ডিএ বাড়ল বাজেটে

Reporter name :

Reporter Image :

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Telegram

২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। গ্রামীণ উন্নয়ন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান থেকে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি। এরকম একগুচ্ছ বিষয় উঠে এল রাজ্য বাজেটে (West Bengal Budget 2025)। ছাড়া, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আবাস থেকে পথশ্রী— সব ক্ষেত্রেই বরাদ্দ বাড়ানো হল এ বারের বাজেটে। সকাল থেকে বাজেটের দিকে নজর রেখেছিল মহিলা ও রাজ্য সরকারি কর্মীরা। জনমোহিনী প্রকল্প ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এর আওতায় টাকা বাড়ানো হবে বলে জল্পনা ছিল। ৪ শতাংশ হারে সরকারি কর্মীদের ডিএ বাড়লেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Laxmir Bhandar) টাকা বাড়ছে না। এই বাজেটে সরকারি কর্মচারিরা সন্তুষ্ট হলেও বাংলার ‘লক্ষ্মীরা’ কি সন্তুষ্ট হলেন? সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

২০২১ রাজ্যে তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে প্রতিশ্রুতি মতো বাংলায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু করেন মুখ্যমন্ত্রী। এখন প্রায় ২ কোটিরও বেশি মহিলা এই প্রকল্পের সুবিধা পান। তফশিলি জাতি এবং উপজাতিভুক্ত মহিলারা ১২০০ টাকা এবং জেনারেল শ্রেণিভুক্ত মহিলারা ১০০০ টাকা করে পান প্রতি মাসে। পঞ্চায়েত থেকে লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল বিপুল সাফল্য পেয়েছে। এই সাফল্যের চাবিকাঠি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প (Laxmir Bhandar) জনমোহিনী প্রকল্প ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এর আওতায় টাকা বাড়ানো হবে বলে জল্পনা ছিল। এদিন রাজ্য বিধানসভায় বাজেট পেশ হল, তাতে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পে টাকা বাড়ানো হল না।

রাজ্য সরকারী কর্মীদের ডিএ থেকে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আবাস থেকে পথশ্রী— সব ক্ষেত্রেই বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্পের জন্য বাজেটে কোনও বরাদ্দ বাড়েনি। বাংলার মহিলারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে যে টাকা পেতেন সেই টাকাই পাবেন। একই থাকছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা। সরকারি কর্মচারিরা সন্তুষ্ট হলেও বাংলার ‘লক্ষ্মীরা’ কি সন্তুষ্ট হলেন?

Share the Post:

Related Posts