DragonPass loses access to lounges at Adani-managed airports

A newly minted partnership between Adani Airport Holdings and Chinese travel platform DragonPass has been dropped barely a week after take-off. The move, triggered by rising national security concerns, has ended DragonPass’s access to Adani-managed airport lounges across the country. “DragonPass customers will no longer have access to lounges at Adani-managed airports,” the company said in a statement, adding that regular travellers will see no disruption in lounge or travel services. At the heart of the pullback lies India’s sharpened scrutiny of foreign entities operating in critical infrastructure. Following the Pahalgam terror attack and rising cross-border tensions with Pakistan, authorities have stepped up their review of Chinese and Turkish firms in aviation and other sensitive sectors. DragonPass, headquartered in Guangzhou, offers global airport lounge access and travel privileges via credit cards and corporate programs. In India, the company had quietly built a vast footprint—partnering with Adani lounges in Mumbai, Ahmedabad, Lucknow, Jaipur, and Guwahati, as well as securing access to multiple terminals at Delhi’s Indira Gandhi International Airport. Beyond Delhi, DragonPass had been active in over 30 Indian cities, including Bengaluru, Hyderabad, Kolkata, Chennai, Pune, and Srinagar, making it one of the widest-spread foreign players in India’s lounge ecosystem. But that very scale raised red flags. Concerns reportedly emerged over data privacy, passenger information access, and potential surveillance risks. With lounge operations integrated into airport networks, regulators were wary of giving a Chinese platform backend visibility into passenger movement and behavioural data.
বিকাশ ভবনে স্বয়ম রবীন্দ্রনাথ!

ওয়েবডেস্ক: পরনে জোব্বা। মুখে সাদা দাঁড়ি। যেন সামনে দাঁড়িয়ে আছেন স্বয়ং কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ! হ্যাঁ এক ঝলক দেখলে সেটাই মনে হতে পারে সাধারণ মানুষের। আজ চাকরিহারাদের মাঝখানে স্বয়ং আবির্ভূত হলে ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’, শুধু এলেনই না, পুলিশদের হাতে গোলাপ ফুল তুলে দিলেন তিনি। এদিকে বিকাশ ভবনের (Bikas Bhavan) সামনে চাকরিহারাদের অবস্থান অব্যাহত। চাকরি ফিরে পেতে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দাবিতে অনড় তারা। আজ ফের করুণাময়ী থেকে বিকাশ ভবন পর্যন্ত মিছিল। সেখানে মিছিলে দেখা গেল ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’কে ! বৃহস্পতিবারেও চাকরিহারাদের (Jobless) বিকাশ ভবন অভিযানকে ঘিরে ধন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। আন্দোলনকারী ও তৃণমূল নেতা সব্যসাচী দত্তের অনুগামীদের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অবস্থা সামলাতে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। ওইদিন বিকেলেই তারা সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দেন, নতুন করে তারা আর কোনও পরীক্ষা দেবেন না। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা নাগাদ বিকাশ ভবন ঘেরাও অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন যোগ্য শিক্ষক–শিক্ষিকা অধিকার মঞ্চের সদস্যরা। সেই মতো সসম্মানে চাকরি ফেরানো সহ সাত দফা দাবিতে এ দিন বেলার অনড় রয়েছেন তারা। মুখ্যমন্ত্রী বা শিক্ষামন্ত্রীকে এসে তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। সরকার কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে তা জানাতে হবে। আর তা না হলে বিকাশ ভবনের অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন । তাঁদের দাবি তাঁরা আর কোনও পরীক্ষা দেবেন না। আর পরীক্ষা দিতেই হলে আগে মুখ্যমন্ত্রী সহ সব জনপ্রতিনিধিদের ভোটে নতুন করে জিততে হবে। তাঁদেরও যোগ্যতার পরিচয় দিতে হবে। গত ৩ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট নিয়োগ দুর্নীতি ও একাধিক অনিময়ের অভিযোগে ২৫ হাজার ৭৩৫ বাতিল করে দেয়। ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করে দেওয়া হয়। শীর্ষ আদালত জানিয়ে দেয়, সঠিক তথ্য না থাকায় যোগ্য ও অযোগ্যদের পৃথক করা যায়নি, তাই পুরো প্যানেল বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।
বিশ্বের দরবারে ভারতের ৭ কূটনৈতিক প্রতিনিধি

