উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হার ৯০.৭৯ শতাংশ

উচ্চ মাধ্যমিকে (HS Exam) পাশের হার ৯০.৭৯ শতাংশ। শীর্ষে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা (Purba Medinopur District)। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। এবর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ লক্ষ ৭৩ হাজার ৯১৯ জন। বুধবার উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য ফল প্রকাশ করেন। প্রথম হয়েছে পূর্ব বর্ধমানের রূপায়ণ পাল। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম দশে ৭২ জন। প্রথম দশে সবচেয়ে বেশি রয়েছে হুগলির ছাত্র ছাত্রী। হুগলি থেকে রয়েছে ১৪ জন। কলকাতা থেকে চার জন রয়েছে প্রথম দশে। উল্লেখ্য, এবার ছিল বার্ষিক ব্যবস্থায় শেষ উচ্চ মাধ্যমিক। ৫০ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ হল।
উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম দশে কারা?

পরীক্ষার ৫০ দিনের মাথায় উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ (Higher Secondary Examination Results 2025)। বুধবার দুপুর ২টো থেকে নির্ধারিত ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে রেজ়াল্ট দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। শিক্ষা সংসদের ওয়েবসাইট ‘রেজ়াল্ট ডট ডব্লিউবি ডট জিওভি ডট ইন’ (www.result.wb.gov.in), ‘রেজ়াল্ট ডট ডিজিলকার ডট জিওভি ডট ইন’ (www.result.digilocker.gov.in)-এ ফলাফল দেখা যাবে। সংসদের তরফে সাংবাদিক বৈঠক করছেন সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, এ বছর পাশের হার ৯০.৭৯ শতাংশ। পাশের হারে শীর্ষে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। দ্বিতীয় উত্তর ২৪ পরগনা এবং তৃতীয় কলকাতা। উচ্চ মাধ্যমিকে সার্বিক ভাবে পাশের হারে এগিয়ে ছাত্রেরা। পাশের হার ৯২ শতাংশের বেশি। মেয়েদের মধ্যে পাশের হার ৮৮ শতাংশের কিছু বেশি। গত বছরের তুলনায় এ বছর পাশের হার বেড়েছে। ১০ বছরের মধ্যে এবারের রেজাল্ট সব থেকে ভাল রেজাল্ট। প্রথম ১০ জনের মধ্যে রয়েছে ৭২ জন। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রূপায়ন পাল। এদিন শিক্ষা সংসদ জানিয়েছে, যারা অকৃতকার্য হয়েছে, তারা প্রয়োজনে নিউ সিস্টেমে পরীক্ষা দিতে পারবে। অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে পরীক্ষা। আগামী বছর পরীক্ষা হবে সেমেস্টার সিস্টেমে। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম রূপায়ন পাল। বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের ছাত্র। প্রাপ্ত নম্বর- ৪৯৭। দ্বিতীয় হয়েছেন তুষার দেবনাথ। কোচবিহারের বক্সিরহাট হাইস্কুলের ছাত্র । প্রাপ্ত নম্বর- ৪৯৬ । তৃতীয় হয়েছে হুগলির আরামবাগ হাইস্কুলের ছাত্র রাজর্ষি অধিকারী, প্রাপ্ত নম্বর – ৪৯৫। চতুর্থ হয়েছে শ্রীজিতা ঘোষাল, সোনামুখী গালর্স হাইস্কুল, প্রাপ্ত নম্বর- ৪৯৪। উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দশে এ বছর হুগলি থেকে সবচেয়ে বেশি পড়ুয়া রয়েছেন। আছে ১৪ জন। কলকাতার চার জন প্রথম দশে রয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর থেকে ৪, কলকাতা থেকে ৪ জন মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন। পাঠভবনের ছাত্র তথাগত রায় মেধাতালিকায় অষ্টম স্থানে। কলকাতা থেকে প্রথম তথাগত রায়।
কোন কোন জেলায় তাপপ্রবাহ?

আগাম বর্ষার (IMD Monsoon Alert 2025) বার্তা দিল মৌসম ভবন। নির্ধারিত সময়ের নয় দিন আগেই আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ঢুকবে। ১৩ মে আন্দামান সাগর, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে বর্ষা পৌঁছে যাবে বলে বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ১৩ মে আন্দামান সাগর, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে বর্ষা পৌঁছে যাবে বলে বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু অন সেট হয় ২২ মে। গত বছর তিন দিন আগে ১৯ মে অন সেট হয়েছিল। এখনও ভারতের মূল ভূখণ্ডে বর্ষা নিয়ে পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া দফতর। তবে আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি এবার আগেভাগেই বর্ষা ঢুকতে পারে ভারতের মূল ভূখণ্ডে। গত বছর ৩১ মে ২০২৫ ঢুকেছিল বর্ষা। বাংলাতে বর্ষা প্রবেশের দিন ১০ জুন ২০২৫ । হাওয়া অফিস জানাচ্ছে মঙ্গলবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি (Rain Forecast) এবং ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবার দক্ষিণবঙ্গে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। মঙ্গলবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি এবং ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো বাতাস বইবে। বুধবারে উপকূল ও বাংলাদেশ সংলগ্ন জেলাগুলিতে হালকা ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা। সপ্তাহ শেষে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা (Heat Wave Alert)। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতে শুক্রবার থেকে সোমবার পর্যন্ত গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়ার বজায় থাকবে। শুক্রবার শুক্রবার তাপ প্রবাহের সতর্কবার্তা থাকবে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান ও বীরভূম জেলাতে। রবি-সোমবার পশ্চিমের বেশ কিছু জেলাতে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা থাকবে। কলকাতা সহ বাকি জেলাতে গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া বজায় থাকবে। মঙ্গলবার ও বুধবার উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলাতে। বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা দার্জিলিং কালিম্পং আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে। বৃহস্পতিবার থেকে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা এই পাঁচ জেলাতে।
NPS accounts must close for individuals who no longer hold Indian citizenship

The Pension Fund Regulatory and Development Authority (PFRDA) has recently introduced new guidelines for National Pension System (NPS) subscribers who renounce their Indian citizenship. These guidelines clarify the process for closing NPS accounts for individuals who no longer hold Indian citizenship and have not obtained an Overseas Citizen of India (OCI) card. Renouncing Indian citizenship is a legal process where an individual voluntarily gives up their Indian nationality, usually after acquiring citizenship of another country. India does not permit dual citizenship, so this process is required when someone wants to become a citizen of another nation. “In respect of such subscribers who have validly renounced their Indian citizenship and do not hold an OCI card, the said subscriber is required to forthwith intimate National Pension System Trust (NPS Trust) of the change in status along with proof thereof and PRAN/NPS account held by the subscriber shall be closed and the entire accumulated pension wealth may be transferred to Non-Resident Ordinary (NRO) account only,” stated PFRDA in a circular dated April 21, 2025.