কেমন আছেন গোবিন্দা?

ওয়েব ডেস্ক: মঙ্গলবার কলকাতায় আসার কথা ছিল গোবিন্দার। নিজের সঙ্গে সব সময় লাইসেন্সপ্রাপ্ত বন্দুক রাখেন তিনি। রওনা দেওয়ার আগে বন্দুকটি দেখার সময় তাঁর হাত থেকে পড়ে যায় সেটি। তখনই বন্দুক থেকে গুলি এসে লাগে তাঁর পায়ে। ঘটনার কিছু ক্ষণের মধ্যেই অডিয়োবার্তায় গোবিন্দ বলেন, “হ্যাঁ, আমার গুলি লেগেছিল। সেই গুলি বার করা হয়েছে। আমার পরিবার, আমার মা-বাবার আশীর্বাদে এখন ভাল আছি। আপনাদের সকলের প্রার্থনার জন্য ধন্যবাদ।” তবে এদিন অর্থাৎ শুক্রবার সকালে হাসপাতল থেকে ছাড়া পেলেন তিনি। তবে এখনই হাঁটাচলা করতে পারছেন না। পায়ে ব্যান্ডেজ-বর্ম দিয়ে মোড়া, হুইলচেয়ারেই বাইরে বেরোলেন গোবিন্দা। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাইরে অপেক্ষারত অনুরাগীদের উদ্দেশে হাত জোর করে তিনি বলেন, ‘‘আই লভ ইউ, সকলকে ধন্যবাদ।’’
ফিরছে হকি ইন্ডিয়া লিগ

স্পোর্টস ডেস্ক: নতুন খেলোয়াড় তুলে আনার পিছনে হকি ইন্ডিয়া লিগের অবদান থাকলেও তা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেটিই সাত বছর পর নতুন আঙ্গিকে ফেরানো হচ্ছে। নতুন ভাবে ফিরে আসায় কী কী পরিবর্তন আসছে- ১) এ বার মহিলাদের জন্যও চালু হচ্ছে প্রতিযোগিতা। ২) ছেলেদের বিভাগে আটটি দল এবং মেয়েদের বিভাগে ছ’টি দল থাকছে। ছেলেদের প্রতিযোগিতা রৌরকেলা এবং মেয়েদের হবে রাঁচীতে। ৩) ২৮ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি চলবে প্রতিযোগিতা। আগামী ১০ বছরের জন্য এই লিগের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক হকি সংস্থা। ৪) আগামী ১৩-১৫ অক্টোবর লিগের নিলাম হবে। পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে ১০টি সংস্থা দল কিনেছে। নিলামে খেলোয়াড়দের দাম তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে— দু’লক্ষ, পাঁচ লক্ষ এবং ১০ লক্ষ। ৫) লিগে থাকছে কলকাতার দলও, যাঁর মালিকানা শ্রাচী স্পোর্টসের। এ ছাড়া চেন্নাই, লখনউ, পঞ্জাব, দিল্লি, ওড়িশা, হায়দরাবাদ এবং রাঁচী থেকে দল থাকছে। ৬)মহিলাদের বিভাগে হরিয়ানা, কলকাতা, দিল্লি, ওড়িশার দল থাকছে। বাকি দু’টি জায়গা পরে ঘোষণা হবে। ৭) প্রতিটি দলে ২৪ জন খেলোয়াড় থাকবে। অন্তত ১৬ জন ভারতীয় হতে হবে যার মধ্যে চার জন জুনিয়র থাকতেই হবে। ৮) মেয়েদের লিগের ফাইনাল পরের বছর ২৬ জানুয়ারি এবং ছেলেদের ফাইনাল হবে ১ ফেব্রুয়ারি।
বাড়ি ফিরেছেন ‘থালাইভা’

ওয়েব ডেস্ক: সোমবার গভীর রাতে চেন্নাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তড়িঘড়ি ভর্তি করানো হয় রজনীকান্তকে। প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হয়েছিল, বর্ষীয়ান অভিনেতা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু পরে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, অভিনেতার হৃদ্যন্ত্রে সমস্যা রয়েছে। রজনীকান্তের হৃৎপিণ্ডের মূল রক্তবাহিকায় সমস্যা দেখা দেয়। তবে হাসপাতালের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, বৃহস্পতিবার অভিনেতাকে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা নাগাদ বাড়ি ফিরেছেন ‘থালাইভা’।
পুজোয় কোন মেট্রো স্টেশনের সামনে কোন মণ্ডপ?

