Centralized System in EPFO: Withdraw Your Pension From Any Bank

With the completion of the Centralized Pension Payments System (CPPS) implementation in all of its regional offices nationwide, the retirement fund organization EPFO will now benefit more than 68 lakh pensioners, the labor ministry announced on Friday. According to a statement from the ministry, the CPPS represents a paradigm shift from the current decentralized pension disbursement system, in which each zonal or regional office of EPFO maintains independent arrangements with just three to four banks. Pension Can be Withdrawn from any Bank According to the statement, a beneficiary under the CPPS will be able to withdraw their pension from any bank; verification at the bank will not be required at the time of pension commencement, and the amount will be credited right away upon release. Starting in January 2025, the CPPS system would also guarantee pension payments across India without requiring the transfer of pension payment orders (PPO) from one office to another, even if the retiree relocates or switches banks or branches, as per the official statement. This will provide significant relief to pensioners who return to their hometowns after retirement. Successful Trial of New Pension System According to a ministry statement, the first CPPS pilot was conducted in October last year at the Karnal, Jammu, and Srinagar regional offices, disbursing around ₹11 crore to over 49,000 EPS pensioners. According to the statement, the second pilot was implemented in November in 24 regional offices, disbursing around ₹213 crore in pensions to over 9.3 lakh pensioners.
কলকাতাতেও চীনা ভাইরাসের সংক্রমণ

চীন (Chia) থেকে ছড়ানো এইচএমপিভি ভাইরাস (HMPV Virus) এবার পৌঁছল কলকাতাতেও। আক্রান্ত পাঁচ মাসের শিশু। ডিসেম্বরের শেষে মুম্বই থেকে কলকাতায় এসেছিল শিশুটি। বাইপাসের ধারে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শিশুটিকে। সেখানে কয়েকদিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর শিশুটিকে ছেড়ে দেওযা হয়েছে। গুজরাট, কর্নাটকের পর এবার কলকাতাতেও এই ভাইরাস হানা দেওয়ায় চিন্তা বাড়ল। বেঙ্গালুরুতে মেটপনিউমো ভাইরাসের প্রথম কেস চিহ্নিত হয়। আট মাসের এক শিশুর দেহে এই রোগ প্রথম শনাক্ত হয়। এরপরে আমেদাবাদের চাঁদখেরা এলাকায় দুই মাসের শিশুর দেহে এই সংক্রমণ ছড়ায়। রাজস্থানের দুঙ্গারপুর থেকে চিকিৎসার জন্য আমেদাবাদে এসেছিল শিশুটির পরিবার। চীনে এইচএমপিভির বিশেষ ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে ইতিমধ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। জানা গিয়েছে, ভারতে অতীতেও এইচএমপিভির সংক্রমণ দেখা গিয়েছে। পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

চিনে দেখা মিলেছে এক নয়া ভাইরাসের। করোনার পর এইচএমপিভি ভাইরাস (HMPV Virus) নিয়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক। আর এবার সেই ভাইরাস হানা দিল ভারতেও। ভারতে এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত মোট চারজন। কলকাতাতেও হানা দিয়েছে এই ভাইরাস। জানা যাচ্ছে, কলকাতায় এই ভাইরাসে আক্রান্ত এক শিশু। আর এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হল বিশেষ পদক্ষেপ। জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী শুক্রবার থেকে শুরু গঙ্গাসাগর মেলা। আর তার আগেই গঙ্গাসাগরে আজ উপস্থিত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এইচএমপিভি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া নিয়ে মুখ খুললেন তিনি। তিনি বলেন, ‘HMPV নিয়ে আতঙ্ক ছড়ানোর দরকার নেই। কোনও গাইডলাইন এলে রাজ্য সরকার তা মানবে।’ যার দ্বারা তিনি স্পষ্টত বুঝিয়ে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রস্তুত এই ভাইরাসের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সর্তকতা অবলম্বন করে গ্রহণ করা হয়েছে বিশেষ পদক্ষেপ। ইতিমধ্যেই ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে এইচএমপিভি ভাইরাস নিয়ে গ্রহণ করা হয়েছে বিশেষ পদক্ষেপ। এইচএমপিভি ভাইরাস যাতে না ছড়িয়ে পড়ে এবং তার দ্রুত আটকানো যাতে সম্ভব হয় তার জন্য এখন থেকেই দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে যে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভোগা রোগীদের চিহ্নিত করতে হবে। পাশাপাশি, কোন ব্যক্তির মধ্যে যদি এই সংক্রান্ত কোনও সিম্পটম নজরে আসে তাহলে তাকে তৎক্ষণাত আইসোলেশনে পাঠাতে হবে বলে জানানো হয়েছে দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে। দিল্লির হাসপাতালগুলিকে স্পষ্টত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা অথবা এইচএমপিভি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সেই ব্যক্তিদের নিয়মিত রিপোর্ট দিতে হবে হাসপাতালের পক্ষ থেকে। হাসপাতালগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শ্বাসকষ্টের সমস্যার জন্য যেই ওষুধ লাগে তা যেন হাসপাতালগুলিতে মজুত রাখতে হবে। যদিও ভারতের স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এখনই এইচএমপিভি ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মত কিছু নেই। কিছু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই কেরল সরকারও বাচ্চা, বয়স্ক এবং অন্তঃসত্ত্বা ব্যক্তিদের জন্য পরামর্শ দিয়েছে তারা যেন বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করে। আর এবার দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা হলো নির্দেশিকা। শনিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যৌথ পর্যবেক্ষণ গোষ্ঠীর এক বৈঠকে এইচএমপিভি ভাইরাস নিয়ে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য পরিষেবার ডিরেক্টরেট জেনারেল, হু – র প্রতিনিধি, দিল্লি এইমস, বিপর্যয় মোকাবিলা সেল এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিকেল রিসার্চ ( ICMR) – এর বিশেষজ্ঞরা। আর সেই বৈঠক থেকে জানানো হয় ভারতে এখনও সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পায়নি। আর তা যেন বৃদ্ধি না পেতে পারে সেই জন্যই জারি করা হলো নির্দেশিকা।
মুক্তির পর থেকেই বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে খাদান

অপ্রতিরোধ্য খাদান। ঝড়ের গতিতে বক্স অফিসে ব্যাটিং করছে দেবের খাদান। এগিয়ে চলেছে বক্স অফিস কালেকশন। আর এবার ছবির আয়ের হাত ধরে দেব নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙলেন। প্রজাপতির বক্স অফিস কালেকশনকে ছাপিয়ে গেল খাদান। মুক্তির পর থেকেই বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে খাদান। খাদান ছবির হাত ধরে দেব নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙলেন। খাদান প্রজাপতি ছবিটির লাইফটাইম কালেকশনকে ছাপিয়ে গেল তাও মাত্র ১৭ দিনেই। বর্তমানে খাদান ব্যবসার নিরিখে চতুর্থ সর্বোচ্চ আয় করা বাংলা ছবি। তার পূর্ববর্তী হিট ছবি প্রজাপতি-এর লাইফটাইম কালেকশনকে মাত্র ১৭ দিনেই ছাপিয়ে গেছে খাদান।প্রথম সপ্তাহে ৬.৬ কোটি, দ্বিতীয় সপ্তাহে ৪.৭ কোটি এবং তৃতীয় সপ্তাহের শুরুতেই ১.৬৫ কোটি আয় করে খাদান এখন পর্যন্ত ১২.৯৫ কোটি টাকা ঘরে তুলেছে। আগামী দিনে এই ছবি ১৩ কোটি টাকার সীমা পেরোবে বলে আশা করা হচ্ছে।