Check the AIS and Form 26AS before filing

The deadline to file your Income Tax Return (ITR) for the financial year 2024–25 is July 31, 2025. That may seem a while away, but starting early can help you avoid any last-minute mistakes or confusion. One of the most important things you should do before filing your return is to check your Annual Information Statement (AIS) and Form 26AS. These documents contain details of your income and financial transactions during the year. If you forget to report something, you could end up receiving a notice from the tax department. Form 26AS is your tax credit statement. It lists tax deducted at source (TDS), TCS, property purchases, and large financial transactions made during the year. AIS is a more detailed version of this. It includes everything in Form 26AS plus additional details like interest earned on savings accounts, dividends, rent received, capital gains from shares or mutual funds, foreign transfers, and more. AIS also allows you to give feedback if you find any mistakes or if something doesn’t belong to you. HOW TO ACCESS YOUR AIS To access your AIS, log in to the incometax.gov.in website using your PAN and password. From the main menu, click on the “Annual Information Statement (AIS)” option. Hit “Proceed” and you’ll be taken to the AIS portal. There, click on the AIS tile to see your information.
রাতভর বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত মুম্বই

এবছর সময়ের আগেই কেরলে ঢুকেছে বর্ষা (Kerala Rain Update)। প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়েছে মুম্বই, পুণে-সহ উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে। সোমবার সকাল থেকে প্রবল বৃষ্টিতে নাজেহাল মুম্বইয়ের সাধারণ জনজীবন (Mumbai Rain)। বৃষ্টি ও বজ্রপাতের জেরে বিমান ওঠানামা ও গণপরিবহনে প্রভাব পড়েছে। আইএমডির তরফে জানানো হয়েছে, এখনও ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা বৃষ্টি হবে মুম্বইয়ের বেশ কিছু এলাকায়। কুরলা, সায়ন, দাদর ও পারেল সহ কয়েকটি নিচু এলাকার অবস্থা নাজেহাল। এদিকে, প্রবল বৃষ্টির জেরে সকাল থেকেই দৃশ্যমানতা কম। ফলত, সমস্যা হচ্ছে গণপরিবহণে। রেললাইনে জল জমে যাওয়ায় সেন্ট্রাল, ওয়ের্স্টান ও হারবর লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। বদল হয়েছে বেশ কিছু ট্রেনের সময়সূচীতে। মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মজুত রাখতে বলা হয়েছে পর্যাপ্ত ত্রাণ। নজর রাখতে বলা হয়েছে, রাস্তাঘাট, ওভারব্রিজ বিশেষ করে ইলেকট্রিক লাইনে। মৌসম ভবনের পূর্বাভাস বলছে, আগামী কয়েকঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়-সহ বেশকিছু এলাকায় বজ্রপাত ও বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। বাণিজ্যনগরীতে জারি হয়েছে হলুদ সতর্কতা।
উত্তাল হবে বঙ্গোপসাগর

