একনজরে দেখে নিন মাধ্যমিকের ফলাফল

কলকাতা: আজ সকাল ৯টায় মাধ্যমিকের ফল (Madhyamik Result 2025) প্রকাশের পাশাপাশি মেধাতালিকাও দেওয়া হবে। ফল ঘোষণার পরই মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে সমস্ত স্কুলে রেজাল্ট পাঠানো হবে। দুপুরে পরীক্ষার্থীরা রেজাল্ট হাতে পাবে। অনলাইনেও মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে। এ বছর পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লক্ষ ৬৯ হাজার ৪২৫ জন। এর মধ্যে রেগুলার পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৮৩ জন। পাশের হার ৮৬.৫৬ শতাংশ। যা গত বছরের তুলনায় বেশি। এবার একনজরে দেখে নিন প্রথম দশে কারা রয়েছে- প্রথম স্থান: উত্তর দিনাজপুরের আদৃত সরকার । তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৬, শতাংশের নিরিখে ৯৯.৪৬ শতাংশ । রায়গঞ্জ করোনেশন উচ্চ বিদ্যালয়। দ্বিতীয় স্থান: ১) অনুভব বিশ্বাস। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির, মালদহ। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৪। ২) সৌম্য পাল। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর হাইস্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৪। তৃতীয় স্থান: ১) ঈশানী চক্রবর্তী। বাঁকুড়ার কোতুলপুর সরোজ বাসিনী বালিকা বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৪। চতুর্থ স্থান: ১) মহঃ সেলিম। নিরোল উচ্চ বিদ্যালয়, পূর্ব বর্ধমান। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। ২) সুপ্রতীক মান্না। কন্টাই মডেল ইনস্টিটিউট। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। পঞ্চম স্থান: ১) সিঞ্চন নন্দী। গৌরহাটি হরদাস ইনস্টিটিউট, হুগলি। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ২) চৌধুরী মহঃ আসিফ। কামারপুকুর আর কে মিশন মাল্টিপারপাস স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ৩) দীপ্তজিৎ ঘোষ। ইটাচুনা শ্রী নারায়ণ ইনস্টিটিউশন, হুগলি। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ৪) সোমতীর্থ করণ। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ষষ্ঠ স্থান: ১) অউন্চ‌ দে। ফালাকাটা উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। ২) জ্যোতিপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়। বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। ৩) রুদ্রনীল মাসন্ত। গোরাসোলে মুরালিধর হাই স্কুল, বাঁকুড়া। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। ৪) অঙ্কন মণ্ডল। টাকি রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। ৫) অভ্রদীপ মণ্ডল। সারদা বিদ্যাপীঠ উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। সপ্তম স্থান: ১) দেবার্ঘ্য দাস। ফালাকাটা উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। ২) অঙ্কন বসাক। গঙ্গারামপুর উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। ৩) অরিত্রা দে। বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। ৪) দেবাদ্রিতা চক্রবর্তী। বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। ৫) সৌরিন রায়। অমরগড় উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। অষ্টম স্থান: ১) অনির্বাণ দেবনাথ। তুফানগঞ্জ নৃপেন্দ্র নারায়ণ মেমোরিয়াল হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ২) সত্যম সাহা। রায়গঞ্জের সারদা বিদ্যামন্দির। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৩) আসিফ মেহবুব। জয়েনপুর উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৪) মোঃ ইনজামাম উল হক। টার্গেট পয়েন্ট (আর) স্কুল উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৫) মোঃ ইনজামাম উল হক। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৬) অরিত্র সাহা। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৭) শুভ্রা সিংহ মহাপাত্র। বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৮) অরিজিৎ মণ্ডল। রামপুরহাট জিতেন্দ্রলাল বিদ্যাভবন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৯) স্পন্দন মৌলিক। রামপুরহাট জিতেন্দ্রলাল বিদ্যাভবন। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১০) শ্রীজয়ী ঘোষ। নব নালন্দা শান্তিনিকেতন হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১১) পাপড়ি মণ্ডল। বর্ধমান বিদ্যার্থী ভবন গার্লস হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১২) সৌপ্তিক মুখোপাধ্যায়। কংসাবতী শিশু বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১৩) উদিতা রায়। বেলদা প্রভাতী বালিকা বিদ্যাপীঠ। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১৪) অরিত্র সাঁতরা। মনসুকা লক্ষ্মীনারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১৫) পুষ্পক রত্নম। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ১৬) অবন্তিকা রায়। রামকৃষ্ণ সারদা মিশন সিস্টার নিবেদিতা গার্লস স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। নবম স্থান: ১) দেবাঙ্কন দাস। তুফানগঞ্জ নৃপেন্দ্র নারায়ণ মেমোরিয়াল হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ২) মৃন্ময় বসাক। কালিয়াগঞ্জ সরলা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৩) অনিক সরকার। বালুরঘাট হাইস্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৪) অরিত্রী মণ্ডল। বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৫) দিশা ঘোষ। দুবরাজপুর শ্রীশ্রী সারদেশ্বরী বিদ্যামন্দির। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭।৬) ময়ূখ বসু। কাঁকুরিয়া দেশবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৭) পরমব্রত মণ্ডল। বর্ধমান মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৮) অয়ান নাগ। কামারপুকুর আর.কে.মিশন মাল্টিপারপাস স্কুল। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ৯) অঙ্কুশ জানা। বেলদা গঙ্গাধর একাডেমি। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ১০) দ্যুতিময় মণ্ডল। বিবেকানন্দ মিশন আশ্রম শিক্ষায়তন প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ১১) ঐশিক জানা। কন্টাই মডেল ইনস্টিটিউট। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ১২) প্রোজ্জ্বল দাস। শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুল প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ১৩) অনিশ দাস। প্রফুল্ল নগর বিদ্যামন্দির। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। ১৪) তানাজ সুলতানা। জাঙ্গিপাড়া বালিকা বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। দশম স্থান: ১) কৌস্তভ সরকার। রায়গঞ্জ করনেশন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬। ২) আমিনা বানু। মোজামপুর গার্লস হাই স্কুল। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৩) উবে সাদাফ। সুজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৪) প্রিয়ম পাল। বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৫) তুহিন হালদা। বিবেকানন্দ শিক্ষানিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৬) দেবায়ন ঘোষ। কোটাসুর উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৭) এসকে আরিফ মণ্ডল। গিরিজোর সাঁওতাল উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৮) সম্যক দাস। নব নালন্দা শান্তিনিকেতন হাই স্কুল। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ৯) স্বাগত সরকার। কাসেমনগর বিএনটিপি গার্লস হাই স্কুল। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১০) অয়ন্তিকা সামন্ত। চিলাডাঙ্গী রবীন্দ্র বিদ্যাবীথি। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১১) সমন্বয় দাস। তমলুক হ্যামিলটন উচ্চ বিদ্যালয় (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১২) বিশ্রুত সামন্ত। ধন্যশ্রী কে.সি. উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১৩) সায়ন বেজ। পরমানন্দপুর জগন্নাথ ইনস্টিটিউশন। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১৪) সোহম সাঁতরা। মহিষাদল রাজ উচ্চ বিদ্যালয়। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১৫) শৌভিক দিন্দা। সুন্দরবন আদর্শ বিদ্যামন্দির। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)। ১৬) রাহুল রিক্টিয়াজ। মজিলপুর জে.এম. ট্রেনিং স্কুল। (প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৬)।

