Cabinet approves MSP hike for 14 Kharif crops for 2025-26 season

The Cabinet Committee on Economic Affairs, chaired by Prime Minister Narendra Modi, has approved an increase in the Minimum Support Prices (MSP) for 14 Kharif crops for the marketing season of 2025-26. This decision is aimed at giving better prices to farmers for their produce. The government has announced that the highest increase in MSP compared to last year has been given to nigerseed, which will now get Rs 820 more per quintal. This is followed by ragi with a rise of Rs 596 per quintal, cotton with Rs 589, and sesamum at Rs 579. The MSP is the minimum price at which the government promises to buy crops from farmers, even if the market prices are lower. It is set every year for various crops to make sure farmers get a fair price. The MSP for the 2025-26 season has been fixed in line with the Union Budget 2018-19 announcement, which promised that MSP would be at least 1.5 times the average cost of production across India. This means farmers will earn at least 50% more than what they spend on growing the crops. According to government estimates, farmers growing bajra (pearl millet) will get the highest profit margin at 63% over their cost of production. This is followed by maize and tur (arhar dal) at 59% each, and urad (black gram) at 53%. For all other crops, the expected margin is around 50%. In recent years, the government has also been encouraging farmers to grow crops other than cereals. These include pulses, oilseeds, and millets (also known as Nutri-cereals or Shree Anna). To support this, the government has been offering higher MSPs for these crops to help farmers move towards more diverse and nutritious farming. The government also shared data on how procurement and MSP payments have changed over the years. Between 2014-15 and 2024-25, the government procured 7608 lakh metric tonnes (LMT) of paddy, while during 2004-05 to 2013-14, the procurement was 4590 LMT. Similarly, the total procurement of all 14 Kharif crops was 7871 LMT during 2014-15 to 2024-25, compared to 4679 LMT during 2004-05 to 2013-14. The amount paid to paddy-growing farmers during 2014-15 to 2024-25 was Rs 14.16 lakh crore. In the earlier period from 2004-05 to 2013-14, this amount was Rs 4.44 lakh crore. For all 14 Kharif crops combined, the total MSP amount paid to farmers during 2014-15 to 2024-25 was Rs 16.35 lakh crore. In comparison, between 2004-05 and 2013-14, the amount was Rs 4.75 lakh crore.
পুজোয় ৩ বড় বাজেটের ছবি বাংলায়

ষষ্ঠী থেকে দশমী— পাঁচটা দিন পুজোমণ্ডপের পাশাপাশি প্রেক্ষাগৃহেও ভিড় জমায় বাঙালি। পুজোয় ছবি মুক্তির সংখ্যা বাড়লে স্বাভাবিক ভাবেই দর্শকও ভাগ হয়ে যায়। বাণিজ্যের সাফল্যেও চলে টক্কর। এই দিকটি কি ভেবেছেন শুভ্রজিৎ? প্রশ্ন ছিল পরিচালকের কাছে। শুভ্রজিতের কথায়, “সমস্ত ছবি দর্শক দেখতে আসবেন। সমস্ত ছবিই বাণিজ্যে ভাল ফল করবে, একজন পরিচালক হিসাবে সেটাই আমার চাওয়া। পুজোর চার দিন তিন থেকে চারটি ছবি মুক্তি পেতেই পারে। বহু বছর ধরে সেটাই চলে এসেছে। এ বছর এখনও পর্যন্ত তিনটি ছবি মুক্তি পাওয়ার কথা। দর্শক ভাগ হলেও বাণিজ্যের ভাঁড়ারে টান পড়বে না, এমনটাই আশা করছি। ‘দেবী চৌধুরাণী’-তে ইংরেজ-বিরোধিতার বিষয়টি একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরু যে সন্ন্যাসী বিদ্রোহ দিয়ে, সেই পটভূমিকায় উপন্যাস আবর্তিত। স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পেলে ছবিটি কি বেশি ভাল ফল করত? ওই সময়ে বাংলা ছবির ততটা ভিড়ও নেই। জানতে চাইতেই সে সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন শুভ্রজিৎ। তাঁর মতে, বড় বাজেটের ছবি সব সময় সাধারণত পুজোর জন্যই তোলা থাকে। এ ক্ষেত্রে তাঁর ভাবনার সঙ্গে মিলে গিয়েছে প্রযোজকের ভাবনা। পাশাপাশি, বড় ছবির প্রচারটাও বড় মাপের হওয়া উচিত। তার জন্য সময় প্রয়োজন। পুজোয় ‘দেবী চৌধুরাণী’ মুক্তি পেলে প্রচারের জন্য হাতে কিছুটা সময়ও পাওয়া যাবে, জানিয়েছেন পরিচালক।
দেশের নিরাপত্তায় বড় পদক্ষেপ

