ITR filing deadline extended to September 15, 2025

If you haven’t filed your Income Tax Return (ITR) yet, there’s good news. The Income Tax Department has officially extended the deadline for filing ITRs that were originally due on or before July 31, 2025. The new due date is now September 15, 2025. WHY HAS THE ITR FILING DEADLINE BEEN EXTENDED? The Central Board of Direct Taxes (CBDT) made this decision after delays in issuing the new ITR forms and the necessary tools (utilities) required for filing. These forms have gone through several changes this year, and the tax department needed more time to prepare the systems and make them ready for public use. The IT Department wrote on X, “This extension will provide more time due to significant revisions in ITR forms, system development needs, and TDS credit reflections. This ensures a smoother and more accurate filing experience for everyone. Formal notification will follow.” According to the CBDT, the ITR forms for this year have been restructured and updated to make things easier for taxpayers. The changes aim to simplify the filing process, improve transparency and help taxpayers report their income more accurately. Because of these changes, more time was needed to test and release the updated system. Also, tax deducted at source (TDS) details – which are important while filing – only start showing up in early June, leaving little time for accurate filing without an extension.

চীনের ভূমিকা নিয়ে বড় মন্তব্য জয়শঙ্করের

পহেলগাম জঙ্গি হামলা (Pahalgam Terror Attack) এবং তাঁর পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের প্রত্যাঘাতের আবহে এবার চীনের (China) ভূমিকা নিয়ে মুখ খুললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এক জার্মান সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি পাকিস্তানের (Pakistan) মদতদাতা হিসেবে চীনের ‘অস্পষ্ট’ ভূমিকা তুলে ধরেন। নাম না করেই জয়শঙ্কর বলেন, “আপনারা নিশ্চয় জানেন, পাকিস্তানের অস্ত্রভাণ্ডারের বড় অংশই এসেছে এক নির্দিষ্ট দেশ থেকে। আর এই দুই দেশ একে অপরের যথেষ্ট ঘনিষ্ঠ। বাকিটা আপনারাই বুঝে নিন।” উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল পহেলগামে জঙ্গি হামলায় নিহত হন ২৬ জন, যাঁদের অধিকাংশই ছিলেন পর্যটক। এর পাল্টা জবাব হিসাবে ভারত ৭ মে চালায় ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor), যার মাধ্যমে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে একাধিক সন্ত্রাসী ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়। এর পর থেকেই দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে। পাকিস্তানও পালটা ড্রোন হামলা শুরু করে কাশ্মীর থেকে গুজরাত পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলে। তবে ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সেই হামলা ব্যর্থ হলেও দেখা যায়, পাক সেনার ব্যবহৃত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের প্রযুক্তি এবং উৎপত্তি মূলত চীন ও তুরস্কের। এই বিষয়টি নিয়েই পাকিস্তানের মদতদার হিসেবে চীনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভূমিকাকে ঘিরে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই প্রশ্নের জবাবেই চীনের সঙ্গে পাকিস্তানের ‘অস্বাভাবিক ঘনিষ্ঠতা’ তুলে ধরেন জয়শঙ্কর। এছাড়াও সংঘর্ষবিরতিতে আমেরিকার, বিশেষ করে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘কৃতিত্ব দাবি’-কেও খণ্ডন করেন বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্করের সাফ বক্তব্য, “সংঘর্ষবিরতি হয়েছে দুই দেশের সেনা কমান্ডারদের সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে। এর পুরো কৃতিত্ব ভারতীয় সেনার।” পাশাপাশি, পরমাণু যুদ্ধের সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে জয়শঙ্কর বলেন, “পরিস্থিতি কঠিন হলেও কোনও পর্যায়েই পরমাণু সংঘাতের সম্ভাবনা ছিল না।”

ধেয়ে আসছে ‘শক্তি’

বঙ্গোপসাগরে (Bay of Bengal Low Pressure) ঘণীভূত হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’ (Shakti)। ঘূর্ণিঝড় শক্তির মোকাবিলায় তৎপর সাগর ব্লক প্রশাসন ৷ রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) উপকূলবর্তী এলাকার ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা। সমুদ্র সৈকতে চলছে পর্যটকদের সতর্ক করার জন্য মাইকিং। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হচ্ছে ‘শক্তি’। এই ঝড়ের নামকরণ করেছে শ্রীলঙ্কা। উপকূলের দিকে ধেয়ে আসতে শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড়। তবে সরাসরি রাজ্যে ল্যান্ডফল হওয়ার সম্ভবনা নেই। যদিও অন্যান্য রাজ্যে ল্যান্ডফল হলেও তার প্রভাব কিছুটা পড়তে পারে সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে। ঘূর্ণিঝড় শক্তির মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গঙ্গাসাগরে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে কপিলমুনির আশ্রম লাগোয়া সমুদ্র সৈকতে চলছে মাইকিং প্রচার। পুণ্যার্থীদের স্নানের পর নিরাপদ স্থানে ফিরে যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে ৷ পাশাপাশি, গঙ্গাসাগরের যে সব এলাকায় নদীবাঁধ দুর্বল। দুর্যোগের সময় ওই সমস্ত নদী বাঁধের পাশে থাকা মানুষজনকে সরিয়ে স্কুল বা ফ্লাড সেন্টারে নিয়ে আসার পরিকল্পনা চলছে ৷ মজুত রাখা হয়েছে শুকনো খাবার।

চাকরিহারাদের কী বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী?

