Unit to be set up by HCL and Foxconn joint venture
This marks another critical milestone in India’s push to build a vibrant domestic semiconductor ecosystem, reduce reliance on imports, and position itself as a key player in the global chip supply chain. With five semiconductor facilities already in advanced stages of construction, the new unit will be the sixth under the Mission, further strengthening the country’s high-tech manufacturing base. The HCL-Foxconn plant will be set up in the Yamuna Expressway Industrial Development Authority (YEIDA) region and is designed to produce display driver chips used in mobile phones, laptops, automobiles, personal computers and other electronic devices with visual displays. The facility is expected to handle a monthly capacity of 20,000 wafers, with an output of up to 36 million units per month. The Cabinet noted that the project will draw an investment of Rs 3,700 crore, signalling strong private sector participation in this strategic sector. HCL brings decades of hardware development experience, while Foxconn is one of the world’s largest electronics manufacturers, giving the partnership both technical depth and global scale. The broader semiconductor ecosystem in India is also rapidly taking shape. In addition to manufacturing facilities, world-class chip design clusters have emerged across multiple states, with over 70 startups and students from 270 academic institutions already working on cutting-edge design technologies. Twenty new chip products developed by students have been taped out by the Semiconductor Laboratory (SCL) in Mohali. Global semiconductor equipment and material suppliers are also ramping up their presence in India. Companies like Applied Materials and Lam Research, among the world’s largest chip fabrication equipment makers, have established operations in the country.
চাকরিহারা গ্রুপ C ও D-র জন্য মাসিক বিশেষ অনুদান

সুপ্রিম নির্দেশে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Recruitment Scam ) চাকরিহারা ২৬ হাজার শিক্ষক ও অশিক্ষাকর্মী। নতুন করে নিয়োগ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বেতন পাচ্ছেন চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকারা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee) আগেই জানিয়েছিলেন তিনি চাকরিহারা গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি কর্মীদের ভাতা দেবেন। বুধবার নবান্ন সভাগৃহে সেই ঘোষণায় সিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এপ্রিল মাসের হিসাব অনুযায়ী গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি কর্মীরা যথাক্রমে ২৫ ও ২০ হাজার টাকা করে মাসিক ভাতা পাবেন। যতদিন না পর্যন্ত আদালতের পরবর্তী রায় আসছে, ততদিন তাঁরা এই ভাতা পাবেন বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন,”চাকরিহারা গ্রুপ সি (C) এবং গ্রুপ ডি (D)-কে ভাতার জন্য স্কিম তৈরি করেছি আমরা জানিয়েছিলাম। সংসার চালানোর জন্য লেবার দফতরের অধীনে ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভলিহুড এবং সোশ্যাল সিকিউরিটি ১ এপ্রিল থেকে মাসে গ্রুপ সি (Group C) ২৫ হাজার এবং গ্রুপ ডি ( Group D) ২০ হাজার করে বেতন পাবে।” যতদিন না সুপ্রিম কোর্টের (Suprem Court) পরবর্তী রায় আসছে, ততদিন পর্যন্ত এই ভাতা দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, চাকরি বাতিলের মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। আমরা রিভিউ পিটিশন ফাইল করেছি। আদালতের নির্দেশেই চলব। মমতা জানিয়েছেন, চাকরিহারাদের জন্য প্রকল্প তৈরি করছে রাজ্য সরকার। তাঁদের মাসিক অনুদান দেওয়া হবে। গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের যাঁদের বেতন বন্ধের জন্য তাঁদের পরিবারের সদস্যরা সমস্যায় পড়েছেন। সেই কথা মাথায় রেখে একটি প্রকল্প তৈরি করেছি। তার অধীনে গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে।” মমতা বলেন, “আমরা বলেছিলাম, গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-র যারা রয়েছেন তারা মাইনে পাচ্ছে না। সংসার চালাতে বেশ অসুবিধা হচ্ছে। আদালতে যেহেতু মামলাটি বিচারাধীন আছে, আমরা রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করেছি। আদালত যা নির্দেশ দেবে, তা মেনে চলব। কিন্তু ততদিন এই সমসারগুলি কী করে চলবে? তাই আমরা একটা মিটিংয়ে যেমন জানিয়েছিলাম আমরা। আমরা একটা প্রকল্প তৈরি করেছি।”মমতা বলেন, রাজ্য মন্ত্রিসভার অনুমতিক্রমে, পশ্চিমবঙ্গ শ্রমবিভাগের অধীনে, ওয়েস্ট বেঙ্গল লাইভলিহুড অ্যান্ড সোশ্যাল সিকিওরিটি নামে একটি প্রকল্প তৈরি করেছি। এর মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়েছে, গ্রুপ সি ও ডি কর্মীদের, ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে মাসে যথাক্রমে ২৫ হাজার এবং ২০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে। এপ্রিল থেকে ওরা পাচ্ছিল বেতনটা।
পূর্ণম ফিরলেন দেশে, কী জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

ভারতের কূটনৈতিক চাপে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান। দীর্ঘ ২২ দিন পর দেশে ফিরলেন বিএসএফ জওয়ান পূর্ণম কুমার সাউ (Purnam kumar Shaw)। আজ সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ আটারি (Attari) সীমান্ত দিয়ে ফিরলেন জওয়ান। শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন বিএসএফ জওয়ান বলেই জানা গেছে। আপাতত আইসোলেশনে (Isolation) থাকবেন তিনি। এর পর তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করা হবে। তার পর কর্তৃপক্ষ ঠিক করবেন, পূর্ণম রিষড়ার বাড়িতে ফিরবেন, ফিরলেও কবে ফিরবেন? নাকি অন্যত্র তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করবেন পূর্ণম। তবে এই সবই বেশ দীর্ঘ প্রক্রিয়া বলে জানা গেছে। পূর্ণমের ভারতের ফেরার পরেই পূর্ণমের স্ত্রীকে ফোন করে শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক। আপনারা সবাই সুস্থ থাকুন। পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে আপনি ভালো থাকুন বলে রজনীকে (Rajani Shaw) শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী। রজনী মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। রজনী বলেন, আপনার সঙ্গে তিনদিন আগেই কথা হয়েছে। আজ উনি ফিরেছেন। এর জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। মুখ্যমন্ত্রীকে রজনীকে জানান, আমি আগেই বলেছিলাম টেনশন করবেন না, ফিরে আসবেন। এখন আর দুঃখ করার মতো কিছু নেই, এখন শুধুই আনন্দ, সবাইকে নিয়ে ভালো থাকুন। গত ২৩ এপ্রিল থেকে পাকিস্তানের হাতে বন্দি ছিলেন পূর্ণম কুমার সাউ। স্বামীকে ফেরাতে পাঠানকোটে তার কর্মস্থলে গিয়েছিলেন জওয়ানের স্ত্রী রজনী। কিন্তু স্বামীকে না নিয়েই ফিরতে হয় তাঁকে। রজনীর পাশে দাঁড়ান শ্রীরামপুরে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। গত রবিবার ফোনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলেন রজনী। ফোনে রজনী মুখ্যমন্ত্রীকে জানান, বাড়িতে একমাত্র রোজগেরে তার স্বামী। সপ্তাহে সপ্তাহে টাকা পাঠাতেন তিনি। পাকিস্তানের হাতে বন্দি হওয়ার পর থেকে টাকা পাঠানো বন্ধ। খুব অসুবিধায় পড়েছে তার পরিবার। মুখ্যমন্ত্রী রজনীকে আশ্বাস দেন তিনি ব্যবস্থা করছেন।
ফের পিছিয়ে গেল ডিএ মামলা

সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ফের পিছিয়ে গেল ডিএ মামলা (DA Case)। বুধবার দুপুর ২টোয় সুপ্রিমকোর্টের (supreme court) বিচারপতি সঞ্জয় করোল এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। এদিন মামলা শুরুর আগেই রাজ্যের তরফে ফের সময় চাওয়া হয়। রাজ্যের আবেদনের বিরোধিতা করেন মামলাকারীদের আইনজীবী। যদিও দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শেষে মামলা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় আদালত। আগামী শুক্রবার মামলার পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। এর আগে ১৭ বার এই মামলার শুনানি পিছিয়ে গিয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, এই মামলায় দীর্ঘ শুনানির প্রয়োজন রয়েছে। এই অবস্থায় আজ শুনানি শুরু হয় কি না এবং আদালত কী জানায়, সেইদিকে নজর থাকবে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় হারে সরকারি কর্মীদের ডিএ দেওয়ার দাবিতে বহুদিন ধরে সরব রাজ্য সরকারি কর্মীদের একাংশ। কেন্দ্রীয় হারে এবং বকেয়া ডিএ-র দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্ট যায় রাজ্য সরকার। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে সুপ্রিম কোর্টে প্রথম বার ওঠে ডিএ মামলা। তারপর থেকে একাধিকবার শুনানি হয়েছে এবং শুনানির দিন পিছিয়েছে। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হৃষীকেশ রায়ের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হত। তবে শুনানি শেষ হওয়ার আগেই বিচারপতি অবসর নেন। এরপর মামলা নতুন বেঞ্চে যায়। এই মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থাতেই কয়েক দফায় ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও তা কেন্দ্রীয় হারের সমতুল্য হয়নি।