দুর্বল হয়ে মেঘালয় দিকে অগ্রসর হয়েছে। এর প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal Weather Forecast) বৃষ্টিপাত কমতে শুরু করলেও কিছু কিছু এলাকায় এখনও বৃষ্টির সম্ভাবনা (Monsoon Update) রয়ে গিয়েছে। তবে উত্তরবঙ্গে আবহাওয়ার (North Bengal Weather) মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। উত্তরের কয়েকটি জেলায় রয়েছে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা, জারি হয়েছে সতর্কতা। জামাইষষ্ঠীর দিন দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরের আবহাওয়া থাকবে বেশ অস্বস্তিকর (Heat Wave)। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ হতে হবে সাধারণ মানুষকে। রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৩-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধির পূর্বাভাস রয়েছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও আজ কোনও জেলায় ঝড়-বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়নি। তবে রবিবার এবং সোমবার দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু তার সঙ্গেই বাড়বে গরম এবং অস্বস্তি। মঙ্গলবার থেকে আবহাওয়া হবে অনেকটাই শুষ্ক। কলকাতা ও আশেপাশের অঞ্চলেও এই সময়ে হালকা বৃষ্টি ছাড়া অন্য কোনও বড় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। কলকাতায় আজকের দিনে আংশিক মেঘলা আকাশ দেখা যাবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে প্রায় ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এবং সর্বনিম্ন ২৮ ডিগ্রির আশেপাশে। এদিকে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি ৪০ থেকে ৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। মালদা ও দুই দিনাজপুরে কিছু জায়গায় ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই অঞ্চলে আজও জারি রয়েছে কমলা সতর্কতা।

ক্রিকেটের নিয়মে আসছে কিছু পরিবর্তন

স্পোর্টস ডেস্ক: ফের ক্রিকেটের একাধিক নিয়মে (Cricket Rules) পরিবর্তন করতে চলেছে আইসিসি (ICC)। জুন মাসের নতুন টেস্ট চক্র (WTC) থেকে লাগু হবে লাল বলের ক্রিকেটের বেশ কিছু নতুন নিয়ম। শুধু তাই নয়, সাদা বলের ক্রিকেট অর্থাৎ, ওডিআই ক্রিকেটেও (ODI Cricket) আসছে নতুন নিয়ম। মে মাসের শেষ দিনেই এই বড় ঘোষণা করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। কী কী নিয়মে আসছে বদল? চলুন সেটা এবার জেনে নেওয়া যাক। কনকাসন সাব (Concussion Sub): এতদিন টেস্ট ক্রিকেটে কোনও ক্রিকেটার মাথায় চোট পেলে দলগুলিকে বিকল্প খেলোয়াড় নামানোর অনুমতি দেওয়া হত। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, প্রতিটি দলকে ম্যাচ শুরুর আগে পাঁচজন ক্রিকেটারের (একজন ব্যাটার, একজন ফাস্ট বোলার, একজন স্পিনার, একজন অলরাউন্ডার এবং একজন উইকেটকিপার) একটি তালিকা জমা দিতে হবে ম্যাচ রেফারির কাছে। যদি কোনও ক্রিকেটার চোট পান, তবে শুধু এই তালিকাভুক্ত খেলোয়াড়দের মধ্য থেকেই বদলি নামানো যাবে। তবে এক্ষেত্রে ‘লাইক-ফর-লাইক’ নীতি লাগু হবে। অর্থাৎ, কোনও স্পিনার চোট পেলে তাঁর পরিবর্তে কেবল স্পিনারই নেওয়া যাবে। ওডিআই ক্রিকেটে বলের নিয়মে পরিবর্তন: ওয়ানডে ক্রিকেটে এতদিন পর্যন্ত একটি ইনিংসে দুটি নতুন বল ব্যবহৃত হত। একটি বল ২৫ ওভার পর্যন্ত ব্যবহৃত হত। কিন্তু নতুন নিয়ম অনুযায়ী, প্রথম ওভার থেকে ৩৪তম ওভার পর্যন্ত দুটি নতুন বল ব্যবহৃত হবে। এরপর ৩৫তম ওভারের আগে ফিল্ডিং দলকে দুটি বলের মধ্যে একটি বেছে নিতে হবে, এবং সেই বলটিই ইনিংসের শেষ পর্যন্ত ব্যবহার করা হবে। তবে, যদি কোনও ম্যাচ ২৫ ওভার বা তার কম ওভারের হয়, তাহলে প্রত্যেক দল একটি করে নতুন বলই পাবে। কবে কার্যকর হবে নতুন নিয়মগুলি? ১৭ জুন, ২০২৫: শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ টেস্ট ম্যাচ থেকে চালু হবে কনকাসন সাব সংক্রান্ত নতুন নিয়ম। ২ জুলাই, ২০২৫: বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে বল ব্যবহারের নিয়ম চালু হবে। তবে অ্যাপেক্স কাউন্সিল এই বিষয়ে এখনও বিস্তারিত কিছু জানায়নি। সময়মতো জানিয়ে দেওয়া হবে। কিছু নিয়ম একই থাকবে।

