মন্ত্রিসভা অনুমোদন করল ‘এক দেশ এক ভোট’

নয়া দিল্লি: ‘এক দেশ এক ভোট’ কার্যকরের দিশানির্দেশিকা খুঁজতে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর কোবিন্দের নেতৃত্বে কমিটি গড়েছিল মোদী সরকার। লোকসভা ভোটের আগেই গত ১৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে গিয়ে একসঙ্গে লোকসভা এবং সব ক’টি বিধানসভার নির্বাচন করানোর সুপারিশ করে আট খণ্ডে বিভক্ত ১৮ হাজার পাতার রিপোর্টটি জমা দিয়েছিল কোবিন্দ কমিটি। এদিন সেই রিপোর্টেই সিলমোহল দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করে বলেন, বিভিন্ন মঞ্চে আলোচনার পরেই কোবিন্দ কমিটির রিপোর্ট অনুমোদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাঁর ইঙ্গিত, সংসদের আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে বিলটি পেশ করা হতে পারে। আর মন্ত্রিসভায় এটি পাশ হওয়ার ফলে সংসদের অধিবেশনে এই নীতি কার্যকর করার লক্ষ্যে কেন্দ্র বিল পাশে সক্রিয় হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

New tax appeal limits by CBDT to streamline disputes, reduce litigation

The income tax department has hiked the minimum threshold for filing appeals by the department in tribunal, high courts and the Supreme Court. As per a circular by the CBDT, tax authorities can file appeals before the ITAT, high courts and Supreme Court, if the disputed tax demand exceeds ₹60 lakh, ₹2 crore and ₹5 crore, respectively. In 2019, the government had set the threshold for filing appeals at Income Tax Appellate Tribunal (ITAT) at ₹50 crore, high courts ( ₹1 crore) and Supreme Court ( ₹2 crore). The Central Board of Direct Taxes (CBDT) also said that monetary limit with regard to filing appeals/SLP (Special Leave Petition) shall be applicable to all cases including those relating to TDS/TCS. It further said that SLPs/appeals pending before Supreme Court, high courts, and tribunals that are below the prescribed threshold should be withdrawn. “As a step towards management of litigation, it has been decided by the Board to revise the monetary limits for filing of appeals in income tax cases…,” the CBDT said. It also said that an appeal should not be filed merely because the tax effect in a case exceeds prescribed the monetary limits and instead should be decided on merit of the case. “The officers concerned shall keep in mind the overall objective of reducing unnecessary litigation and providing certainty to taxpayers on their income tax assessments while taking a decision regarding filing an appeal,” the CBDT circular said.

বাংলার বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কী জানালেন মুখ্যমন্ত্রী?

কলকাতা: ‘ম্যান মেড বন্যা’। বাংলার বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে ফের কেন্দ্রকে দুষলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) । এদিন দুপুরে পুরশুড়ার একটি সেতুতে দাঁড়িয়ে প্লাবন দেখে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, কেন্দ্রের অসহযোগিতা এবং উদাসীনতায় বাংলায় প্লাবন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আঙুল তোলেন ডিভিসি-র দিকেও। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সাড়ে তিন লক্ষ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে ডিভিসি থেকে। আমি নিজে ডিভিসি-র সঙ্গে কথা বলেছি। ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। এত জল এর আগে ছাড়া হয়নি।’’ তাঁর সংযোজন, ‘‘যখন ৭০-৮০ শতাংশ জল ভরে যায়, তখন কেন জল ছাড়ে না ডিভিসি? কেন্দ্র ‘ড্রেনেজ’ করে না। নিজেদের রাজ্যগুলোকে বাঁচাচ্ছে। আর সবটা বাংলার উপরে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাংলা আর কত বঞ্চনা সহ্য করবে?’’ মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, ‘‘পরিকল্পিত ভাবে বাংলাকে ডুবিয়েছে।’’

আবার বৈঠকে বসার ইচ্ছাপ্রকাশ জুনিয়র ডাক্তারদের

কলকাতা: আবার বৈঠকে বসার ইচ্ছাপ্রকাশ জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors)। সেই কারণে মুখ্যসচিবকে ইমেল করলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। যদিও সেই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে থাকতে হবে, তেমন কথা ইমেলে জানাননি আন্দোলকারীরা। রাজ্য সরকারের তরফে সদর্থক উত্তর পাওয়ার আশায় তাঁরা। কিন্তু কী কী দাবি এবার? জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, এত দিন তাঁরা যে পাঁচ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্না-অবস্থান করছেন, তার মধ্যে চার এবং পাঁচ নম্বর দাবি এখনও মেটেনি। সেই দাবি নিয়ে বুধবারই মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান বলে জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। বুধবারের ইমেলে যে দাবিগুলোর উপর জোর দেওয়া হয়েছে তা হল রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। এ ছাড়াও রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশ গড়া এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুনিশ্চিত করা। অর্থাৎ ‘থ্রেট কালচার’ বন্ধ করতে হবে সরকারকে।