Myntra took down Trendyol and other Turkish products

Myntra, which is owned by Flipkart, had exclusive rights to sell Trendyol in India. Trendyol is a Turkish brand known for women’s western wear and is also backed by Chinese company Alibaba. Last weekend, as tensions between the countries increased, Myntra quietly began removing Turkish products from its site. By Thursday, all Turkish items were taken down, according to two industry executives. One of the executives told Economic Times that Myntra is reviewing its brand partnerships and will decide on the next steps based on future developments. As of now, there is no confirmation of whether these Turkish brands will be brought back. AJIO REMOVES TURKISH BRANDS INCLUDING KOTON AND MAVI Reliance-owned Ajio has also stopped selling Turkish fashion labels like Koton, LC Waikiki, and Mavi. All of these products are now marked ‘out of stock’ on the platform. A Reliance spokesperson said the company is reviewing its product list to make sure it matches the “values and sentiments of the country.” Reliance has also closed its office in Turkey and confirmed that it will remove all Turkish brands from Ajio. An official involved in the matter said the process began earlier in the week and was fully completed on Friday. The company also clarified that an earlier partnership with Turkish textile company Kvanc Tekstil ended long before the current issue. “They are now just one of many global suppliers. There is no special treatment anymore,” the spokesperson added. On Friday, the Confederation of All India Traders (CAIT), which represents more than 125 trade leaders, passed a resolution asking all Indian businesses to stop trade with Turkey and Azerbaijan. The group also called for a ban on imports, exports, and tourism with both countries. CAIT said Turkey and Azerbaijan have let India down, especially since India has supported them in the past through humanitarian and diplomatic efforts. The traders’ group also warned exporters and importers not to do business with Turkish and Azerbaijani companies. It plans to send a letter to the Ministry of Commerce and Industry and the Ministry of External Affairs asking for a review of India’s commercial relations with the two countries. CAIT also said it would boycott Indian films that are shot in Turkey or Azerbaijan. It has asked film production companies not to shoot promotional content in these countries either.

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরত ফারিয়া

বাংলাদেশের অভিনেত্রী নুসরত ফারিয়া। অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। রবিবার সকালে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে নুসরতকে গ্রেফতার করে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে অভিনয়ের সফর শুরু নুসরতের।বাংলাদেশের পাশাপাশি এপার বাংলাতেও পরিচিত মুখ তিনি। এদেশের টলিপাড়াতেও কাজ করেছেন নুসরত। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন তিনি। গত বছর জুলাই মাসে গণ-অভ্যুত্থানের সময় নুসরতের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। তাঁর বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের ভাটারা থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই মামলার ভিত্তিতেই তাঁকে আটক করা হয়েছে। রবিবার থাইল্যান্ড যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন নুসরত ফারিয়া। সেইসময় ঢাকা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট থেকে আটক করা হয় তাঁকে। এরপর থানায় নিয়ে যাওয়া হয় নুসরতকে।

নিরাপত্তারক্ষীর ওপর গুলি চালানের অভিযোগ, গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

নিরাপত্তা রক্ষীর উপর গুলি চালানোর অভিযোগ করিমপুর ২ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা শাজিজুল হক শাহ ওরফে মিঠুর বিরুদ্ধে। যদিও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় গুলি। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গ্রেফতার করে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাকে। জানা গিয়েছে, গুলি চালানোর ঘটনা রবিবারের। নিজের নিরাপত্তারক্ষী রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল জাহাঙ্গির আলমকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান জাহাঙ্গির। খবর পেয়ে থানারপাড়া থানার পুলিশ গ্রেফতার করে শাহকে। তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র ও আট রাউন্ড গুলি। সূত্রের খবর, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী নদিয়ার থানারপাড়া থানা এলাকার দাপুটে নেতা মিঠু। তাঁর বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই তৃণমূল নেতা রবিবার মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। রাতভর মদ্যপ অবস্থায় গালিগালাজ করছিলেন। সেইসময় বারবার তাঁকে নিষেধ করছিলেন তাঁর নিরাপত্তারক্ষী জাহাঙ্গির আলম। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থাতেই ওই নিরাপত্তারক্ষী জাহাঙ্গিরকে লক্ষ্য করে গুলি চালান তৃণমূল নেতা। যদিও গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় প্রাণে বাঁচেন তাঁর দেহরক্ষী। এরপরই থানারপাড়া থানায় খবর দিলে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। পাশাপাশি তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র এছাড়াও আট রাউন্ড গুলি। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল নেতা, পাল্টা থানারপাড়া থানার ওসির বিরুদ্ধে ফাঁসানোর অভিযোগ তোলেন তিনি। তিনি বলেন, মাটি মাফিয়াদের নিয়ে অবৈধভাবে মাটি কারবার করার প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি। সেই কারণেই মাটি মাফিয়াদের সঙ্গে যোগসাজশ করে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। তবে একথা মানতে নারাজ পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, তাঁর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা ও অস্ত্র মামলায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সোমবার পুলিশ হেফাজত চেয়ে তেহট্ট মহকুমা আদালতে তোলা হয় মিঠুকে। তবে এত আগ্নেয়াস্ত্র কোথায় পেলেন তিনি, কেনই বা এত অস্ত্র ঘরে মজুত করেছিলেন তৃণমূল নেতা, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশি হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর গোটা বিষয় জানা যাবে।

চাকরিহারাদের বিরাট বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

বৃহস্পতিবার থেকে বিকাশ ভবনে আন্দোলন করছেন সুপ্রিম কোর্টের রায়ে চাকরিহারা শিক্ষকরা। তাঁর আর পরীক্ষা না দিয়ে পুনরায় চাকরি ফেরতের দাবি করেন। বিকাশভবনের মূল গেট ভেঙে ঢুকে পড়েছিলেন। ওই বিক্ষোভের জেরে বিকাশভবনের কর্মীরা বাইরে বেরোতে পারেননি দীর্ঘ সময়। পুলিস বিক্ষোভ (Agitation) অবস্থান তুলতে গেলে পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। পুলিস লাঠি চালায়। উভয় পক্ষই আহত হয়।  উত্তরবঙ্গ যাওয়ার আগে সোমবার কলকাতা বিমানবন্দর থেকে চাকরিহারা শিক্ষকদের (Teachers) উদ্দেশ্যে বিশেষ বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ওই শিক্ষকদের মানবিক হতে বললেন। মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, আপনারা এখানে না আন্দোলন করে আইনে লড়াই করুন। আমরা সম্পূর্ণ সাহায্য করব। আমরা ওঁদের বিপক্ষে নই। কিন্তু যদি কোনও রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, জলঘোলা করবে। তাহলে সেই রাজনৈতিক দলকে আমার প্রশ্ন থাকবে কোর্টে গিয়ে কেস তো আপনারা করেছিলেন। এটা করা কি উচিত ছিল?  আমার যথেষ্ট সহানুভূতি ওদের প্রতি আছে ও থাকবে। আমাদের দিক থেকে আমরা রিভিউ পিটিশন করেছি। খুব খারাপ লাগাছে। যাঁরা উস্কাচ্ছে তাঁরাই ওঁদের বিরুদ্ধ মামলা করেছে। আদালত কোনও সিদ্ধান্ত নিলে আমরা তা মানতে বাধ্য। এখনও কারও মাইনে বন্ধ হয়নি। রাজ্য সরকারকে বিশ্বাস করা উচিত ছিল। আমি নিজে ওদের সঙ্গে কথা বলেছি। শিক্ষকদর সম্মান, প্রত্যাশা করি। শিক্ষকের সংখ্যা কম। বাইরেরে লোকের সংখ্যা বেশি। অন্তঃসত্ত্বা মাকে বাড়ি যেতে দিচ্ছে না। অফিসে কাজ করছেন তাঁকে ১৪, ১৮, ২০ ঘণ্টা আটকে রেখে দেওয়া হয়েছে। এক মহিলা পরীক্ষার্থীকে বাড়ি যেতে দেওয়া হয়নি। তিনি ভয়ে লাফ দিয়েছেন। তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আমি আন্দোলনের বিপক্ষে নই। তবে আন্দোলন করারও একটি লক্ষণ রেখা আছে। এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর কথায় উঠে আসে মানবিকতার প্রসঙ্গ।