Duty cut expected to lower prices and boost local refining

India halved the basic import tax on crude edible oils to 10 per cent on Friday, the government said, as the world’s biggest vegetable oil importer tries to bring down food prices and help the local refining industry. The customs duty applies to crude palm oil FCPOc3, crude soy oil BOc2 and crude sunflower oil. It will effectively bring down the total import duty on the three oils to 16.5 per cent from earlier 27.5 per cent as they are also subject to India’s Agriculture Infrastructure and Development Cess and Social Welfare Surcharge. “This is a win-win situation for vegetable oil refiners as well as consumers, as local prices will go down due to the duty reduction,” said B.V. Mehta, executive director of the Solvent Extractors’ Association of India (SEA). The government did not change the import duty on refined palm oil, refined soyoil or refined sunflower oil, which currently attract a 35.75 per cent import tax. The import duty gap between refined and crude edible oils has risen to 19.25 per cent, which will prompt importers to bring in crude edible oils instead of refined oils and boost the local refining industry, Mehta said. India meets more than 70 per cent of its vegetable oil demand through imports. It buys palm oil mainly from Indonesia, Malaysia and Thailand, while it imports soyoil and sunflower oil from Argentina, Brazil, Russia and Ukraine.

ধসে বিধ্বস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত

মেঘ ভাঙা বৃষ্টি। ধসে বিধ্বস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত (North East India)। দুদিনে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৩০ জনের। জল বাড়ছে তিস্তা, ব্রক্ষ্মপূত্রে। প্রবল বর্ষণে বিধ্বস্ত উত্তর-পূর্ব ভারতের বিস্তীর্ণ অংশ। অসম (Assam), মেঘালয় (Meghalaya), মণিপুর (Manipur), অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh), মিজোরামের (Mizoram) মতো রাজ্যগুলিতে গত দু’দিনে শুধু বৃষ্টির কারণেই মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৩০ জনের। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অসম, মেঘালয়, মণিপুর, অরুণাচল ভূমিধসে মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। অসমের ১২টি জেলায় কমপক্ষে ৬০,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসমের বেশ কিছু এলাকায়। যা নিয়ে সতর্ক প্রশাসনও। ধসে ভেসে গিয়েছে অসম এবং মেঘালয়ের সংযোগকারী ১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশ। এর ফলে তুরা থেকে গুয়াহাটি (Guwahati) পর্যন্ত সড়কপথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, অসমে পাঁচজন, অরুনাচলে ৯ জন মারা গিয়েছেন। গাড়ি ভেসে যাওয়ায় একই পরিবারের সাতজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। অসমের বেশ কিছু এলাকায় জারি করা হয়েছে লাল ও কমলা সর্তকতা। উত্তর পূর্বের বাকি অংশে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে অসমে দশহাজারেরও বেশি মানুষের ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। টানা বৃষ্টিতে উত্তর-পূর্বের নদীগুলির জলস্তর অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। অনেকেই বলছেন, বৃষ্টি চলতে থাকলে শীঘ্রই বিপদসীমার উপর দিয়ে বইতে শুরু করবে ব্রহ্মপুত্র। শনিবার গুয়াহাটিতে ১১১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। গত ৬৭ বছরের নজির ভেঙে দিয়েছে এক দিনের বৃষ্টি। অন্যদিকে সিকিমের (Sikkim) অবস্থাও ভয়াবহ। দুর্যোগ আবহে পর্যটকদের যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না প্রশাসন। প্রশাসন সূত্রে খবর, সিকিমে প্রায় দেড়হাজার পর্যটক আটকে রয়েছেন। লাচুং- লাচেনের যোগাযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। স্থানীয় প্রশাসন ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী সিকিমে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।

কালীগঞ্জ উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি

ওয়েব ডেস্ক: কালীগঞ্জ (Kaligunge) উপনির্বাচনে (By Election) প্রার্থী ঘোষণা করল বিজেপি (Bjp)। তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেসের পর তৃতীয় দল হিসেবে প্রার্থী ঘোষণা করল তারা। উপনির্বাচনে স্থানীয় নেতা আশিস ঘোষকে (Ashish Ghosh) প্রার্থী হিসেবে বেছে নিল রাজ্য বিজেপি। আশিস ও তাঁর স্ত্রী দীর্ঘদিনের বিজেপি কর্মী ও আদি অংশের প্রতিনিধি। প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি আশিস বর্তমানে কৃষ্ণনগর মহকুমায় দেবগ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। এর আগে ওঁর স্ত্রী ওই পঞ্চায়েতের সদস্য ছিলেন। জেলার নেতা হিসেবে কালীগঞ্জ বিধানসভার আহ্বায়কের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন আশিস। উপনির্বাচনে তাঁর উপরেই ভরসা রাখল দল। যদিও এই উপনির্বাচন চায়নি বিজেপি। তাঁদের স্পষ্ট মত ছিল, আট-নয় মাসের মধ্যে বিধানসভা নির্বাচন। এই সময় উপনির্বাচন করার অর্থ জনগণের টাকার অপব্যয়। তৃণমূলের অবশ্য কটাক্ষ ছিল, যখনই নির্বাচন হোক, বিজেপি হারবে, তৃণমূল জিতবে। তাই বিজেপির এই নিয়ে মাথা ঘামানো উচিত নয়। কিছুদিন আগেই তৃণমূলের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। কালীগঞ্জ থেকে ঘাসফুলের প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আলিফা আহমেদ। আলিফা প্রয়াত বিধায়ক নাসিরুদ্দিন আহমেদের কন্যা। তৃণমূলের প্রতীকে আলিফাকে বেছে নেন তৃণমূল সুপ্রিমো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীগঞ্জ থেকে জেলা পরিষদের সদস্য ছিলেন আলিফা। আগামী ১৯ জুন উপ নির্বাচন।

বাংলার কতটা কাছে নিম্নচাপ?

ওয়েব ডেস্ক: বঙ্গে গভীর নিম্নচাপের (Deep Depression)  প্রভাবে চলছে বৃষ্টি (Rain)। সেইসঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলের গভীর নিম্নচাপ অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূল বরাবর উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর যে গভীর নিম্নচাপ অবস্থান করছিল। সেটি শেষের তিন ঘন্টায় ২০ কিলোমিটার বেগে উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। তাই শনিবার পর্যন্ত উত্তর ও মধ্য বঙ্গোপসাগর, ওড়িশা, পশ্চিবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূল বরাবর মৎস্যজীবীদের (Fisher Man Alert)  সমুদ্রে যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর (Alipur Weather Office)। পর্যটক ওই এলাকায় ঘুরতে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার আইএমডি কর্তৃক জারি করা এক বিবৃতি অনুসারে, বাংলাদেশের উপর অবস্থিত নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হলেও, আগামী ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল সকাল ৮.৩০ নাগাদ, নিম্নচাপটি বাংলাদেশের উপর কেন্দ্রীভূত ছিল, টাঙ্গাইল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার পশ্চিম-উত্তর-পশ্চিমে এবং বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ১১০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এবং বহরমপুর থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার উত্তরে এবং ভারতের শিলং থেকে ২৬০ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে। বাংলাদেশের উপর অবস্থিত নিম্নচাপটি উত্তর-উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হলেও আগামী ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, কলকাতায় বেশিরভাগ মেঘলা আবহাওয়া সহ মাঝারি বৃষ্টিপাত এবং বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড়টি উত্তর-উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হতে থাকবে এবং আগামী ১২ ঘন্টার মধ্যে দুর্বল হয়ে একটি সুস্পষ্ট নিম্নচাপ অঞ্চলে পরিণত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলস্বরূপ, আগামী ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। অনুকূল বাতাসের ধরণ এবং তীব্র আর্দ্রতার কারণে আগামী দুই দিন উত্তরবঙ্গে বজ্রপাত এবং ঝড়ো হাওয়া, বজ্রপাত সহ ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও, দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায় ৩১ মে ঝোড়ো হাওয়া সহ বজ্রপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬.৩০ টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬.৩০ টা পর্যন্ত কলকাতায় ১৩.৫ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। যদিও বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৫.৪ ডিগ্রি কম, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গড়ের চেয়ে ১.৬ ডিগ্রি কম। আর্দ্রতার মাত্রা বেশি ছিল, সর্বোচ্চ আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৮৩ শতাংশ। ইতিমধ্যে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গ, উপ-হিমালয় পশ্চিমবঙ্গ এবং সিকিমের কিছু এলাকায় প্রবেশ করেছে। আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বঙ্গোপসাগরের উত্তর অংশ জুড়ে সমুদ্র উত্তাল থেকে খুব উত্তাল থাকবে, যার গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার বেগে থাকবে। শনিবার পর্যন্ত জেলেদের বাইরে না যাওয়ার জন্য কঠোরভাবে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। উত্তরবঙ্গের পার্বত্য জেলাগুলিতে দৃশ্যমানতা কম এবং ভূমিধসের ঝুঁকি অব্যাহত রয়েছে, স্থানীয়দের সরকারি নির্দেশ মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