ভারত-পাকিস্তানের (India-Pakistan) মধ্যে সংঘর্ষবিরতি টানা হয়েছে আগেই। তবুও যেন থমথমে পরিস্থিতি। দুই দেশের রাজনৈতিক উত্তাপ এখনও টের পাচ্ছে বিশ্ববাসী। পাকিস্তানকে কড়া জবাব দিতে ভারতের তিন বাহিনী (Three Forces) হাতে হাত রেখে লড়াই করেছিল। গোটা দেশ তথা বিশ্ববাসী তার সাক্ষী। এই আবহেই কেন্দ্রীয় সরকার জারি করল এক নয়া নির্দেশ। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও আঁটসাঁট করতে কেন্দ্র সরকার এক বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করল। মোদি সরকারের (Modi Government) পক্ষ থেকে তিন বাহিনীকে একত্রিত হয়ে যৌথ কমান্ডের আওতায় কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় সেনা, বায়ুসেনা, নৌসেনা একত্রিত হয়ে কাজ করবে। ‘যৌথ কমান্ডের’ মাধ্যমে পরিচালিত হবে তিন বাহিনী। এই নির্দেশ গতকাল ২৭ মে থেকে কার্যকর হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ‘‘এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হল আন্তঃবাহিনী সংস্থাগুলির (ইন্টার-সার্ভিসেস অর্গানাইজেশনস) নেতৃত্ব, নিয়ন্ত্রণ ও দক্ষতা বাড়ানো, যাতে সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে আরও সুসংহত সহযোগিতা গড়ে তোলা যায়।’’ উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের (Kashmir) পহেলগামের বৈসরন উপত্যকায় এক সন্ত্রাসবাদী হামলায় ২৫ জন পর্যটক এবং একজন কাশ্মীরি নিহত হন। সেই ঘটনায় গোটা দেশে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এরপর পাকিস্তানকে কূটনৈতিকভাবে কোণঠাসা করতে একাধিক পদক্ষেপ নেয় ভারত (India)। জঙ্গি হামলার বদলা নেওয়ার দাবি ওঠে সর্বত্র। ৬ মে মধ্যরাতে ভারত ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) নামক বিশেষ অভিযানে পাক অধিকৃত কাশ্মীর এবং পাকিস্তানের ৯টি স্থানে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়। এই অভিযানে পাকিস্তান বড়সড় ধাক্কা খায়। প্রতিশোধ নিতে সীমান্তবর্তী ভারতের বিভিন্ন শহরে হামলার চেষ্টা করে পাকিস্তান, কিন্তু ভারতীয় বাহিনীর প্রস্তুতির কাছে তা ব্যর্থ হয়।
এক ম্যাচে তিন কীর্তি কোহলির

আইপিএলের লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে এক সঙ্গে তিনটি নজির গড়লেন বিরাট কোহলি। প্রতিটি নজিরই তিনি গড়েছেন ব্যাট হাতে। তাঁর দল বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সও আইপিএলে ইতিহাস তৈরি করেছে মঙ্গলবার। আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি অর্ধশতরানের নজির গড়লেন কোহলি। লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে ৩০ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। ২৭ বলে অর্ধশতরান পূর্ণ করেন তিনি। আইপিএলে এই নিয়ে ৬৩টি অর্ধশতরান হয়ে গেল তাঁর। আর কোনও ক্রিকেটার আইপিএলে এতগুলো অর্ধশতরানের ইনিংস খেলতে পারেননি। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার। আইপিএলে তাঁর অর্ধশতরানের সংখ্যা ৬২। মঙ্গলবার তাঁকে টপকে গেলেন কোহলি। লখনউয়ের বিরুদ্ধে ৫৪ রান করায় এ বারের আইপিএলে কোহলির মোট রান হল ৬০২। এই নিয়ে পাঁচ বার আইপিএলের এক মরসুমে ৬০০ বা তার বেশি রান করলেন। তিনিই প্রথম ব্যাটার হিসাবে এই কৃতিত্ব অর্জন করলেন। এর আগে ২০১৩, ২০১৬, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের আইপিএলেও ৬০০র বেশি রান করেছিলেন। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন লোকেশ রাহুল। তিনি ২০১৮, ২০২০, ২০২১, ২০২২ সালে, অর্থাৎ মোট চার বার আইপিএলের এক মরসুমে ৬০০ বা তার বেশি রান করেছেন। তৃতীয় স্থানে যুগ্ম ভাবে রয়েছেন ওয়ার্নার এবং ক্রিস গেল। তাঁরা তিন বার করে এই কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। মঙ্গলবারের ম্যাচে আরসিবির হয়ে ৯০০০ রানের মাইলফলকও স্পর্শ করেছেন কোহলি। প্রথম ক্রিকেটার হিসাবে একটি নির্দিষ্ট টি-টোয়েন্টি দলের হয়ে ৯০০০ রান করলেন তিনি। এ দিনের ম্যাচের পর আরসিবির জার্সি গায়ে কোহলির রান হল ৯০০৪। তার মধ্যে আইপিএলে করেছেন ৮৫৭৯ রান। বাকি রান অধুনালুপ্ত চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-টোয়েন্টিতে।