Elon Musk rejects report claiming Tesla looking for new CEO

The report, which cited unnamed sources, said Tesla’s board had approached executive search firms about a potential leadership change amid rising investor concerns over Musk’s focus and the company’s falling performance. Musk responded furiously on X, calling it “an EXTREMELY BAD BREACH OF ETHICS” and slamming the WSJ for “publishing a DELIBERATELY FALSE ARTICLE” despite receiving a prior denial from Tesla’s board. “Earlier today, there was a media report erroneously claiming that the Tesla Board had contacted recruitment firms to initiate a CEO search at the company. This is absolutely false (and this was communicated to the media before the report was published),” Denholm said. “The CEO of Tesla is Elon Musk and the Board is highly confident in his ability to continue executing on the exciting growth plan ahead.” The media report came at a time when Tesla is under pressure. Profits are down 71% year-on-year and revenue slipped 9% in Q1, amid protests over Musk’s role as head of the US Department of Government Efficiency (DOGE) under the Trump administration.

কেমন থাকবে আজকের আকাশ?

আজ ১ মে, মে মাসের শুরুতেই আবহাওয়ায় বড়সড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিল দক্ষিণবঙ্গ। সকাল থেকেই কলকাতার আকাশে ছিল হালকা মেঘের ছায়া (Rain update), তবে বিকেলের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের প্রবল সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে প্রায় ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে (Weather Update)। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় আজ ঝড়বৃষ্টির পাশাপাশি ঘণ্টায় ৫০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। যারা কর্মসূত্রে বাইরে বের হবেন, তাদের ছাতা বা রেইনকোট সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আজকের আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে প্রায় ৯৩ শতাংশ। বাতাসে আদ্রতার কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে শহরবাসীর মধ্যে। তবে বৃষ্টিপাত হলে কিছুটা স্বস্তি ফিরবে বলেই আশা করা যাচ্ছে। বজ্রপাতের সম্ভাবনা থাকায় খোলা জায়গা, উঁচু গাছ বা খোলা মাঠে অবস্থান না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঘরের দরজা-জানালা শক্ত করে বন্ধ রাখার অনুরোধও জানিয়েছে প্রশাসন। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে। আবহাওয়া বিশ্লেষকদের মতে, আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় এমন আবহাওয়া বজায় থাকতে পারে। তাই নাগরিকদের প্রতি অনুরোধ, সরকারি নির্দেশিকা ও পূর্বাভাসের দিকে নজর রেখে চলুন।

ফের উত্তপ্ত ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত

সীমন্তে বাড়ছে গোলাগুলি বর্ষণ। প্রথম ৬ দিন পাকবাহিনী গোলাগুলি চালাচ্ছিল কেবল LOC জুড়ে। বুধবার রাতে তা আরও বিস্তৃত হয়েছে, জম্মু (Jammu) সীমান্তেও গুলিবর্ষণ করছে পাক বাহিনী। টানা সাতদিন ধরে চলছে বিনা প্ররোচনায় পাক গুলিবর্ষণ। বুধবার রাতেও পাকিস্তান বাহিনীর গোলাগুলি অব্যাহত। উপযুক্ত জবাব দিল ভারত। পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের পর পাক গুলিবর্ষণ শুরু হয়। মঙ্গলবার রাতে পাক সেনারা গুলি চালায়। মঙ্গলবার ভারতের DGMO হটলাইনে কথা বলেছিলেন পাকিস্তানের DGMO-র সঙ্গে। পাকিস্তানের গোলাগুলি বর্ষণের বিষয়ে ভারত তীব্র প্রতিবাদ করে চূড়ান্ত সাবধানবাণী শোনায়। Director General of Military Operations-র সতর্ক করে দেওয়ার পরেও সংযত হয়নি পাকিস্তান। তার পরেও চলছে বেআইনি পাক গোলাগুলি বর্ষণ, তা আরও বিস্তৃত হচ্ছে।