কলকাতা: মহালয়া থেকেই কলকাতায় ঠাকুর (Durga Puja) দেখা শুরু হয়ে গিয়েছে। কলকাতার উত্তর-দক্ষিণের বড় বড় পুজো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। শ্রীভূমি, টালা বারোয়ারি, হাতিবাগান সর্বজনীন, ৭৫ পল্লী, ২৫ পল্লী, ত্রিধারা, চেতলা অগ্রণী সহ বেশ কয়েকটা দুর্গাপুজো (Durga Puja 2024) ইতিমধ্যেই উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে। পুজো এখন আর পাঁচদিনের নয়। মহালয়ের পর থেকে ঠাকুর দেখা শুরু হয়ে যায়। কলকাতায় ঠাকুর দেখার জন্য সবচেয়ে সহজ ও কম সময়ে শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁচ্ছে যাওয়ায় জন্য মেট্রোই (Kolkata Metro) ভরসা। এবার দেখে নেওয়া যাক কোন কোন মেট্রো স্টেশনের কাছে কোন কোন পুজো মণ্ডপ রয়েছে- নোয়াপাড়া – খানিকটা এগোলেই নোয়াপাড়া উদয়ন সঙ্ঘ। দমদম– দমদম পার্ক সর্বজনীন, সিঁথি সর্বজনীন এবং সিঁথির মোড়ের বন্ধুদল স্পোর্টিং ক্লাব। বেলগাছিয়া-দমদম পার্ক ভারতচক্র, টালা প্রত্যয়, টালা বারোয়ারি। কিছুটা এগিয়ে গেলেই পৌঁছে যেতে পারেন শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে। শ্যামবাজার– বাগবাজার সর্বজনীন, বেনিয়াটোলা, কুমোরটুলি পার্ক, আহিরীটোলা সর্বজনীন, শোভাবাজার রাজবাড়ি, হাতিবাগান সর্বজনীন, তেলেঙ্গাবাগান, চালতাবাগানের পুজো। শোভাবাজার মেট্রো-শোভাবাজার রাজবাড়ি, হাতিবাগান সর্বজনীন, নবিন পল্লি, কাশী বোস লেন, নতুন দল, নলিনী সরকার স্ট্রিট৷ গিরিশ পার্ক-সিমলা ব্যায়াম সমিতি, বিবেকানন্দ স্পোর্টিং, রবীন্দ্র কানন, পাথুরিঘাটা ৫ পল্লির পুজো। এমজি রোড -মহম্মদ আলি পার্ক, কলেজ স্কোয়ার, শিয়ালদা অ্যাথলেটিক্সের পুজো। সেন্ট্রাল– সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার, সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারের পুজো। চাঁদনী চক– জানবাজার সর্বজনীন, তালতলা সর্বজনীন, ওয়েলিংটন নাগরিক কল্যাণ সমিতি। রবীন্দ্র সদন-গোখলে স্পোর্টিং, চক্রবেড়িয়া সর্বজনীন। নেতাজি ভবন-পরপর দেখুন ৬৮ পল্লি, ৭৬ পল্লি, ভবানীপুর ৭৫ পল্লি, ২২ পল্লি, পদ্মপুকুর সমিতি, হরিশ পার্ক, অগ্রদূত উদয় সঙ্ঘ, ভবানীপুর স্বাধীন সঙ্ঘ। যতীন দাস পার্ক-ম্যাডক্স স্কোয়ার, ২৩ পল্লি, ফরওয়ার্ড ক্লাব, মাতৃমন্দির, বকুলবাগান, যতীন দাস পার্ক। কালীঘাট– বাদামতলা আষাঢ় সঙ্ঘ, ৬৬ পল্লি, চেতলা অগ্রণী, দেশপ্রিয় পার্ক, বালিগঞ্জ কালচারাল, সমাজসেবী, ট্রায়াঙ্গুলার পার্ক, হিন্দুস্তান পার্ক, সিংহি পার্ক, একডালিয়া এভারগ্রিন। রবীন্দ্র সরোবর-সুরুচি সঙ্ঘ, শিবমন্দির, মুদিয়ালি। টালিগঞ্জ ও কুদঘাট– ৪১ পল্লি, অজেয় সংহতি, অশোকনগর, বড়িশা ক্লাব, বড়িশা উদয়ন পল্লি,শীতলাতলা কিশোর সঙ্ঘ। নাকতলা-নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘ। মাস্টারদা সূর্য সেন– রিজেন্ট পার্ক, আজাদগড় সর্বজনীন। কবি নজরুল (গড়িয়া) – নবদুর্গা, গড়িয়া মিতালি, তরুণ সাথী, শ্যামাপল্লি, নারকেলবাগান সর্বজনীন। শহীদ ক্ষুদিরাম মেট্রো স্টেশন – পাটুলি ক্লাব। কবি সুভাষ (নিউ গড়িয়া)-সন্তোষপুর লেক পল্লি, পল্লিমঙ্গল, সন্তোষ ত্রিকোণ পার্ক।