কালীরূপে ‘মা’ কাজল

ওয়েব ডেস্ক: অশুভ শক্তির বিনাসে কালীরূপে ‘মা’ কাজল (Kajol)। বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে এল তাঁর আসন্ন ছবি ‘মা’-এর ট্রেলার (Maa Trailer Out)। ছবির ট্রেলার জুড়ে স্পষ্ট রহস্য-রোমাঞ্চে ভরা ভৌতিক গল্প যা ভয় ধরাবে। গ্রামবাংলার জঙ্গলের প্রেক্ষাপটে একেবারে গা ছমছমে ভৌতিক গল্প। কলকাতা এবং শান্তিনিকেতনে এসে এই ছবির শুটিং করেছিলেন কাজল। কিছু দিন আগে ছবির জন্য দক্ষিণেশ্বরে পুজো দিয়েছেন অভিনেত্রী কাজল। ‘মা’ ছবিতে ফুটে উঠবে চন্দ্রপুর নামে এক গ্রামের পৌরাণিক কাহিনি। যেখানে, যুগ যুগ ধরে শিশুকন্যা, নাবালিকাদের রক্তে এক শয়তানের শক্তিশালী হয়ে ওঠার কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই কাজল জানতে পারে, সেই গ্রামে বিগত তিন-চার মাস ধরেই একের পর এক কন্যাসন্তান উধাও হয়ে যাচ্ছে। তার মেয়েও সেই অসুভ শক্তিরই শিকার। কাজল কি পারবে সেই রহস্যের সমাধান করতে? জানতে হলে অপেক্ষা করতে হবে জুন মাসের ২৭ তারিখ অবধি। ছবির পয়লা ঝলক দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে যে, এই ছবি মাতৃশক্তির কথা বলবে। অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে মা কাজলের লড়াই নিঃসন্দেহে দর্শকদের নজর কাড়বে। ছবির পরিচালনায় বিশাল ফুরিয়া। ছবিতে কাজলের পাশাপাশি রণিত রায়, ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত এবং খেরিন শর্মাকে দেখা যাবে। ২৭ জুন বড় পর্দায় মুক্তি পাবে রহস্য-রোমাঞ্চে ভরা ভৌতিক গল্প ‘মা’। হিন্দি, বাংলা, তামিল, তেলুগু মোট চার ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘মা’। View this post on Instagram A post shared by Kajol Devgan (@kajol)
নির্ধারিত সময়ের আগেই বর্ষা

কলকাতা: বঙ্গে এবার নির্ধারিত সময়ের আগেই ঢুকেছে বর্ষা (Monsoon)। টানা বৃষ্টি চলছে শহর কলকাতা থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে দক্ষিণে শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমান কমলেও উত্তরবঙ্গে জারি থাকবে ভারি বৃষ্টির সতর্কতা (Rain Update)। স্থলভাগে প্রবেশ করে শক্তি হারিয়েছে এই গভীর নিম্নচাপ। বঙ্গে ইতিমধ্যেই নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে এই সিস্টেম। ক্রমশ উত্তর থেকে উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়েছে। এই নিম্নচাপের জেরে উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে সর্বত্রই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি, কোথাও ভারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এই গভীর নিম্নচাপের জেরে যে পরিমান সতর্কতা জারি করা হয়েছিল, সেই পরিমাণ প্রভাব পড়েনি বঙ্গে। তবে উত্তরবঙ্গে এবার সময়ের অনেক আগেই ঢুকেছে বর্ষা। যার জেরে এখনই উত্তরের জেলাগুলিতে থামবে না বৃষ্টি। অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গে শুক্রবার বিক্ষিপ্তভবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত এবং বেশ কিছু জায়গায় ভারি বৃষ্টির কথাও জানানও হয়েছে। তবে দক্ষিণে শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমান অনেকটাই কমবে, পরিস্কার হবে আকাশ।
Form 16 has two parts detailing salary, deductions and taxable income

