UPI payments to merchants have no extra GST charges

“There is no such proposal under consideration,” the government clarified in an official press release. UPI payments, especially those made to merchants, currently don’t attract any extra charges like GST. That’s because the government had already removed the Merchant Discount Rate (MDR) – a fee usually charged on digital payments – for such transactions back in January 2020. Since there’s no MDR, there’s no GST either. The government also highlighted its strong push for digital payments through UPI. To make it easier for small shopkeepers and businesses to accept UPI payments, a special incentive scheme has been in place since 2021. Under this scheme, the government rewards service providers to cover transaction costs and encourage more people to use UPI. The scheme’s payouts show how serious the government is about promoting digital payments: Rs 1,389 crore in 2021-22, Rs 2,210 crore in 2022-23, and Rs 631 crore in 2023-24. The government said that these payments have led to a massive growth in digital payments in India. According to a report by ACI Worldwide, India handled 49% of all real-time digital transactions globally in 2023.

বিদেশ থেকে আসছে চিতা

ভারতে চিতার (Cheetah) সংখ্যা বাড়াতে আবারও নতুন উদ্যোগ নেওয়া হল। চিতা পুনর্বাসন প্রকল্পে ফের নতুন সংযোজন। এবার আফ্রিকার দক্ষিণাংশের দেশ বৎসোয়ানা (Botswana) থেকে চারটি চিতা নিয়ে আসা হবে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) কুনো জাতীয় উদ্যানে। মধ্যপ্রদেশ সরকার জানিয়েছে, মে মাসের মধ্যেই এই চিতাগুলি ভারতে এসে পৌঁছবে। চিতা আনার বিষয়ে বৎসোয়ানা সরকারের সঙ্গে ইতিমধ্যেই একটি চুক্তি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। গত শুক্রবার ভোপালে চিতা সংরক্ষণ ও পুনর্বাসন প্রকল্প নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব, কেন্দ্রীয় বনমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব, এবং জাতীয় ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষর (National Tiger Conservation Authority) আধিকারিকরা। সেখানেই বৎসোয়ানা থেকে প্রথম পর্যায়ে চারটি চিতা আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দ্বিতীয় ধাপে আরও চারটি চিতা ভারতে নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে বলে খবর। তবে দ্বিতীয় পর্যায়ের চিতাগুলি কোন দেশ থেকে আনা হবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। কেনিয়ার সঙ্গে সেই বিষয়ে আলোচনা চলছে বলে খবর। জাতীয় ব্যাঘ্র সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভারতে চিতা প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত ১১২ কোটি টাকা খরচ হয়েছে, যার মধ্যে কেবলমাত্র মধ্যপ্রদেশেই খরচ হয়েছে প্রায় ৭৫ কোটি টাকা। শুধু কুনো নয়, আগামী দিনে গান্ধী সাগর অভয়ারণ্যকেও চিতার বাসস্থান হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে খবর। মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের সীমান্তে অবস্থিত এই অভয়ারণ্যে চিতাদের পুনর্বাসনের জন্য দুই রাজ্যের মধ্যে সমঝোতা চলেছে। বনকর্মীদেরও বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে কুনো জাতীয় উদ্যানে ২৬টি চিতা রয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি চিতা মুক্তভাবে জঙ্গলে রয়েছে এবং ১০টি রয়েছে নির্ধারিত ঘেরা এলাকায়। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই চিতাদের মধ্যে ১৪টি শাবকের জন্ম হয়েছে ভারতে।

