পূর্বপল্লীর মাঠে শান্তিনিকেতন পৌষমেলা

ঐতিহ্য ও প্রথা মেনে এবারও বিশ্বভারতীর পূর্বপল্লীর মাঠে শান্তিনিকেতন পৌষমেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে গতবারের মতো আর রাজ্য সরকার নয়, সম্পূর্ণ বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট শান্তিনিকেতন পৌষমেলা পরিচালনা করবে। এদিন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল লাইব্রেরীতে বিশ্বভারতীর ডাকা বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ তরফ থেকে শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা অনুষ্ঠিত নিয়ে বুধবার বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল লাইব্রেরীতে উচ্চ পর্যায়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য, কর্মসচিব, আধিকারিক, কর্মীবৃন্দ, কর্মী পরিষদের সদস্যরা। ঘন্টা তিনেক বৈঠকের পর মেলা হচ্ছে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক অতীগ ঘোষ জানান, চলতি বছর শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা পূর্বপল্লীর মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে আর রাজ্য সরকার নয়, বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ এবং শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট সম্পূর্ণ পৌষ মেলা পরিচালনার দায়িত্ব থাকবে। প্রসঙ্গত গতবছর বিশ্বভারতীর পূর্বপল্লীর মাঠে শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা পরিচালনা করেছিল রাজ্য সরকার।
উপনির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কে প্রার্থী?

ওয়েব ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের ছয় বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন— সিতাই, মাদারিহাট, তালড্যাংরা, মেদিনীপুর, নৈহাটি এবং হাড়োয়া। লড়াইয়ে রয়েছে তৃণমূল এবং বিজেপি। অন্য দিকে, এ বারের নির্বাচনে কংগ্রেস এবং বামেদের মধ্যে জোট না হওয়ায় দুই দলই লড়ছে আলাদা আলাদা। হাড়োয়া আসনটি আবার বামেরা ছেড়েছে আইএসএফ-কে। সিতাই তৃণমূল: সঙ্গীতা রায় বিজেপি: দীপক রায় কংগ্রেস: হরিহর রায় বামফ্রন্ট: অরুণকুমার বর্মা (ফরওয়ার্ড ব্লক) মাদারিহাট তৃণমূল: জয়প্রকাশ টোপ্পো বিজেপি: রাহুল লোহার কংগ্রেস: বিকাশ চম্প্র মারি বামফ্রন্ট: পদ্ম ওঁরাও (আরএসপি) মেদিনীপুর তৃণমূল: সুজয় হাজরা বিজেপি: শুভজিৎ রায় কংগ্রেস: শ্যামল কুমার ঘোষ বামফ্রন্ট: মণিকুন্তল খামরুই (সিপিআই) তালড্যাংরা তৃণমূল: ফাল্গুনী সিংহবাবু বিজেপি: অন্যন্যা রায় চক্রবর্তী কংগ্রেস: তুষারকান্তি সন্নিগ্রহী বামফ্রন্ট: দেবকান্ত মহান্তি (সিপিএম) হাড়োয়া তৃণমূল: শেখ রবিউল ইসলাম বিজেপি: বিমল দাস কংগ্রেস: হাবিব রাজা চৌধুরী আইএসএফ: পিয়ারুল ইসলাম (বাম সমর্থিত) নৈহাটি তৃণমূল: সনৎ দে বিজেপি: রূপক মিত্র কংগ্রেস: পরেশনাথ সরকার বামফ্রন্ট: দেবজ্যোতি মজুমদার (সিপিএমএল-(লিবারেশন))
ভোট শুরু হতেই হাড়োয়ার উত্তেজনা

ওয়েব ডেস্ক: বাংলার ছয় বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন বুধবার। অশান্তি এড়াতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। বুথ এবং স্ট্রংরুমের বাইরে মোতায়েন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কোন বিধানসভা কেন্দ্রে কত বাহিনী থাকবে, তা-ও জানিয়ে দিয়েছে কমিশন। আগামী ২৩ নভেম্বর এই ছয় আসনের ভোটগণনা। ভোট শুরু হতেই উত্তেজনা ছড়াল হাড়োয়ার সদরপুর ২০০ নম্বর বুথে। বুধের মধ্যেই বিজেপি প্রার্থী বিমল দাসের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন তৃণমূলের বুথ এজেন্ট। বিমলের দাবি, দরজার পাশের ইভিএম মেশিন ঘুরিয়ে দিতে হবে। আপত্তি জানান ওই বুথের তৃণমূলের এজেন্ট। তখনই দু’পক্ষের মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হয়ে যায়। শুধু বুথের ভেতরে নয়, বাইরেও উত্তেজনা ছড়ায়। দু’দলের কর্মী-সমর্থকেরা জড়ো হয় বুথের বাইরে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। জটলা সরিয়ে দেয় তারা।
ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফার ভোট

ওয়েব ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের মসনদ নিজেদের দখলে রাখতে পারবে না কি বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার গড়বে? সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে আগামী ২৩ নভেম্বর। তার আগে বুধবার বাংলার পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ চলছে। ৮১ আসনে ঝাড়খণ্ডে প্রথম দফায় ৪৩টি বিধানসভা আসনে ভোটগ্রহণ। বুধবার ভাগ্যপরীক্ষা ৬৮৩ জন প্রার্থীর। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় ১৫ হাজার ৩৪৪ ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হচ্ছে ঝাড়খণ্ডে। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ২০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিশেষ নজর মাওবাদী উপদ্রব এলাকায়। সেখানে বুথ পাহারা থেকে শুরু করে এলাকায় এলাকায় টহল দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা।