In FY25, five mutual funds added over half of the new investment accounts

Equity mutual fund inflows in India dropped for the fourth straight month in April,slipping by 3.24% to Rs 242.69 billion, hitting a one-year low due to market jitters over potential US tariffs, AMFI data showed. However, inflows continued for the 50th month in a row. Further, in the financial year 2025, five mutual fund houses were behind more than half of all new investment accounts added in the country, according to fresh data from the Association of Mutual Funds in India (AMFI). Nippon India, HDFC, Motilal Oswal, ICICI Prudential, and SBI Mutual Fund together added 31.6 million investor accounts, also called folios, out of the total 54.9 million added during the year. That means these five alone contributed 58% of the overall growth. The main reasons behind this rise? Strong performance in equity schemes, wide distribution networks, and a flurry of new fund launches. Motilal Oswal stood out in particular. Its folio count jumped more than three times to 9.4 million in FY25, the fastest growth among the top 20 fund houses. While Nippon, HDFC, ICICI Prudential, and SBI have traditionally seen strong folio growth, Motilal Oswal broke into the top five thanks to solid returns and multiple fresh offerings. Other well-performing players in the top 10 included Tata Mutual Fund, Quant, Kotak Mahindra, Aditya Birla Sun Life, and PPFAS.
অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

স্পোর্টস ডেস্ক: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে গেল আইপিএল (IPL 2025)। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সংঘাতের জেরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই (BCCI)। খেলোয়াড়, সাপোর্ট স্টাফ এবং ম্যাচ আধিকারিকদের নিরাপত্তা অগ্রাধিকার পাবে সে কথা বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিলেন সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া (Devajit Saikia)। বহু বিদেশি নাগরিক আইপিএলের সঙ্গে যুক্ত, এখন তাঁদের নিরাপদে দ্রুত দেশে পাঠানো হবে। বিসিসিআই-এর এক সূত্র বলেন, “দেশ যুদ্ধ করছে, এই সময় ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাওয়া ভালো দেখায় না।” গতকাল (বৃহস্পতিবার) ধরমশালায় পঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের খেলা মাঝপথে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এদিন লখনউ সুপার জায়ান্টস এবং রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু খেলা হওয়ার কথা ছিল। এছাড়া আরও আটটি লিগের ম্যাচ এবং ফাইনাল সহ চারটি নক আউট ম্যাচ বাকি আছে। আপাতত সবই স্থগিত। গতকাল প্রথমে ফ্লাডলাইটের একটা টাওয়ারের আলো নিভে যায়। দর্শকরা ভেবেছিলেন, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এমনটা হল। কিন্তু এর পর আরও দুটো টাওয়ারের আলো নিভিয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দর্শকদের মাঠ ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। এর কিছুক্ষণ পর ম্যাচ বাতিল হওয়ার কথা বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেয় আইপিএল কর্তৃপক্ষ। বিবৃতিতে বিসিসিআই সচিব সাইকিয়া বলেন, “পরিস্থিত এই মুহূর্তে স্থিতিশীল নয় তাই আমরা ম্যাচ বাতিল করেছি। শুধুমাত্র ধরমশালা নয়, পড়শি দেশের উত্তেজনা ক্রমশ বাড়ার জন্য। খেলোয়াড়, সাপোর্ট স্টাফ এবং দর্শকদের নিরাপত্তা আমাদের কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। যে সমস্ত দেশ আইপিএলের সঙ্গে জড়িত তাদের স্বার্থে আমরা সবকিছু করব।
পাকিস্তানের হামলা প্রতিহত করে পাল্টা জবাব দিয়েছে ভারতের ৩ বাহিনী