Form 16 is an important document for salaried people. It’s a certificate issued by the employer, showing how much salary was paid and how much tax was deducted during the year. Many employees wait for this before filing their Income Tax Return (ITR). Wondering when it’ll arrive? Here’s what you need to know. As per income tax rules, employers must file their e-TDS return for the last quarter (January–March) of the financial year by May 31. Once this is done, they have 15 days to issue Form 16. So, the last date to issue Form 16 is latest by June 15. Employers are required to issue Form 16 to employees if they’ve deducted TDS from their salary. All salaried individuals with tax deductions are eligible to receive it. However, as per FY 2024–25 rules, no tax is payable under the new regime for income up to Rs 7 lakh, and under the old regime for income up to Rs5 lakh. So, if your salary is below these limits and no TDS was deducted, the employer may not issue Form 16. When it comes to filing your ITR, Form 16 plays a key role. CA Surana said, “Form 16 is a certificate of tax deducted at source (TDS) on salary and serves as a key document for filing income tax returns. It provides a detailed summary of salary paid and TDS deducted, enabling employees to accurately file their Income Tax Return (ITR) for Assessment Year 2025–26, the extended due date for which is 15 September 2025 (Circular No. 6 of 2025 dated 27 May 2025).” Form 16 consists of two parts. Part A shows quarterly details of salary paid and TDS deducted by the employer. It also includes the PAN and TAN of the employer, your PAN, and other related information. Part B gives a breakdown of your salary, exemptions, and deductions based on the investment declaration you shared and proofs you submitted. It also shows the final taxable income after considering all eligible deductions and exemptions.
৯ বছর পর এসএসসি নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি

কলকাতা: ৯ বছর পর রাজ্যে এসএসসির (SSC) নতুন নিয়োগের বিধি প্রকাশিত হল ৩০ মে, বৃহস্পতিবার। তাতে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়া রয়েছে। কী কী বদল এসেছে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। নতুন বিধিতে জোর দেওয়া হয়েছে শিক্ষকতার আগের অভিজ্ঞতা। এছাড়া ক্লাস নেওয়ার দক্ষতার উপরে। শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার উপরে থাকছে ১০ নম্বর। এছাড়া আর একটি বিষয় লেকচার ডেমনস্ট্রেশনের জন্য ১০ নম্বর রাখা হয়েছে। এই ২০ নম্বর ধার্য করা নতুন বিধিতে সংযোজিত। যা স্কুল সার্ভিস কমিশনের আগের নিয়োগ বিধিতে ছিল না। এছাড়া যে ওএমআর শিট সংরক্ষণ না করা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। এবার বলা হয়েছে ওএমআর শিটের স্ক্যান করা কপি অন্তত পক্ষে ১০ বছর সংরক্ষণ করতে হবে। নতুন বিধিতে বলা হয়েছে লিখিত পরীক্ষা হবে ৬০ নম্বরের। তা আগে ছিল ৫৫ নম্বরের। শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়ে ধার্য নম্বরে ব্যাপক বদল হয়েছে। এর উপরে থাকবে সর্বোচ্চ ১০ নম্বর। আগে যা ছিল ৩৫ নম্বর। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে ইন্টারভিউয়ের নম্বর। থাকছে ১০ নম্বরই। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারির হিসেবে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়োগের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন চাকরি প্রার্থীরা। এছাড়া তফশিলি জাতি, জনজাতি, অনগ্রসর শ্রেণির চাকরিপ্রার্থীরা রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুসারে বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন। মেধা তালিকা ও অপেক্ষমান মেধা তালিকার মেয়াদ থাকবে প্রথম কাউন্সেলিংয়ের পর থেকে এক বছর পর্যন্ত। রাজ্য সরকারের অনুমতি নিয়ে সেগুলির মেয়াদ আরও বাড়াতে পারবে কমিশন। কতদিন ওএমআর শিট সংরক্ষণ করতে হবে তাও বলা হয়েছে। প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দুবছর লিখিত পরীক্ষার ওএমআর শিট সংরক্ষণ করতে হবে। পরে সেগুলি নষ্ট করা যেতে পারে। তবে ওএমআর শিটের স্ক্যান করা কপি প্যানেলের মেয়াদ শেষের পর দশ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে। একইসঙ্গে ওই নিয়োগ বিধিতে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ার কথাও বলা হয়েছ। উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য টেট এখনও বাধ্যতামূলক। টেটের প্রাপ্ত নম্বরে সর্বাধিক গুরুত্ব থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ নম্বরের। লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হবে ২৫ নম্বরের। ইন্টারভিউয়ের জন্য ১৫ নম্বর বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া ক্লাস নেওয়ার দক্ষতা ও শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার উপর সর্বোচ্চ ৫ নম্বর করে বরাদ্দ।