কালীরূপে ‘মা’ কাজল

ওয়েব ডেস্ক: অশুভ শক্তির বিনাসে কালীরূপে ‘মা’ কাজল (Kajol)। বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে এল তাঁর আসন্ন ছবি ‘মা’-এর ট্রেলার (Maa Trailer Out)। ছবির ট্রেলার জুড়ে স্পষ্ট রহস্য-রোমাঞ্চে ভরা ভৌতিক গল্প যা ভয় ধরাবে। গ্রামবাংলার জঙ্গলের প্রেক্ষাপটে একেবারে গা ছমছমে ভৌতিক গল্প। কলকাতা এবং শান্তিনিকেতনে এসে এই ছবির শুটিং করেছিলেন কাজল। কিছু দিন আগে ছবির জন্য দক্ষিণেশ্বরে পুজো দিয়েছেন অভিনেত্রী কাজল। ‘মা’ ছবিতে ফুটে উঠবে চন্দ্রপুর নামে এক গ্রামের পৌরাণিক কাহিনি। যেখানে, যুগ যুগ ধরে শিশুকন্যা, নাবালিকাদের রক্তে এক শয়তানের শক্তিশালী হয়ে ওঠার কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই কাজল জানতে পারে, সেই গ্রামে বিগত তিন-চার মাস ধরেই একের পর এক কন্যাসন্তান উধাও হয়ে যাচ্ছে। তার মেয়েও সেই অসুভ শক্তিরই শিকার। কাজল কি পারবে সেই রহস্যের সমাধান করতে? জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে জুন মাসের ২৭ তারিখ অবধি। ছবির পয়লা ঝলক দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে যে, এই ছবি মাতৃশক্তির কথা বলবে। অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে মা কাজলের লড়াই নিঃসন্দেহে দর্শকদের নজর কাড়বে। ছবির পরিচালনায় বিশাল ফুরিয়া। ছবিতে কাজলের পাশাপাশি রণিত রায়, ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত এবং খেরিন শর্মাকে দেখা যাবে। ২৭ জুন বড় পর্দায় মুক্তি পাবে রহস্য-রোমাঞ্চে ভরা ভৌতিক গল্প ‘মা’। হিন্দি, বাংলা, তামিল, তেলুগু মোট চার ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘মা’।   View this post on Instagram   A post shared by Kajol Devgan (@kajol)

নির্ধারিত সময়ের আগেই বর্ষা

কলকাতা: বঙ্গে এবার নির্ধারিত সময়ের আগেই ঢুকেছে বর্ষা (Monsoon)। টানা বৃষ্টি চলছে শহর কলকাতা থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে দক্ষিণে শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমান কমলেও উত্তরবঙ্গে জারি থাকবে ভারি বৃষ্টির সতর্কতা (Rain Update)। স্থলভাগে প্রবেশ করে শক্তি হারিয়েছে এই গভীর নিম্নচাপ। বঙ্গে ইতিমধ্যেই নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে এই সিস্টেম। ক্রমশ উত্তর থেকে উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়েছে। এই নিম্নচাপের জেরে উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে সর্বত্রই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি, কোথাও ভারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এই গভীর নিম্নচাপের জেরে যে পরিমান সতর্কতা জারি করা হয়েছিল, সেই পরিমাণ প্রভাব পড়েনি বঙ্গে। তবে উত্তরবঙ্গে এবার সময়ের অনেক আগেই ঢুকেছে বর্ষা। যার জেরে এখনই উত্তরের জেলাগুলিতে থামবে না বৃষ্টি। অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গে শুক্রবার বিক্ষিপ্তভবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত এবং বেশ কিছু জায়গায় ভারি বৃষ্টির কথাও জানানও হয়েছে। তবে দক্ষিণে শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমান অনেকটাই কমবে, পরিস্কার হবে আকাশ।