কলকাতা: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ৩১ মে-র মধ্যে নতুন করে পরীক্ষায় বসার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে শিক্ষা দফতর। তবে তাতে আপত্তি রয়েছে বলে জানান চাকরিহারারা। তাঁদের দাবি, বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে কী ভাবে ‘যোগ্য’দের চাকরিতে পুনর্বহাল করা যায়, তা দেখুক সরকার। পুনর্বিবেচনা মামলার রায়ের আগে বি়জ্ঞপ্তি প্রকাশ না করার দাবি চাকরিহারাদের। তবে এদিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) জানান, ‘‘যাতে ভুল বার্তা না যায়, তাই। সকলকেই আইন মেনে চলতে হয়। রাজ্য রিভিউ পিটিশন করেছিল। বলেছি সকলকে যাতে চাকরি দেওয়া হয়, কারও যাতে চাকরি না যায়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সবটাই রেডি করে রাখছি। সুপ্রিম কোর্ট বললে পরীক্ষা দিতে হবে না। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। না করলে কোর্ট বলবে, নির্দেশ মানল না। সেই প্রক্রিয়া চলবে।’’ মুখ্যমন্ত্রীর সংযোজন, ‘‘সুপ্রিম কোর্ট আগের নির্দেশে বলেছে। দু’টো ভাগ রয়েছে। শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী। আমাদের করার ইচ্ছা ছিল, চাই যে চাকরিহারাররা সকলে চাকরি ফিরে পাক। অনেকে একক ভাবে কোর্টে গেছেন। কোর্ট থেকে নেগেটিভ রিপোর্ট আসছে। এটা যে কেউ যেতে পারেন। এটা অধিকার। রাজ্য করলে সকলের স্বার্থ দেখতে হয়। আমরা অপেক্ষা করছিলাম। চাকরি খেতে চাই না। যেহেতু রিভিউ হয়নি, পিটিশন পেন্ডিং, কোর্টে গরমের ছুটি। আমাদের হাত বাধা। ২টো প্রক্রিয়া চালু থাকবে। নির্দেশ মেনে বিজ্ঞপ্তি জারি করব। রিভিউতে ভাল ফল পেলে সেটা গ্রহণ করব।’’ পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী জানান, কাউন্সেলিং হবে ২০ নভেম্বর। যদি রিভিউ না হয়। মমতা বলেন, আমরা বলছি না, কোর্ট বলছে। লিখিত পরীক্ষা, ইন্টারভিউ সব প্রক্রিয়া করে নেব, যদি রিভিউতে বিচার না পেলে। ২৪,২০৩ পদ শূন্য। হাই কোর্টের নির্দেশে ওই পদের জন্য নিয়োগ হবে। এছাড়া অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হয়েছে। ১১,৫১৭ অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি হয়েছে নবম-দশমের জন্য। একাদশ-দ্বাদশের জন্য ৬,৯১২ অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি করা হচ্ছে। গ্রুপ-সির জন্য অতিরিক্ত শূন্যপদ তৈরি হচ্ছে। ৫৭১টি পদ। গ্রুপ ডির জন্য অতিরিক্ত হাজার করা হচ্ছে। মোট শূন্য পদ ৪৪ হাজার ২০৩। নবম-দশম চাকরিহারাদেন নিয়ে ২৩,২১২। একাদশ-দ্বাদশ ১২,৫১৪, গ্রুপ সি ২৯৮৯, গ্রুপ ডি ৫,৪৮৮। এমনকী যাঁরা চাকরি করেছেন, বয়স পেরিয়ে গিয়েছে, এ রকম অনেকে রয়েছেন। চাকরিহারাদের ক্ষেত্রে বয়সে ছাড় দেওয়া হব। বয়সের জন্য আটকাবে না। চাকরিহারারা বয়স পেরিয়ে গেলেও পরীক্ষায় বসতে পারবেন। যাঁরা কাজ করছেন অভিজ্ঞতার জন্য সুবিধা দেব। রিভিউ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রিভিউয়ের জন্য অপেক্ষ্ করতে হবে। বললে হবে না, পরীক্ষা দেব দেব না। তাহলে চাকরি থাকবে না। এটা আমাদের নির্দেশ নয়, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ। সরকার কোর্টে গিয়ে বাতিল করেনি। এটা আমাদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়। কিছু স্বার্থপর মানুষ বাতিল করেছেন। আজ তাঁরা বন্ধু হয়ে ঢোকার চেষ্টা করছেন। সকলকে বলব, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী, অপশন দুই এবং অপশন এক দুটোই কাজে লাগান। রিভিউ পিটিশন করে বিচার না পেলে, আপনারা পরীক্ষা না দিলে আর চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকবে না। কবে আদালত খুলবে জানি না। গরমের ছুটি শেষ হলে রিভিউ পিটিশন নিয়ে আবার রেজ করব। আমাদের আইনজীবীরা সাধ্যমতো লড়বেন। বিচারের দায়িত্ব বিচারপতিদের হাতে। মানবিক ভাবে তুলে ধরব, যাতে চাকরি বাতিল না হয়।’’