কাশ্মীর উপত্যকা জুড়ল দেশের রেল নেটওয়ার্কে

ওয়েব ডেস্ক: দেশের রেল নেটওয়ার্কের সঙ্গে জুড়ল কাশ্মীর উপত্যকা। সন্ত্রাস বিধ্বস্ত জম্মু ও কাশ্মীরে বিশ্বের উচ্চতম রেলসেতুর (Rail Bridge) উদ্বোধন হল। শুক্রবার জাতীয় পতাকা নেড়ে এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। চেনাব নদীর ৩৫৯ মিটার উপরে এই সেতু। আইফেল টাওয়ারের উচ্চতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। এখানে প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিমি বেগে ট্রেন চলতে পারবে। অনুষ্ঠানে ছিলেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লা, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। একইসঙ্গে এদিন কাটরা ও শ্রীনগরের মধ্যে দুটি বন্দে ভারত (Banda Bharat) ট্রেনের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এর ফলে মাত্র তিন ঘণ্টায় কাটরা থেকে শ্রীনগর পৌঁছনো যাবে। অতিরিক্ত ঠান্ডাতেও এই ট্রেন চলাচলে কোনও সমস্যা হবে না। অপারেশন সিন্দুরের পর প্রধানমন্ত্রীর এই প্রথম কাশ্মীর সফর। এদিন প্রধানমন্ত্রী ৪৬ হাজার কোটি টাকার অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্পেরও উদ্বোধন করেন। তাতে নতুন রাস্তা, উড়াল পুল, রিয়াসি জেলায় মেডিক্যাল কলেজে রয়েছে। এদিন জম্মুর কাটরায় জনসভা থেকে পাকিস্তানকে হুঙ্কার দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের পড়শি দেশ মানবতা বিরোধী। মানবতার উপরে আঘাত করেছে পাকিস্তান। পহেলগাম হামলার কল্পনাতীত জবাব পেয়েছে পাকিস্তান। পাক হামলায় মৃতদের পরিবারের একজনকে চাকরি। ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্য দেওয়ার ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। চেনাব রেল সেতুটি স্টিল ও কংক্রিট দিয়ে তৈরি। বিস্ফোরণেও ক্ষতির সম্ভাবনা কম। হামলা ও ভূমিকম্প আটকাতে করা হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। প্রতি ঘণ্টায় ২৬০ কিমি ঝড় ও রিখটার স্কেলে ৮ কম্পনের তীব্রতা সহ্য করতে পারবে এই সেতু। ১২০ বছরের মেয়াদ। ২০২২ সালের অগাস্টে এই ব্রিজের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ব্রিজটি ১.৩ কিমি লম্বা। এদিন রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, কাশ্মীরের বারামুল্লা থেকে জম্মু পর্যন্ত পাঁচটি টারমিনাল তৈরি করা হবে। উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল লিঙ্কের এটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এদিন আঞ্জি খাদ সেতুরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
Starlink gets licence from telecom ministry

Elon Musk’s Starlink has received a crucial licence from India’s telecom ministry, paving the way for its satellite internet services in the country. This makes Starlink the third major player after OneWeb and Reliance Jio to receive such a licence. Communication Minister Jyotiraditya Scindia indicated that spectrum allocation would follow, describing SpaceX as ‘the new flower in the bucket’. The move is expected to revolutionise internet access in remote areas and introduce competitive pricing in the market. Starlink is the third company after Eutelsat OneWeb and Jio Satellite Communications to get a licence from the Department of Telecommunications to provide satellite internet services in the country. A fourth applicant, Amazon’s Kuiper is still waiting for approvals. DoT sources confirmed on Friday that Starlink has indeed received the licence, and said the company will be granted trial spectrum in 15-20 days of applying for it. Starlink will now have to comply with the security norms such as providing access for lawful interception, before starting services. The licence came hours after a huge public spat between Musk and US President Donald Trump. The falling-out between the world’s richest man and the world’s most powerful person began when Musk, who left his role as head of the Department of Government Efficiency a week ago, denounced Trump’s sweeping tax-cut and spending bill.
বোল্ড লুকে সৌরসেনী