ওয়েব ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তানের (Pakistan) হামলা প্রতিহত করেছে ভারত। তারপর আবার পাল্টা হামলাও চালিয়েছে ভারতের তিন বাহিনী। এদিকে ইতিমধ্যে আরব সাগরে সক্রিয় হয়েছে ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। শুক্রবার ভোররাত থেকে করাচি বন্দর (Karachi Port) সহ পাকিস্তানের একাধিক বড় শহরে একাধিক হামলা চালিয়েছে ভারত। সূত্রের খবর, মোট ২৬টি যুদ্ধজাহাজ নিয়ে পাকিস্তানের উপকূলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় নৌসেনা। এদিকে আবার গভীর রাতে শ্রীগঙ্গানগর সীমান্তে পাকিস্তানের ড্রোন ও মিসাইল হামলার চেষ্টা শুরু হয়। তবে ভারতের এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ‘সুদর্শন চক্র’-র কারণে পাকিস্তানের একটিও ড্রোন আকাশসীমা অতিক্রম করে ভারতের মাটিতে আঘাত হানতে পারেনি। অন্যদিকে সীমান্ত বরাবর পুঞ্চ ও সাম্বায়ও ব্যাপক গুলি ও মর্টার হামলার কড়া জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা। এই প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার রাতেই সমুদ্রে নামে ভারতীয় নৌসেনা। ভারতের প্রথম দেশীয় বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত-সহ বেশ কয়েকটি রণতরী ইতিমধ্যে করাচি বন্দরে আঘাত হেনেছে বলে খবর। বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ‘অপারেশন ট্রাইডেন্ট’-এর স্মৃতি যেন ফিরে এল। তখনও এক সপ্তাহ ধরে জ্বলেছিল করাচি বন্দর। এবারও করাচিতে প্রবল ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা। এছাড়া, আরব সাগরে মোতায়েন করা হয়েছে অত্যাধুনিক অ্যান্টি-সাবমেরিন যুদ্ধবিমান P-8I নৌবিমান। পাকিস্তানের সাবমেরিন হামলার সম্ভাবনা মাথায় রেখে আগে থেকেই সতর্ক হয়েছে ভারত।
পাকিস্তানের কত ড্রোন নামাল ভারত?

ওয়েব ডেস্ক: বৃহস্পতিবার গভীর রাতেও ফের ড্রোন হামলার (Drone Attack) চেষ্টা চালায় পাকিস্তান (Pakistan)। তবে ভারতের মাটিতে আঘাত হানতে পারেনি একটিও। সূত্রের খবর, গত রাতে রাজস্থানের (Rajasthan) শ্রীগঙ্গানগরে পাকিস্তানের তরফে ড্রোনের মাধ্যমে হামলার চেষ্টা হয়। তবে ভারতীয় সেনার (Indian Army) তৎপরতায় পাক সেনার সেই চেষ্টা সম্পূর্ণ ভেস্তে যায়। তড়িঘড়ি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়ে শত্রুপক্ষের ড্রোনকে মাটিতে নামাতে সফল হন জওয়ানরা। তবে এখানেই থামেনি পাকিস্তান। ভারতের তিন বাহিনীর যৌথ অভিযানে পাকিস্তানের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় পালটা হামলা চালানো হয় বলেও জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, এর ফলে লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিণ্ডি-সহ মোট ১৬টি শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া, সীমান্তপারে জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টাও চলে একই রাতে। জম্মু-কাশ্মীরের সাম্বা সেক্টরে গভীর রাতে সীমান্ত পেরিয়ে ঢোকার চেষ্টা করে প্রায় ১২ জন পাক জঙ্গি। বিএসএফ-এর তৎপরতায় গুলি বিনিময়ে ৭ জন জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। পুঞ্চ সেক্টরে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর রাতভর গোলাবর্ষণ চালায় পাকিস্তান সেনা। ভারতের পালটা প্রত্যাঘাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে পাকিস্তানি সেনা শিবিরগুলিও। ভারতের কড়া জবাবের প্রভাবে পাকিস্তানে বাড়ছে আতঙ্ক। এই পরিস্থিতির মাঝেই পাকিস্তান সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, পাকিস্তান সুপার লিগ-এর বাকি ম্যাচগুলি দেশ থেকে সরিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে স্থানান্তরিত করবে। রাওয়ালপিণ্ডি, মুলতান এবং লাহোরে নির্ধারিত ম্যাচগুলি এখন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে অনুষ্ঠিত হবে।