Form 16 has two parts detailing salary, deductions and taxable income

Form 16 is an important document for salaried people. It’s a certificate issued by the employer, showing how much salary was paid and how much tax was deducted during the year. Many employees wait for this before filing their Income Tax Return (ITR). Wondering when it’ll arrive? Here’s what you need to know. As per income tax rules, employers must file their e-TDS return for the last quarter (January–March) of the financial year by May 31. Once this is done, they have 15 days to issue Form 16. So, the last date to issue Form 16 is latest by June 15. Employers are required to issue Form 16 to employees if they’ve deducted TDS from their salary. All salaried individuals with tax deductions are eligible to receive it. However, as per FY 2024–25 rules, no tax is payable under the new regime for income up to Rs 7 lakh, and under the old regime for income up to Rs5 lakh. So, if your salary is below these limits and no TDS was deducted, the employer may not issue Form 16. When it comes to filing your ITR, Form 16 plays a key role. CA Surana said, “Form 16 is a certificate of tax deducted at source (TDS) on salary and serves as a key document for filing income tax returns. It provides a detailed summary of salary paid and TDS deducted, enabling employees to accurately file their Income Tax Return (ITR) for Assessment Year 2025–26, the extended due date for which is 15 September 2025 (Circular No. 6 of 2025 dated 27 May 2025).” Form 16 consists of two parts. Part A shows quarterly details of salary paid and TDS deducted by the employer. It also includes the PAN and TAN of the employer, your PAN, and other related information. Part B gives a breakdown of your salary, exemptions, and deductions based on the investment declaration you shared and proofs you submitted. It also shows the final taxable income after considering all eligible deductions and exemptions.

৯ বছর পর এসএসসি নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি

কলকাতা: ৯ বছর পর রাজ্যে এসএসসির (SSC) নতুন নিয়োগের বিধি প্রকাশিত হল ৩০ মে, বৃহস্পতিবার। তাতে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়া রয়েছে। কী কী বদল এসেছে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। নতুন বিধিতে জোর দেওয়া হয়েছে শিক্ষকতার আগের অভিজ্ঞতা। এছাড়া ক্লাস নেওয়ার দক্ষতার উপরে। শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার উপরে থাকছে ১০ নম্বর। এছাড়া আর একটি বিষয় লেকচার ডেমনস্ট্রেশনের জন্য ১০ নম্বর রাখা হয়েছে। এই ২০ নম্বর ধার্য করা নতুন বিধিতে সংযোজিত। যা স্কুল সার্ভিস কমিশনের আগের নিয়োগ বিধিতে ছিল না। এছাড়া যে ওএমআর শিট সংরক্ষণ না করা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এবার বলা হয়েছে ওএমআর শিটের স্ক্যান করা কপি অন্তত পক্ষে ১০ বছর সংরক্ষণ করতে হবে। নতুন বিধিতে বলা হয়েছে লিখিত পরীক্ষা হবে ৬০ নম্বরের। তা আগে ছিল ৫৫ নম্বরের। শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়ে ধার্য নম্বরে ব্যাপক বদল হয়েছে। এর উপরে থাকবে সর্বোচ্চ ১০ নম্বর। আগে যা ছিল ৩৫ নম্বর। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে ইন্টারভিউয়ের নম্বর। থাকছে ১০ নম্বরই। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারির হিসেবে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়োগের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন চাকরি প্রার্থীরা। এছাড়া তফশিলি জাতি, জনজাতি, অনগ্রসর শ্রেণির চাকরিপ্রার্থীরা রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুসারে বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন। মেধা তালিকা ও অপেক্ষমান মেধা তালিকার মেয়াদ থাকবে প্রথম কাউন্সেলিংয়ের পর থেকে এক বছর পর্যন্ত। রাজ্য সরকারের অনুমতি নিয়ে সেগুলির মেয়াদ আরও বাড়াতে পারবে কমিশন। কতদিন ওএমআর শিট সংরক্ষণ করতে হবে তাও বলা হয়েছে। প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দুবছর লিখিত পরীক্ষার ওএমআর শিট সংরক্ষণ করতে হবে। পরে সেগুলি নষ্ট করা যেতে পারে। তবে ওএমআর শিটের স্ক্যান করা কপি প্যানেলের মেয়াদ শেষের পর দশ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে। একইসঙ্গে ওই নিয়োগ বিধিতে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ার কথাও বলা হয়েছ। উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য টেট এখনও বাধ্যতামূলক। টেটের প্রাপ্ত নম্বরে সর্বাধিক গুরুত্ব থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ নম্বরের। লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে ২৫ নম্বরের। ইন্টারভিউয়ের জন্য ১৫ নম্বর বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া ক্লাস নেওয়ার দক্ষতা ও শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার উপর সর্বোচ্চ ৫ নম্বর করে বরাদ্দ।