ওয়েব ডেস্ক: নিখিল জৈনের (Nikhil Jain) সঙ্গে নাকি প্রেম করছেন সৌরসেনী মৈত্র (Sauraseni Maitra)। তবে সেই খবর নিয়ে মুখ খোলেননি তাঁরা কেউই। শুধু ব্যাক্তিগত জীবন নয় অভিনেত্রী চর্চায় থাকেন তাঁর স্টাইলিস ও গ্ল্যামারাস ফ্যাশনের জন্যও। এবার ‘নট ইয়োর অ্যাভারেজ গ্রিন ফ্ল্যাগ’- ইনস্টাগ্রামে এমন ক্যাপশন দিয়েই হঠাৎ একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করলেন মডেল-অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্র। অভিনেত্রীর বোল্ডনেসে ঘাম ঝরছে ভক্তদের। মডেল হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন সৌরসেনী। সিনেমায় তাঁর সফর শুরু হয় বেদব্রত পাইনের ঐতিহাসিক ছবি ‘চিটাগং’-এর মাধ্যমে। একের পর এক সিনেমার মাধ্যমে বাংলার দর্শকদের নজর কেড়েছেন সৌরসেনী। পেয়েছেন প্রশংসাও। ‘আমার বস’-এ রাখি গুলজারের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন সৌরসেনী। তাঁর ফিল্মি কেরিয়ারে এ এক বিরাট প্রাপ্তি। এখন হিন্দি-বাংলা দুই মাধ্যমেই অভিনয় করছেন সৌরসেনী। অন্যদিকে, নিখিল জৈনের সঙ্গে নাকি প্রেম করছেন সৌরসেনী। আর সৌরসেনীর সম্পর্ক নিয়ে টলিপাড়ায় নানা গুঞ্জন হলেও সেসব নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন তিনি। আপাতত ব্যস্ত চুটিয়ে কাজ করতে। আর কাজের ফাঁকে ঘোরার সুযোগও ছাড়েন না অভিনেত্রী। তবে এবার অভিনেত্রীকে দেখা গেল একেবারে বোল্ড অবতারে। ‘নট ইয়োর অ্যাভারেজ গ্রিন ফ্ল্যাগ’- ইনস্টাগ্রামে এমন ক্যাপশন দিয়েই হঠাৎ একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করলেন মডেল-অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্র। ক্যাপশনের সঙ্গে সৌরসেনীর পোশাকেও রংমিলান্তি। এক্কেবারে সবুজ রংয়ের পোশাকে সেজেছেন অভিনেত্রী। শুধু তাই নয়, পোশাক, জুতো সবেতেই রয়েছে নানা রংয়ের মেলা। চোখের চাহনি থেকে শরীরী ভঙ্গি সব মিলিয়ে আবেদনময়ী সৌরসেনী। মাখন শরীর, উন্মুক্ত উরুতে, ক্যামেরার সামনে নিজেকে মেলে ধরলেন টলিউড সুন্দরী। বোল্ড ফটোশুটে ভক্তদের কালঘাম ছোটালেন অভিনেত্রী। নেটিজেনরা বলছেন এরকম ক্যাপশান দিয়ে কী কারোর দিক অভিযোগের তির ছুঁড়লেন তিনি? না লাভ লাইফ নতুনদিকে মোড় নিয়েছে সেই ইঙ্গিত দিলেন তিনি?
বাংলায় বর্ষা কবে আসছে?

ওয়েব ডেস্ক: দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) বর্ষা (Rain) কবে? এই মুহূর্তে গরমে হাঁসফাঁস হওয়া শহরের একটাই প্রশ্ন। কারণ বজ্র বিদ্যুৎ সহ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হলেও গরম কমার কোনও নাম গন্ধ নেই, সেই সঙ্গে বর্ষা আসব আসব করেও আসছে না। আবহাওয়া দফতরের (Weather Department) পূর্বাভাস অনুযায়ী, বর্ষা উত্তরবঙ্গে (North Bengal) প্রবেশ করে গেছে, নির্দিষ্ট সময়ে আগেই, কিন্তু দক্ষিণবঙ্গেও আগেই প্রবেশে কথা ছিল। কিন্তু এখনও থমকে আছে। পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম গরম দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু এক জায়গায় আটকে আছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার (Monsoon) আগমন করার কথা ১৫ জুন। ফলে বর্ষা আসতে এখনও আট থেকে ৯ দিন দেরি আছে। উত্তরবঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ষা প্রবেশের দিন জুনের ৮ তারিখ, তবে বর্ষা ঢুকে গিয়েছে ৯ থেকে ১০ দিন আগে, অর্থাৎ ২৯ মে বর্ষা প্রবেশ করেছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দেশের পশ্চিম প্রান্তের আরব সাগর ও পূর্ব প্রান্তের বঙ্গোপসাগর তৈরি হওয়া শক্তিশালী সিস্টেমের কারণে বর্ষা প্রবেশ তাড়াতাড়ি হয়েছে। কেরলেও বর্ষা প্রবেশ করেছিল ২৪ মে। তবে এখন থমকে মৌসুমী বায়ু। নতুন করে বঙ্গোপসাগরে কোনও সিস্টেম তৈরি না-হলে মৌসুমি বাতাসের পক্ষে দক্ষিণবঙ্গে প্রবেশ করা সম্ভব নয়। ১০ জুন নাগাদ বঙ্গোপসাগরে নতুন করে একটি সিস্টেম হওয়ার সম্ভাবনা আছে, ফলে তার হাত ধরে বঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে। দক্ষিণবঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি চলবেই, সেখান থেকে এখনই রেহাই মেলার কোনও অবকাশ নেই। কাজেই এখনও গরমে কালঘাম ছুটবে বঙ্গবাসীর। শুক্রবার বৃষ্টির পরিমাণ কমলেও, বিক্ষিপ্ত ভাবে কলকাতা সহ জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলাতে। ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা কম থাকবে বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলাতে। শনিবার থেকে ফের তাপমাত্রা বাড়বে বলেই পূর্বাভাস। ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি বাড়বে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গে পাঁচ জেলাতেই বেশি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে। সেইসঙ্গে বইবে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া। জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর ও মালদাতে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মালদা এবং উত্তর দক্ষিণ দিনাজপুরে। আগামীকাল থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা কমলেও তাপমাত্রার খুব বেশি হেরফের হবে না।