জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি নিয়ে মন্তব্য নয়

কলকাতা: মঙ্গলবার আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে ছ’দফা দাবিতে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে অবস্থান করছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁরা জানিয়েছেন, সরকারের পক্ষ থেকে ছ’দফা দাবি মেটানো না হলে এই অবস্থান চালিয়ে যাবেন। যদিও সুপ্রিম কোর্ট তাঁদের বিকেল ৫টার মধ্যে কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছিল। এই আবহে মঙ্গলবার দুপুরে নবান্নে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সূত্রের খবর, সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের মন্ত্রীদের এই আন্দোলন নিয়ে মুখ খুলতে বারণ করে দিয়েছেন। জানিয়েছেন, এই বিষয়ে যা বলার, তিনিই বলবেন। তৃণমূল সূত্রে খবর, দলের মুখপাত্রদেরও এই বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখার জন্য বার্তা দিয়েছেন নেত্রী। তবে দলীয় মুখপাত্রদের ক্ষেত্রে সেই নির্দেশ শুধু মঙ্গলবারের জন্য।
সীতারাম ইয়েচুরির শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক

সপ্তাহখানেক আগে সীতারাম ইয়েচুরির শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক বলে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে বিবৃতি প্রকাশ করে হয়েছে। এই প্রথম দলগত ভাবে ইয়েচুরির শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক বলে ঘোষণা করা হল। মঙ্গলবার প্রকাশিত বিবৃতিতে আরও জানানো হয়েছে, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেওয়ায় তাঁকে ‘রেসপিরেটরি সাপোর্টে’ রাখা হয়েছে। চিকিৎসকদের একটি দল ইয়েচুরির শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন। দলীয় সূত্রে খবর, ইয়েচুরির ফুসফুসের এক দিকে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। সেই সংক্রমণ ছড়িয়ে গিয়েছে ফুসফুসের বাকিং অংশেও।
জামিন পেলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডল

নয়া দিল্লি: গরু পাচার মামলায় দিল্লি হাইকোর্ট থেকে জামিন পেলেন অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল৷ ২০২৩ সালের ২৬ এপ্রিল গরু পাচার মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি৷ এই মামলায় এখনও জেলে রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল৷ অনুব্রতর মতোই সুকন্যাও দিল্লির তিহার জেলেই বন্দি ছিলেন৷ অবশেষে ১৫ মাস পর জেল মুক্তি। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের অগস্টে অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পর সুকন্যাকে দিল্লিতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তারা দাবি করে, বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে কেষ্ট-কন্যার কাছে তথ্য রয়েছে। কিন্তু তিনি প্রশ্নের সদুত্তর দিচ্ছেন না। পরে অনুব্রত এবং সুকন্যাকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। গ্রেফতারির পর বাবার মতো সুকন্যারও ঠাঁই হয় তিহার জেলে। সেখান থেকে বেশ কয়েক বার তিনি জামিনের আবেদন করেছেন। অন্যদিকে, সুকন্যার জামিনে মুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়তেই উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে বীরভূম জেলার তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে।