Cabinet Approves PAN 2.0: How it will work?

The Union Cabinet has given green signal to the PAN 2.0 Project, a significant upgrade to the existing Permanent Account Number (PAN) system, aiming to improve taxpayer services and streamline business operation. What is PAN 2.0? PAN 2.0 is an advanced version of the current PAN system, using technology to make registration easier and more accessible for taxpayers. The project, with a budget of ₹ 1,435 crore, will revamp the digital infrastructure of the Income Tax Department to provide a seamless experience for individuals and businesses. Features of PAN 2.0 PAN cards will now feature an embedded QR code for enhanced functionality and security. PAN will be a universal identifier for businesses across specified government digital systems. The project will re-engineer taxpayer registration processes and consolidate PAN/TAN services into a unified platform. The project focuses on being eco-friendly, cost-efficient, secure, and fast. Benefits for users Taxpayer registration services will become faster and more user-friendly. Existing PAN holders can upgrade to PAN 2.0 at no additional cost. A unified system will improve service delivery and ensure data consistency. Do I need to apply for a new PAN card? No, you need not apply for a new PAN card. Under the PAN 2.0 initiative, your existing PAN card will remain valid, and the upgrades, including the QR code feature, will be made available without any action from current cardholders. Importance for businesses By making PAN a common identifier, the project aligns with the government’s Digital India vision. Businesses can leverage this universal identifier to streamline interactions with government agencies, ensuring smoother compliance and operations.
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টেস্ট বিশ্বকাপ তালিকার শীর্ষে পৌঁছে গেল ভারত

ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হোয়াইটওয়াশের পর পার্থ টেস্ট জয় যেন ভারতীয় টেস্ট দলকে নতুনভাবে অক্সিজেন দিয়েছে। কয়েকদিন আগে যে দলটাকে মাথা নামিয়ে মাঠ ছাড়তে দেখা গিয়েছিল, রোহিত ছাড়া আজ সেই দলটাই হাসিমুখে মাঠ ছাড়ল। তবে শুধু অভিব্যক্তির পরিবর্তন নয়, পার্থে ভারতীয় দলের জয় বদলে দিয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তালিকাও। কারণ, অজিদের হারিয়ে ফের হারানো সিংহাসন দখল করেছে টিম ইন্ডিয়া। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তালিকায় ফের এক নম্বরে উঠে এসেছে ভারতের নাম। অথচ, আজ সকাল অবধি তালিকার শীর্ষে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু বেলা গড়াতেই ছবিটা বদলে দিলেন বুমরা, সিরাজ, সুন্দর’রা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ভারতকে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছতে হলে কি আরও ৩টি টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে হবে? চলুন একবার সমীকরণটি দেখে নেওয়া যাক। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চক্রে ভারত এখনও অবধি ১৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলে ৯টি টেস্ট জিতেছে। ভারতের ভাঁড়ারে এখন ১১০ পয়েন্ট এবং শতাংশের হিসেবে ৬১.১১। সেই কারণে অস্ট্রেলিয়াকে ছাপিয়ে এক নম্বরে উঠে এসেছে ভারত। এদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়া এখনও অবধি ১৩টি টেস্ট ম্যাচ খেলে ৮টি টেস্ট জিতে ৫৭.৬৯ শতাংশ হারে ৯০ পয়েন্ট পেয়েছে। তালিকার তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে যথাক্রমে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। তাঁরা পয়েন্ট ও শতাংশের হিসেবে খুব একটা পিছিয়ে নেই। এখনও তাঁদের সকলের কাছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এদিকে, ভারতকে টেস্ট বিশ্বকাপের ফাইনালের টিকিট পেতে হলে এই সিরিজের ৪টি ম্যাচ জিততেই হবে।
‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’-এর পোস্টার কেমন হল?

‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’ পোস্টার (Winkle Twinkles First Lok Poster) সামনে এনে বড় চমক দিলেন পরিচালক সৃজিত মুখ্যোপাধ্যায় (Director Srijit Mukherji)। ব্রাত্য বসুর ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’ নাটককে বড়পর্দায় নিয়ে আসতে চলেছেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়। এই ছবির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা সেরে ফেলল প্রযোজনা সংস্থা ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন। সোমবার পরিচালক শেয়ার করলেন ছবির প্রথম পোস্টার। প্রথম ঝলকে সবাইকে চমকে দিয়েছেন। পোস্টারে দেখা গিয়েছে, লেনিনের ভাঙা মূর্তির সামনে বসে আছেন দুই ব্যক্তি। নিচে লেখা ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’। আর তার পাশে রয়েছে কাস্তে-হাতুড়ি। তা থেকে যেন রক্তের মতো লাল রং চুঁইয়ে পড়ছে। পলিটিক্যাল ফ্যান্টাসি ঘরানার এই নাটক বড় পর্দাতেও আসতে চলেছে। এই ছবি বড় পর্দায় দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন দর্শকরা। আসল গল্প পরিবর্তন করার পথে হাঁটেননি সৃজিত। এর আগে শেক্সপিয়ারের নাটককে রুপোলি পর্দায় তুলে ধরেছেন সৃজিত, এবার পালা ব্রাত্য বসুর নাটকের (Bratya Basus Political Play)। ভাঙা লেনিনের মূর্তি, তার সামনে বসে থাকা সৃজিতের দুই নায়কের মুখ অবশ্য প্রকাশ্যে আনেননি নির্মাতারা। খুব শিগগিরিই ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’ সিনেমার শুটিং শুরু হয়ে যাবে। টলিপাড়ায় জল্পনা সৃজিতের এই ছবিতে লিড রোলে অভিনয় করতে চলেছেন ঋত্বিক চক্রবর্তী এবং পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, তাও আবার বাবা ছেলের ভূমিকায়! View this post on Instagram A post shared by Friends Communication (@friends_communication)
তৃণমূলের কর্মসমিতির বৈঠকে কী হল?

তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে সোমবার দলীয় শৃঙ্খলার উপর বিশেষ জোর দেওয়া হল। চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে তৈরি হল তিন স্তরের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি। একটি লোকসভা এবং রাজ্যসভা ভিত্তিক। দ্বিতীয়টি বিধানসভাভিত্তিক এবং তৃতীয় কমিটি দলভিত্তিক। সেই তিন স্তরীয় কমিটির সদস্যদের নামও এদিন ঘোষণা করা হয়। কমিটির নামের তালিকা দেখে বোঝা যাচ্ছে, প্রবীণদের যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নবীনদেরও রাখা হয়েছে কমিটিতে। রাজনৈতিক মহলে চর্চা ছিল, এদিনের বৈঠকে দলের সাংগঠনিক রদবদল নিয়ে কথা হবে। এমনকী কিছু ক্ষেত্রে রদবদলও হতে পারে। কিন্তু সেই রদবদল নিয়ে কোনও আলোচনাই হয়নি বলে সাংবাদিক বৈঠকে জানান মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দলের বক্তব্য জানানোর জন্য নেতাদের নাম জানানো হয় এদিন। কারা জাতীয় স্তরে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবেন, কারা রাজ্য স্তরের নানা বিষয়ে কথা বলবেন, বিধানসভা নিয়ে কারা কথা বলবেন, তাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। মিডিয়া সমন্বয়কারী করা হয়েছে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে। বিভিন্ন সংবাদ চ্যানেলে বা সংবাদমাধ্যমে দলের তরফে কারা প্রতিনিধিত্ব করবেন, সেই নামের তালিকা দল পরে জানাবে বলে সাংবাদিক বৈঠকে জানান মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তৃণমূলের অন্দরের খবর, রাজ্যসভা সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়কে দল শো কজ করতে চলেছে। আর জি কর-কাণ্ডে তাঁর মুখ খোলাকে দল ভালোভাবে নেয়নি। এদিন বৈঠকে অভিষেক বলেন, সুখেন্দুকে আরও আগে শো কজ করা উচিত ছিল। নেত্রীও অভিষেকের কথায় সায় দেন। তারপরই ঠিক হয়, শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি তাঁকে শো কজ করবে। চন্দ্রিমা জানান, কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে দল তাঁকে শো কজ করবে। পরপর তিনবার শো কজের জবাব না দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সাসপেন্ড করা হবে। তিনি সাংসদ হন, বিধায়ক হন কিংবা দলের পদাধিকারী হন। প্রসঙ্গত, এদিন জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে ডাক পাননি প্রবীণ নেতা সুথেন্দু শেখর রায়। তাঁকে যে ডাকা হয়নি, তা সাংবাদিক বৈঠকে স্বীকার করে নেন চন্দ্রিমা। আরজি কর কাণ্ডের পর থেকেই সুখেন্দুর সঙ্গে দলের দূরত্ব তৈরি হয়। বৈঠকে ছিলেন বীরভূমের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। নেত্রী তাঁর কানে কানে কিছু কথা বলেন। আরজি কর থেকে শুরু করে সম্প্রতি আইনশৃহ্খলার প্রশ্নে দলের অনেক নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক, সাংসদ বেফাঁস মন্তব্য করে দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছেন। দল এবার তাই শৃঙ্খলার প্রশ্নে কড়া অবস্থান নিতে চায়। সেই কারণেই তিন স্তরীয় শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে দলের একটিই শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি ছিল। আর ১৭ মাস পরেই বিধানসভা ভোট। তাকে মাথায় রেখেই দলকে শৃঙ্খলার নিগড়ে বাঁধতে চলেছেন তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। বৈঠকে মমতা বলেন, এই মুহূর্তে দলের শৃঙ্খলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দিল্লিতে জাতীয় স্তরে গুরুত্ব আরও বাড়ছে অভিষেকের। জাতীয় বিভিন্ন বিষয়ে তিনি কথা বলবেন মিডিয়ার সঙ্গে। জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে ২৭ করা হয়েছে। কর্মসমিতিতে এলেন রাজ্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, দুই সাংসদ মালা রায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া এবং জাভেদ খান। চন্দ্রিমা এদিন দলের বেশকিছু কর্মসূচির কথাও ঘোষণা করেন।
জামিন পেলেন অর্পিতা মুখ্যোপাধ্যায়

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখ্যোপাধ্যায়। ৫ লক্ষ টাকার বন্ডে তাঁকে জামিন দিল ইডির বিশেষ আদালত। জামিন পেলেও মানতে হবে একাধিক শর্ত। আদালতের নির্দেশ, অর্পিতাকে পাসপোর্ট জমা রাখতে হবে। যেতে পারবেন না কলকাতার বাইরে। ২০২২ সালের ২২ জুনে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অর্পিতা মুখ্যোপাধ্যায়। গ্রেফতারির ৮৫৭ দিন পর জামিনে ছাড়া পেলেন তিনি। যদিও পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন মামলা এখনও ঝুলে রয়েছে। উল্লেখে্য, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০২২ সালে পার্থ ও অর্পিতার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। উল্লেখ্য ২০২২ সালের ২৩ জুলাই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ অর্পিতা। অর্পিতার টালিগঞ্জ এবং বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দিয়েছিল ইডি। অর্পিতার টালিগঞ্জের ফ্ল্যাট থেকে নগদ ২১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে ছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। একই সঙ্গে উদ্ধার হয় প্রচুর বিদেশি মুদ্রা এবং সোনার গয়নাও। শুধু তাই নয় বেলঘরিয়ার ‘ক্লাব টাউন হাইট্স আবাসনে অর্পিতার নামে থাকা দু’টি ফ্ল্যাট থেকে মোট ২৭ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা নগদে উদ্ধার করে ইডি। সঙ্গে প্রচুর গয়না। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থ-অর্পিতাকে গ্রেফতার করে ইডি। গ্রেফতারির পর প্রায় আড়াই বছর কেটে গিয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে ইডির পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে সিবিআই। দীর্ঘদিন জেলবন্দি থেকে অর্পিতার মুক্তি পেলেও ঝুলে রয়েছে পার্থর জামিন মামলা।