হুমকি মেল, আরডিএক্স মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে তাজমহল!

ওয়েব ডেস্ক: বোমা বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হবে তাজমহল (Taj Mahal)৷ হুমকি মেল পেতেই হাই অ্যালার্ট জারি৷ অজ্ঞাত পরিচয় সাব্বাকু শঙ্করের ইমেল আইডি থেকে উত্তরপ্রদেশ পর্যটন বিভাগ এবং দিল্লি পুলিশের কাছে হুমকি আসে৷ সেখানেই দাবি করা হয় বিকাল ৩টে ৩০ মিনিট নাগাদ তাজমহল আরডিএক্স (রয়্যাল ডেমোলিশন এক্সপ্লোসিভ) দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হবে। পুলিশি তদন্তে উঠে আসে কেরল থেকে ওই ইমেলটি করা হয়েছে৷ তাজমহলের আশেপাশের এলাকায় নিরাপত্তাকর্মী, পুলিশ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে সিআইএসএফ, তাজমহলের নিরাপত্তারক্ষীরা, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল, ডগ স্কোয়াড, পর্যটন পুলিশ, এএসআই টানা তিন ঘণ্টা ধরে চিরুণী তল্লাশি চালায়। তল্লাশি অভিযানে প্রধান গম্বুজ, জুঁই মেঝে, মসজিদ, বাগান এবং করিডোর সহ বিভিন্ন এলাকা জুড়ে তল্লাশি চালানো হয়। তীব্র তল্লাশি সত্ত্বেও, কোনও সন্দেহজনক জিনিস পাওয়া যায়নি। তাজমহলে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পর্যটকদের পেন নিয়েও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তাজমহলের পূর্ব এবং পশ্চিম উভয় ফটকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সিসিটিভিতে নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে অনুমান, এটি একটি ভুয়ো বার্তা। সাইবার সেল পুলিশ স্টেশনে মামলা দায়ের হয়েছে।
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস কোন কোন জেলায়?

কলকাতা: চলতি সপ্তাহে জেলায় জেলায় রয়েছে ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস (West Bengal Rain Forecast)। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে (Low Pressure in Bay of Bengal) তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ। যার জেরে সপ্তাহভর কলকাতা (Weather Update) সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। ২৭ মে পশ্চিম মধ্য এবং সংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরের উপর তৈরি হতে পারে নিম্নচাপ। ২৮ মে থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে জেলায় জেলায়। বর্ষার আগে এই নিম্নচাপের জন্য খানিক স্বস্তি পাবে বঙ্গবাসী। কোন কোন জেলায় বৃষ্টি? ২৮ মে- দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের কিছু অংশে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। ২৯ মে- বৃষ্টির সম্ভবনা দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে। ৩০ মে- ভারী বৃষ্টির সম্ভবনা দুই বর্ধমান, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, বীরভূম এবং হুগলি জেলার কিছু জায়গায়। দুই বঙ্গে ৩০ মে পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। ২৮ মে কোচবিহারে লাল সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। ২৯ মে কোচবিহার এবং জলপাইগুড়িতে বৃষ্টি হতে পারে। ৩০ মে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং মালদার কিছু অংশে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। প্রসঙ্গত, এবছর নির্ধারিত সময়ের এক সপ্তাহ আগেই ২৫ মে শনিবার কেরলে শুরু হয়েছে বর্ষা। সাধারণত কেরলে ১ জুন বর্ষা ঢোকে। বাংলায় বর্ষা ঢোকার সাধারণত ৮ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত। কেরলে আগেই বর্ষা ঢুকলেও বাংলায় সময়ের আগে ঢুকবে কিনা, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। যদিও হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কেরলে বর্ষা ঢুকলেও বাংলায় তার কোনও সরাসরি প্রভাব পড়বে না। বঙ্গবাসীর নজর বাংলায় বর্ষা ঢোকার দিনের দিকে।
তিন রাজ্যে নতুন করোনা আক্রান্তের হদিশ

ওয়েব ডেস্ক: ফিরছে করোনার (Corona Virus) চোখ রাঙানি। চলতি মাসে কেরালায় ১৮২ জন আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। মারা গিয়েছে ২ জন। বাংলাতেও ক্রমশ বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। চলতি মরসুমে ৩ জন করোনা পজিটিভের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। পাশাপাশি, গুজরাত, মহারাষ্ট্রের পর এবার দিল্লি, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা , বেঙ্গালুরু ও কেরালাতেও নতুন করে করোনা আক্রান্তের (Covid 19 cases raising in India) হদিশ। তবে এই মুহূর্তে সংক্রমণ ততটা গুরুতর নয়। বাড়িতেই চলছে আক্রান্তদের চিকিৎসা চলছে। রাজ্যগুলিতে সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। গোটা দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কেরলে। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়েছে এই রাজ্যে। এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা ১৮২। কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রয়েছে ব়্যাপিড রেসপন্স টিম। গোটা দেশে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেশি কেরলে। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়েছে এই রাজ্যে। এই মুহূর্তে আক্রান্তের সংখ্যা ১৮২। কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রয়েছে ব়্যাপিড রেসপন্স টিম। জানা গিয়েছে, যাদের মধ্যে উপসর্গ দেখা দিয়েছে তাদের টেস্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালগুলিকে RT-PCR কিট ও অন্যান্য চিকিৎসা ব্যবস্থা পর্যাপ্ত রাখতে বলা হয়েছে। এই মুহূর্তে কেরলে আক্রান্তের সংখ্যা ১২১ জন।
India now fourth-largest economy

India has climbed a spot in the global economic rankings, overtaking Japan to become the world’s fourth-largest economy, NITI Aayog CEO BVR Subrahmanyam said on Saturday. The country’s GDP has touched the $4 trillion mark, placing it behind only the United States, China and Germany in size. Speaking after the 10th Governing Council meeting of the policy think tank, Subrahmanyam attributed the rise to a combination of domestic reforms and a global environment that is increasingly leaning in India’s favour. “As I speak, we are now the fourth-largest economy. We’ve reached a $4 trillion economy,” he told reporters, citing the latest IMF estimates to underscore India’s economic ascent. “Only the US, China and Germany are ahead of us. If we stick to our path, we could become the third-largest in just 2.5 to 3 years.” The milestone comes amid an evolving global economic landscape where India is positioning itself as a key alternative manufacturing hub. Subrahmanyam responded to recent remarks by former US President Donald Trump, who said iPhones sold in the US should be made domestically rather than in countries like India. “The specifics of future US tariffs remain unclear,” he said, “but India will continue to offer a cost-competitive manufacturing base regardless of those dynamics.” He also revealed that a fresh wave of asset monetisation initiatives is in the pipeline. The government is preparing a second round of its asset monetisation programme, expected to be rolled out in August. The economic milestone comes at a politically significant time, just as India looks to deepen its role in global supply chains and attract fresh investments under its ‘Make in India’ push.