ওয়েব ডেস্ক: পাকিস্তানের (Pakistan) মুখোশ খুলতে এবার দেশে দেশে যাবে ভারতের (India) সাত সদস্যের প্রতিনিধি দল। এই দলের নেতৃত্ব দেবেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর (Shashi Tharoor)। বাকি ছয় সদস্যেরা হলেন— রবিশঙ্কর প্রসাদ (বিজেপি), সঞ্জয় কুমার ঝাঁ (জেডিইউ), বৈজয়ন্ত পাণ্ডা (বিজেপি), কানিমোঝি করুণানিধি (ডিএমকে), সুপ্রিয়া সুলে (এনসিপি) এবং শ্রীকান্ত একনাথ শিন্ডে (শিবসেনা)। কাশ্মীরের পহেলগামে (Pahalgam) নিরীহ পর্যটকদের উপর জঙ্গি হামলার কড়া জবাব দিয়েছে ভারত। অপারেশন সিঁদুর পাকিস্তানের অভ্যন্তরে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস তো করেছেই, পাকিস্তানের বায়ুসেনা ঘাঁটিতেও আঘাত হেনেছে। নরেন্দ্র মোদির সরকারের এই পদক্ষেপের প্রশংসা করেছিলেন থারুর। ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়াকে তাঁর সমর্থন জানানো কংগ্রেসের কয়েকজন নেতার হালো লাগেনি। সাত সদস্যের নাম এদিন ঘোষণা করেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)। তিনি জানান, এই প্রতিনিধি দল ভারতের সহযোগী দলগুলিতে সফর করবে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ভারতের জিরো-টলারেন্স নীতির কথা জানানো হবে। এই বিষয়ে ভারত রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে জাতীয় ঐক্যে বিশ্বাস করে, তার প্রতিফলন হল এই সর্বদলীয় প্রতিনিধি দল। কিরেন রিজিজুর ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় থারুর জানান, সরকারের কাছ থেকে আমন্ত্রণ পেয়ে তিনি সম্মানিত। তিনি আরও বলেন, “যখন জাতীয় স্বার্থ জড়িত থাকে এবং আমার পরিষেবা প্রয়োজন হয়, তখন আমি পিছিয়ে যাব না।” এদিকে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে কথা বলেছিলেন রিজিজু। তাঁদের চারজনের নাম প্রস্তাব করতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু কংগ্রেসের দেওয়া চারজনের নামের তালিকায় ছিলেন শশী থারুর। অথচ তাঁকেই বাছা হল।
এই পাঁচ জেলায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি

আকাশ মেঘলা (Cloudy Sky) থাকলেও তীব্র গরমে হাঁসফাঁস (Heat Wave) অবস্থা শহরবাসীর। রাস্তায় বের হলেও দরদর ঘেমে নেয়ে নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে। রাতেও একই অবস্থা। এক তীব্র দমবন্ধ করা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে এই তীব্র গরমের থেকে একটু হলেও স্বস্তি দিচ্ছে আবহাওয়া অফিসের বার্তা। আজ শনিবার কালবৈশাখী (Kalbaisakhi Alert) সহ ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal Weather Update) সব জেলায়। আবহাওয়া দফতর (Weather Office) জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে আগামী পাঁচদিন ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তবে পশ্চিমের জেলাগুলিতে গরম ও সেই সঙ্গে অস্বস্তিকর পরিবেশ থাকবে। তবে ঝড় বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। শনি থেকে সোমবারের মধ্যে দু থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা সামান্য নীচে নামবে। শনিবার বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, পূর্ব বর্ধমান এবং হুগলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। কলকাতাতেও বজ্রবিদ্যুৎ–সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। সেইসঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। শনিবারের থেকে বেশি রবিবার কলকাতায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। এই ঝড়বৃষ্টির দাপট চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গরম ও অস্বস্তিকর গরম বজায় থাকবে। শনিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯.২ ডিগ্রির আশেপাশের থাকবে। মঙ্গলবারের মধ্যে ২–৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। অপরদিকে উত্তরবঙ্গে সব ঝড়বৃষ্টি চলছে। ভারী বৃষ্টি চলবে উপরের পাঁচটি জেলায়। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সব জেলাতেই ঝড়বৃষ্টি দাপট অব্যাহত থাকবে। ফলে কমবে তাপমাত্রা। বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার দাপট থাকবে।