উত্তর-পূর্ব ভারতের (North East India) রাজ্যে ঢুকে পড়েছে বর্ষা (Monsoon)। মৌসুমী বায়ু অনুকূল পরিবেশ পেয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বর্ষা সিকিম (Sikkim) এবং উত্তরবঙ্গের (North Bengal) কিছু অংশে প্রবেশ করবে। বাংলাতেও (Bengal Monsoon) আগাম বর্ষার অনুমান আবহাওয়া দফতরের। পশ্চিম মধ্য ও উত্তর বঙ্গোপসাগর (Bay Of Bengal) সংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৭ মে মঙ্গলবার নিম্নচাপ তৈরির প্রবল সম্ভাবনা। পরবর্তী দুই দিনের মধ্যে আরও শক্তি বাড়াবে এই নিম্নচাপ। উত্তর বঙ্গোপসাগরের দিকে অভিমুখ। উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে বুধবার থেকে। মৎস্যজীবীদের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে বুধবার থেকে। বৃহস্পতিবার থেকে বাংলা এবং ওড়িশা উপকূলে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে প্রবেশ নিষেধ। দক্ষিণবঙ্গে আজ সাত জেলায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপু্র, ঝাড়গ্রাম মুর্শিদাবাদ, নদিয়া জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি ও সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। মঙ্গলবার বিক্ষিপ্তভাবে ঝড় বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গে। নয় জেলাতে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। উপকূলের জেলা কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম নদিয়া জেলাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা বাতাস। বুধবার বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়-বৃষ্টির দক্ষিণ বঙ্গের জেলাতে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে। ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। ৭০ থেকে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। বৃহস্পতিবার ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা মাঝারি বৃষ্টি। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে আট জেলাতে। ভারী বৃষ্টি কলকাতা হাওড়া হুগলি উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলাতে। শুক্র শনিবারেও বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি হবে দক্ষিণবঙ্গে। পশ্চিমের জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। সব জেলাতেই মেঘলা আকাশ বৃষ্টির সম্ভাবনা। বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টি সাত জেলাতে। হুগলি পশ্চিম মেদিনীপুর পুরুলিয়া বাঁকুড়া পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম জেলাতে, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। শনিবারে বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলাতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা। অপরদিকে উত্তরবঙ্গে সোমবার বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাতাস বইবে সব জেলাতে। দার্জিলিং থেকে মালদা সব জেলাতেই ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। সোমবার ঝড়ের গতিবেগ বেশি থাকতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর জেলাতে। বুধবার থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হবে উত্তরবঙ্গে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। শুক্রবার উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার কোচবিহার জলপাইগুড়ি এবং মালদা জেলাতে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা। ৭০ থেকে ১১০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সতর্কতা। অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জলপাইগুড়ি কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে। এই তিন জেলায় প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। শনিবারেও এই তিন জেলাতে প্রবল বৃষ্টির আশঙ্কা বজায় থাকবে। কলকাতায় মূলত আংশিক মেঘলা আকাশ। বিকেলে মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা। সকাল থেকেই গরম এবং অস্বস্তি থাকবে। আজ বিকেল বা রাতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। বুধবার ২৮ মে থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। সপ্তাহান্তে ভারী বৃষ্টির।
ফের ভয় ধরাচ্ছে করোনা

২০১৯-২০ সাল নাগাদ গোটা বিশ্বকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল করোনা (Corona) বা কোভিড (Covid)। এর পর সামাজিক বিধিনিষেধ, ভ্যাকসিনের পরে বেশ কয়েকটা বছর বেশ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল মানুষ। কিন্তু সেই আতঙ্ক ফের ফিরে এল নতুন সাজে, অর্থাৎ নয়া ভ্যারিয়েন্টের (New variant) রূপ নিয়ে ফিরে এসেছে করোনা আতঙ্ক। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। কেরলে ২৭৩ জন আক্রান্ত, তামিলনাড়ুতে ৬৬, মহারাষ্ট্রে ৫৬, যার মধ্যে মুম্বাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। দিল্লিতে-২৩, অন্ধ্রপ্রদেশে -৪, উত্তরপ্রদেশে-৪, পুদুচেরিতে-১২, গুজরাতে-৭, উত্তরাখণ্ডে-৩, রাজস্থানে-২, হরিয়ানায়া-৪। তবে পিছিয়ে থাকল না বাংলা। ১১ জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলেছেএর মধ্যে বাইপাসের আপোলোতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৬ জন। বেলভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন। পিয়ারলেস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক শিশু। একজন প্রসূতিও আক্রান্ত। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটে দুজন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। আক্রান্তরা অধিকাংশই সর্দিজ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ভর্তি। সবাইকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে দেওয়া হচ্ছে অক্সিজেন। তবে, আক্রান্তরা কেউ গুরুতর অসুস্থ নন, বলে খবর হাসপাতাল সূত্রে খবর।