প্রবল বৃষ্টি, দিল্লিতে ভেঙে পড়ল চারতলা বাড়ি

দিল্লিতে (Delhi) ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। প্রবল বৃষ্টিতে (Heavy Rain)  ভেঙে পড়ল চারতলা বাড়ি (Collapsed Building) । এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী অন্তত চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে আটকে থাকার সম্ভাবনা। উদ্ধারকাজে রয়েছে পুলিশ (Police), দমকল (Fire Brigade), বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর (NDRF) সদস্যরা। উত্তর-পূর্ব দিল্লির মুস্তাফাবাদ (Mustafabad) এলাকার ঘটনা। ধসে দুই ভাগ্নেকে হারানো এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তার বোন, শ্যালক এবং ভাগ্নী আহত হয়েছেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারটিতে কমপক্ষে আটজন সদস্য ছিল, এবং তারপর থেকে তিনি কাউকে খুঁজে পাননি। দিল্লি পুলিশের সহকারি ডিসি (উত্তর-পূর্ব) সন্দীপ লাম্বা জানিয়েছেন, শনিবার ভোররাতের দিকে এই ঘটনা ঘটে। আচমকা ধসে পড়ে বাড়ি। ভিতরে অনেকেই আটকে ছিলেন। এখনও পর্যন্ত ১৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। বাড়িটি চারতলা ছিল। এখনও পর্যন্ত আট থেকে ১০ জনের মতো ভিতরে আটকে থাকতে পারেন। পাশাপাশি দিল্লির দমকল বিভাগের আধিকারিক রাজেন্দ্র আটওয়ালা জানিয়েছেন, তাদের কাছে প্রায় ভোর তিনটের (২.৫০) কিছু আগে বাড়ি ভেঙে পড়ার খবর আসে। গিয়ে দেখা যায় একটি চারতলা বাড়ি ভেঙে পড়েছে। অনেকে ধ্বংসস্তূপে আটকে আছেন। জোড় কদমে উদ্ধারকাজ চলছে। উদ্ধারকাজে রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। সিসি ক্যামেরায় বাড়ি ভেঙে পড়ার সেই ছবি ধরা পড়েছে। ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, হঠাৎ করে বাড়িটি ধসে পড়ে, আর চারদিকে ধুলো আর ধোঁয়ায় ভরে যায়। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলার বাহিনীর তরফে ‘এটি প্যানকেক ধস’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাড়িটি সোজাসুজি, উল্লম্বভাবে ভেঙে পড়ে। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে যারা আটকে আছে, তাদের মধ্যে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ। বাহিনী ধ্বংসস্তূপ থেকে প্রাণের খোঁজে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। এলাকাটি ঘিঞ্জি হওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে, ভারী যন্ত্রপাতি নিয়ে উদ্ধারকাজের জন্য জায়গাটি খুব ছোট। ফলে উদ্ধার অভিযান একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বজ্রপাতের সঙ্গে প্রবল বৃষ্টিপাত, সেইসঙ্গে দমকা হাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরেই এই ধসের ঘটনা ঘটে। তদন্ত শুরু হয়েছে।

দক্ষিণবঙ্গে আজও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

চড়া রোদের (Sunlight) তেজ নেই, আকাশে হালকা মেঘের (Cloudy sky) আনাগোনা। বাতাসেও গরমের (Hot Temperature) উত্তাপ নেই। বলা যেতে পারে বেশ মনোরম পরিবেশ রয়েছে শহর কলকাতায়। বৈশাখে সেই তাপপ্রবাহের দাপটে ভুগতে হচ্ছে না বঙ্গবাসীকে। তাপমাত্রার পারদ কমেছে। দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) সতর্কতা রয়েছে আজ। সেইসঙ্গে বইবে দমকা ঝোড়ো হাওয়া। বাতাসে হাওয়ার সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ৩০ থেকে ৫০ কিলোমিটার। ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ ও ঝাড়গ্রামে। শনিবার দিনের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস। সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩৩ডিগ্রি ও ২৩ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে ৷ উত্তরবঙ্গেও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দার্জিলিং-সহ উপরের পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টি ও কালবৈশাখীর সতর্কতা থাকছে। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়িতে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বাংলাদেশের উপর একটি সক্রিয় ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। যা মালদা ও দিনাজপুর পর্যন্ত বিস্তার করছে। অপরদিকে ঝাড়খণ্ড থেকে মধ্য অসম পর্যন্ত একটি পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা বিস্তৃত। এই অক্ষরেখা গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের ঘূর্ণাবর্তের ওপর দিয়ে গিয়েছে। এর ফলে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকছে।